এসো হে শুভ নববর্ষ-১৪২৮ আনো সুখ শান্তি ও সমৃদ্ধি
নতুন বছরের নতুন কবিতা (দ্বিতীয় পর্ব)
তথ্য সংগ্রহ ও কলমে-লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
নব আনন্দে জাগো আজি, বৈশাখের প্রথম পুণ্য প্রভাতে।
সব জ্বালা যন্ত্রণা যাক মুছে, আসুক এক নতুন ভোর।
এসো হে বৈশাখ
কবিতা|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩২৪ বার দেখা
| ২৫০ শব্দ ৩টি ছবি
বিভেদ নয়, ইসলাম সম্প্রীতি ধারণ করে। এই সম্প্রীতির চমৎকার প্রমাণ প্রতিবেশীর হক আদায়ের নির্দেশনা। ইসলামে প্রতিবেশী বলতে ধর্ম-বর্ণ-গোত্র নির্বিশেষে সকলকে বুঝায়। উল্লেখ্য, মুসলিম ও আত্মীয় প্রতিবেশীদের ক্ষেত্রে প্রতিবেশীর হক আদায়ের পাশাপাশি মুসলমানের প্রতি মুসলমানের আর আত্মীয়ের প্রতি আত্মীয়ের হকও আদায়
হাশরের দিনে বিচার বসবে,
সকলেই খোঁজবে একটি নেকের আপন জন।
না পেয়ে কাউকে বলবে তখন –
নাই কিরে আপন কেউ? নাই কিরে আপন কেউ?
এই ধরাতে কি সকলেই সকলের পর?
ঐ ধরাতে আপন ছিল,
মা,বাবা, ভাইবোন আর স্ত্রী সন্তান।
আজ আমি বিপদে পড়েছি, নেই কেউ
তিন মিনিটের বিলম্বে এত রাগ
বাবার নাম ভুলিয়ে দিচ্ছ
অথচ নিজের বেলা
তেরো মাস ঝুলিয়ে রেখেছ!
বেশি কিছু চাইনি, শুধু একটা চুম্বন
তাই বলে তেরো মাস!
আমার কী রাগ করতে নেই,
আমি কী চিৎকার করে
তোমার কৃপণতা জাহির করতে
পারি না, অবশ্যই পারি!
নিতান্তই ভদ্র ঘরের ছেলে বলে
তবুও তো জীবনখানি চলছে ধেয়ে
স্বপ্ন কল্পনা ভাবনা শত
বাঁধছে বাসা হৃদয়ে যত
জোর করে হাসছি কিছুই না পেয়ে।
জগতে কারো কথা, কেউ না শুনে
নীরবে সহি সকল ব্যাথা
মুখে ফুটে না কোন কথা
রণিত হয় কান্না শব্দ অন্তর কোণে।
তবু চলছি পথ জীবন ঝুলেই কাঁধে
সাধ আহ্লাদ চাপা
কবিতা|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৬৪ বার দেখা
| ৬৪ শব্দ ১টি ছবি
এসো হে শুভ নববর্ষ-১৪২৮ আনো সুখ শান্তি ও সমৃদ্ধি
নতুন বছরের নতুন কবিতা (প্রথম পর্ব)
কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
আঁধার ভেদ করে সূর্যকিরণ বাংলার প্রতিটি গাঁয়ের মাটির ঘরের দুয়ারে দুয়ারে পৌঁছে যাক। যাপিত জীবনের সারা বছরের যাবতীয় গ্লানি
কবিতা|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩০৮ বার দেখা
| ২৬২ শব্দ ৩টি ছবি
বৈশাখ মানেই বাংলার বৈশাখ, বাঙালির বৈশাখ। নতুন বছর উৎসবে আনন্দে প্রাণের বন্যায় আমাদের হৃদয়ে ঝড় তোলে।
আজ আবার একটা নতুন বছর। এই নতুন বছর কতটা শুভ বার্তা নিয়ে আসছে আমাদের জীবনে জানি না। কালের নিয়মে দিন যায় দিন আসে, এই
জীবন|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৫১ বার দেখা
| ১৩৬ শব্দ ১টি ছবি
সাল ফাল মনে নেই। হবে হয়ত ষষ্ঠ অথবা সপ্তম শ্রেনীতে পড়ি। স্কুলে এই প্রথম বার্ষিক পুরস্কার বিরতনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। বলতে গেলে ইউনুস স্যারের একক চেষ্টার ফসল। যাদের সামর্থ আছে তাদের ৫/১০ টাকা করে চাঁদা ধরা হয়েছে। তখনকার দিনে
আজ যারা সুখে বেঁচে আছো, পান করে যাচ্ছো জল
বায়ু মাঝে ডুবে নিচ্ছ শ্বাস, খেয়ে যাচ্ছো মুল ফল
দেখছো আছে এখানে কেহ, ঘুরে পথে প্রান্তরে
উদাস হয়ে প্রাণের টানে চলে যায় বহুদূরে
তাদের মাঝে কেউ আছে শুধু সুখ খোঁজেনি মিছে
তাদের কাল কাটেনি কেবল জন্মে জন্মানো পিছে।
অপেক্ষার সরণী বেয়ে প্রতিটি ভালোবাসার মাঝে জড়িয়ে থাকে দূরত্বের,
অদেখা অস্পর্শী কিংবা কখনো অনিয়ন্ত্রিত মনের দহন,
তবু ভালোবাসি, সকল নিয়মের শৃঙ্খল ভেঙে
অতৃপ্ত জ্বালা অসীম শূন্যতায়,
এক বৈশাখে চলে এসো সাথে নিয়ে একবুক প্রেম
ছড়িয়ে দিও চন্দ্রমল্লিকার ভালোবাসার উত্তাল শিহরণ,
শরীরের ভাঁজে ভাঁজে জড়িয়ে
কবিতা|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪৫৭ বার দেখা
| ৯৮ শব্দ ১টি ছবি
ওহে কামার, ওহে কুমার, ওহে চাষা শ্রমিক ভাই,
তোমাদের মতো দেব্যতুল্য মানুষ ধরায় আর নাই।
তোমাদের হাত ধরে হয়েছে সভ্যতার উত্থান,
তাই সম্মিলিত কন্ঠে গাওয়া উচিত তোমাদের জয় গান।
তোমাদের বক্ষে ভর করে চলে এই ধরার সকল গনি,
করে শুধু শোষণ দেয় না কখনো