মাগো আমি তোমাকেই বলছি
আরেক ফাল্গুনে পল্লবঘন বৃক্ষের ছায়া,
হরিৎ দূর্বাঘাস হয়ে জন্ম নিব বাংলার পথ প্রান্তে।
ঐ বিহগের হর্ষের গান হয়ে জন্ম নিব,
মানব মনের উদাসীনতা দূর করে,
আত্ম তৃপ্তি দেবার জন্য ।
শস্যদেবীর বর নিয়ে নতুন রূপে জন্ম নিব,
সুজলা সুফলা সবুজ শ্যামলা
আমি প্রেমিকের হাতের ভগ্ন পৃষ্ঠার সেই ডায়েরিটা,
যেথায় আছে প্রেম বিরহের কষ্টের কথা,
তার অন্তরালে লুকিয়ে থাকা রোমান্টিকতা।
আমি উদ্বাস্তু রোহিঙ্গাদের,
স্বজন হারানোর জর্জরিত বেদনার সেই দৃশ্যটা।
আমি প্যালেস্টাইনের আমজনতার দীর্ঘশ্বাস,
ইজ্জত কেড়ে নেওয়া বোনের সেই আত্মা চিৎকারটা।
আমি ঐ
কবিতা|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১১৪ বার দেখা
| ৭৫ শব্দ ১টি ছবি
কত অখাদ্য, কুখাদ্য, হাবিজাবি লিখি যে! অর্থবহুলতা কিংবা অর্থহীনতার শব্দের একরাশ মালা গাঁথা। কখনো যাপিত জীবনের ক্লান্তি! কখনো দীর্ঘশ্বাসের উত্তপ্ততায় বাতাসকে উষ্ণ করে দেওয়া! আমি কি আদৌ কখনো নৈবেদ্য সাজিয়েছি? অর্থ বহুল, অর্থহীন স্বপ্নের জাল বুনে ছড়িয়ে দিতে পেরেছি ক্যানভাসে?
জানি,
জীবন|
৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪৬৬ বার দেখা
| ৩৩০ শব্দ ১টি ছবি
বৃষ্টি শুরু হলো। এ বাংলা বছরের প্রথম বৃষ্টি। প্রায় দুশো বছরের পুরনো এই কাঠের বনবাংলোর টালির চালে বেশ একটা মৌতাত জমানো কনসার্ট। হাওয়ার গোঁ গোঁ শব্দ, ভয়ার্ত পাখিছানার অস্ফূট কিচমিচ, দূরের আদিবাসী গ্রামে ঘুমন্ত গেরস্তর দরজায় শুয়ে থাকা বার্ণিশ করা
আঙুলের ডগা ছুঁয়ে বহু মারহাবা হাসে
ঝুলভর্তি প্রেমিকা উৎসব
একটি আশাবাদের কবিতা,
কেবল এখানে আমরা যারা
ঘোর নিয়ে বেঁচে আছি
আমাদের চোখগুলো ঢুকে পড়ে
পরান গচ্ছিত দীর্ঘ চরাচরে
কাঁচাবাজারের মতো ভিন্ন সন্ধ্যায়-
বিষ্যুদবার এলে সকল নগরস্বভাব নাচে।
আমার এ চোখের ফ্রেমে
ফ্রেমে বাঁধানো সুন্দর ছবি
দেখি, নিয়তই পাই ধোঁকা;
ঐ সবুজ মাঠ, দীপ্ত রবি
আমি তবে আহাম্মক বোকা ?
ঐ যে মাতাল সমুদ্র ঢেউ
যেন যৌবনের চঞ্চলতা;
আড়ালে আবার হাসে কেউ
দেখে পুষ্প অলির সখ্যতা।
শিশির ঘাসে দারুণ প্রেম
ঘুরে প্রজাপতি বাগে বাগে;
আজগুবি লাগে ঐ সে ফ্রেম
ঝর্ণা বয় কল কল রাগে।
আমার
এসো হে শুভ নববর্ষ-১৪২৮ আনো সুখ শান্তি ও সমৃদ্ধি
নতুন বছরের নতুন কবিতা (চতুর্থ পর্ব)
কলমে – কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
নববর্ষ নব সাজে আসে ধরণীর মাঝে
কত খুশি কত হাসি গান,
এসো পয়লা বৈশাখ হিংসা দ্বেষ দূরে যাক
দুঃখ শোক হোক
কবিতা|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৭৯ বার দেখা
| ৯৮ শব্দ ১টি ছবি
সূচয়না, তুমি কি জানো কতদিন দেখিনি তোমায়,
হয়তো জানো না, আর জানতেও তুমি চাওনা।
জানে ঐ নদী নক্ষত্রের দেশের, নীল আকাশের নক্ষত্রগুলো।
আরও জানে ঐ অমাবস্যার রাতে বিস্তর জোনাকি।
সূচয়না, তুমি বিহীন এ আমার জীবন স্পন্দনহীন,
তোমার পরশ পেলে আমার এই নিথর
জীবন|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪৫৪ বার দেখা
| ১২৪ শব্দ
নারী তুমি অহংকার
সে-তো মা
শাসনের ছলে ভালবাসার ঝংকার।
নারী তুমি প্রচন্ড টান
সে-তো বোন
কখনো খেলার সাথী কখনো হাতেখড়ির দান।
নারী তুমি অর্ধেক জীবন
সে-তো সহধর্মিণী
রস-কষে চলা আমরণ।
নারী তুমি ইতিহাস
তেরেসা,রোকেয়া এমনকি অজানা বহু নারী
অনেক কিছু শেখার বাণী।
নারী তুমি প্রেম
গুপ্ত ভালবাসায় ভেসে গেলাম
তোমারই আমার সেলাম।
কবিতা|
৩ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৮৪৫ বার দেখা
| ৩৮ শব্দ ১টি ছবি
যেথায় স্নিগ্ধ ভোরে করে
পাখি ডাকাডাকি,
সেই নীল কমল দীঘির ধারে
আমি নিত্য থাকি।
যেথায় আছে অজস্র বৃক্ষের
মনোরম শীতল ছায়া,
সেথায় লেগে আছে আমার
শৈশব কৈশোরের মায়া।
যেথাকার মানুষের অন্তরে আছে
একে অপরের জন্য ভালোবাসা,