কেউ বলে রমজানে শয়তান বন্দী, শয়তান বন্দী,
কেউ বলে শয়তান শিকলে বাঁধা, সারা মাসের জন্যে
অনেকে বলে গোলাপের সাথে তার হয়েছে সন্ধি
এখন নয়া রূপে উঠেছে জেগে, ইজরায়েলি সৈন্যে।
প্রতিদিন ঘরছাড়া, ধরে নিয়ে যায় যুবক পুরুষেরে
প্রতিদিন বাস্তুহারা, দিন দিন বেড়ে
হায় প্রাণ পাখি, তুমি তো একদিন চলে যাবে,
চলে যাবে আমার এই চঞ্চল পিঞ্জিরা ছেড়ে।
তখন আমি পড়ে রব হরিৎ দূর্বাঘাসের উপর,
ক্লান্ত দুপুরে মাঠে ভিতর জীর্ণ শীর্ণ অবস্থায়।
শত চেষ্টা করে কেউ প্রাণ পাখি প্রতিস্থাপন করতে পারবে না,
আধুনিক সভ্যতার যুগে।
হায় পাখি,
ইচ্ছে থাকলেও নেই যে উপায়
করবো কেনা-কাটা,
কোভিড এবার খুবই ভয়াল
ভারি বুকের পাটা।
একটা ঈদ সে নাই বা হলো
শোনো খোকন সোনা,
আসছে বছর দেখে নিয়ো
দেবো গো দুই-গোণা।
খোকন সোনার কী অভিমান
বলে না সে কথা,
না পেয়ে তাই নতুন কিছু
মনে তার খুব ব্যথা।
কোভিড উনিশ কী ভয়ানক
জানো তুমি
ভাবছি মুসলিম এই শব্দটাকে গঙ্গার জলে স্নান করাবো, আমি অতি নিরীহ মানব কারো সাত পাঁচে নাই
তাই গঙ্গা নদীর নাম শুনেছি কোথায় তা শুনি নাই।
হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রীষ্টান, ইহুদী এইসব শব্দকে স্নান করাবো
নীল নদে, কিন্তু নীল নদ যে বাংলা
কবিতা|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৭৯ বার দেখা
| ৮৯ শব্দ ১টি ছবি
আমার অভিলাষ হয় কোনো পড়ন্ত বিকেলে,
প্রেমিকার হস্তে হস্ত রেখে ঘুরতে।
আমার অভিলাষ হয় পুষ্পকাননগুলোতে,
সুগন্ধি যুক্ত পুষ্পের শাখে পুষ্প মঞ্জরি হয় ধরতে।
আমার অভিলাষ হয় আন্ধার রাতে গগনের তারকারাজি,
আর জোনাকির আলোর মেলার সাথে খেলতে।
আমার অভিলাষ হয় শরতকালে নীল আকাশের
শুভ্র
ও প্রিয়,
কি ঘটেছিল এই জমিনে, পেয়েছো তোমরা শুনতে
করেছিল বারণ আইনে, মা’কে দেয়নি ‘মা’ ডাকতে
হয়নি রঙের কোন মিল, ওদের সাথে তাঁদের দিলে
তাই মায়ের নোলক খুঁজে খুঁজে বিলীন হলো লালে।
স্বপ্নে ভাসানী’র হাতে রাখি হাত, চেয়েছেন জানতে
দেশটার বয়স কত
ধর্ম তবে কিসের তরে
ধর্ম যদি মানুষ মারে!
ধর্ম এখন ব্যবসা ভাই
অমুক ধরো, তমুক মারো, আমি বেঁচে যাই।
ইমাম, ঠাকুর, ভিক্ষু, পাদ্রী
ধর্মের বাণীতে পোড়ায় মানবতা,
কিসের ধর্ম, কিসের বাণী
যদি না থাকে সহমর্মিতা।
কোন বাণীতে কোথায় আছে সাম্প্রদায়িকতা
খুলে দেখাও কোরআন, বাইবেল, ত্রিপিটক, গীতা।
আমি জানি,
কবিতা|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৫৪২ বার দেখা
| ৫৯ শব্দ ১টি ছবি