এই তো সেই দীর্ঘ নিদ্রা
যে নিদ্রা কারো কভু হবে না শেষ
যে নিদ্রা মানুষকে স্বজন থেকে নিয়ে যাবে
দূর থেকে দূরের স্থানে
থাকতে দেবে না আর পরিবার পরিজনের সাথে
আর দেখতে দেবে না সেই নানা উৎসব
শুনতে দেবে না আর পাখির কন্ঠের গান
আমরা স্বপ্নদ্রষ্টা!
আমরা জানি না আমরা কারা!
কিছু প্রাকৃতিক প্রক্রিয়ায় আমরা তৈরী হয়েছি,
পৃথিবীর কিছু সংকীর্ণ উপাদানে যা বিদ্যমান,
তারপর একে পরিশুদ্ধ করার প্রচেষ্টা।
আমরা স্বপ্ন!
আমরা মনে করতে পারি না!
পরিবার,
লোমশ অন্ধকার,
মায়ের জঙ্গল।
মায়ের শরীর ;
তার ভিতরে পরিচ্ছন্ন শহর।
তারও আগে;
একটি স্বপ্ন কিনতে চাই
স্বপ্ন বিক্রি করবে কেউ ,স্বপ্ন, তবে
ছোট্ট একটা শর্ত আছে।
স্বপ্নটা হতে হবে চাঁদের মতো উজ্জ্বল
স্রোতস্বিনীর মতো প্রবাহমান, গিরি ন্যায় স্থীর নয়।
প্রজাপতির ডানা বা কচি লাউয়ের জালির মতো কোমল,
আছে কি সন্ধান,কেউকি বলতে পারবে।
দাম নিয়ে হবে না
নদের খেলা ভবের তরি
চলছে- চলছে- অথৈ পানি-
কার সাথে ঢেউয়ের খেলা-
ডাঙ্গার প্রেমে বালুচর জানি;
শূন্য মেঘে বৃষ্টি পরে
ডুবে গেলো ঘরখানি
আসেপাশে কেউ থাকবে না
পাপ পুণ্যের টানা ঘানি!
তবুও দিব্য হিসাব কেউ রাখি না
দিনে দিনে দিন ফুরিল
কি এমন ডাঙ্গার প্রেমে
এ নদে বালুচর হলো!
তাই না ভেবে
কবিতা|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪৩০ বার দেখা
| ৫৪ শব্দ ১টি ছবি
যে বা যারা নিষ্ঠুর
আমি তাদের বলেছিলাম একবার গাও
মোর বীণা ওঠে কোন সুরে বাজি,
যে বা যারা বোমা বাঁধে রোজ
তাদের বলেছিলাম একবার জোরে জোরে বলো
আজই এ প্রভাতে রবির কর কেমনে পশিল প্রাণের পর,
যে বা যারা তাদের ক্ষমতা দেখিয়ে
দমিয়ে রাখে এক একটা এলাকা
আমি তাদের বলেছিলাম এসো আমরা
কবিতা|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২০২ বার দেখা
| ১০১ শব্দ
ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেল ১২মে ১৮২০ সালে ইতালির ফ্লোরেন্স শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তার জন্মদিনকে সারা পৃথিবীতে আন্তর্জাতিক নার্স দিবস হিসেবে পালন করা হয়। তিনি জাতিতে ব্রিটিশ ছিলেন। জন্মের সময় পরিবার ইতালির ফ্লোরেন্সে অবস্থান করছিল, তাই ওই শহরের নাম অনুসারে নামকরণ করা হয়েছিল
আমরা সবাই জানি অক্ষরবৃত্ত ছন্দতে শব্দের প্রথমে ও মাঝখানে বদ্ধস্বর থাকলে একমাত্রা ধরতে হয়। হ্যাঁ এটাও সঠিক শিখেছি আমরা এবং সঠিক জেনেছি। তাহলে এখন আপনাদের প্রশ্ন;
কোরআন \ ইসলাম \ মসজিদ \ মুসলিম \ বাইবেল।
শব্দগুলো চারমাত্রা হয় কীভাবে? যদি শব্দের
কিছু মানুষ ব্যতিক্রমী
কিছু মানুষ অনতিক্রম্য
আমাদের প্রদেশে একবার এক ব্যতিক্রমী
অনতিক্রম্য মানুষের দেখা মিলেছিল,
তাঁর বর্ধিত ছায়া এখনো
ঝড় ঝঞ্ঝা মোকাবেলা করে
প্রদেশের নিরাপত্তা নিশ্চিত রাখে।
অন্যরা মাটিতে পা রাখতে ভয় পায়
এক গোলামের বাচ্চা পাকিদের
পাছায় খুঁজেছিল সুখ।
আরেক গোলাম ঠেকে কিয়ৎক্ষণ সুবোধ
সেজেছিল; কিন্তু সুযোগ পেয়ে সদ্ব্যবহার
করতে এক
পুঁইয়ের মাচার নিচে
মায়ের পিচে পিচে
ঘুরছি বারে বার
জিজ্ঞেস করলাম দেখ না, মা
এটা কি আবার –
বল না মা, বল – এটা কি?
মা বলল “কবর”
বল না মা – বল, কবর কি?
মরণ হলে মাটির নিচে যেথায় মানুষ করে সম্প্রদান
উত্তর দিতে কেঁদে উঠল আমার দুঃখিনী মায়ের প্রাণ।
কাঁদিস কেন
তোমার জন্য হাত বাড়াতেই শহর হলো উন্মনা,
ঝড়ের ধুলায় উড়লো গোলাপ,
তোমাকে দেয়া আর হলোনা! ভাসল চন্দ্রমল্লিকা!
সিক্ত ফুলের কবর থেকে জন্ম নিল প্রজাপতি,
ভুলোমনে সরিয়ে দিওনা খোঁপায় এসে বসে যদি!
লম্বা মেঘের ট্রেনে চেপেছি, যাত্রী একাকী আমি,
প্রতিটি স্টেশনে লক্ষবার তোমার খোঁজে নামি!
শহর জুড়ে আলোর মিছিল হারিয়ে যাচ্ছে
কবিতা|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৪৩ বার দেখা
| ১৪৬ শব্দ