৪৪/৪২
ঐক্য গড়ো বাঙালি সব
বাড়াও মনের শক্তি
মুজিবের ওই জন্য অশেষ
বাঙালির মন ভক্তি।
পাকদের থেকে রক্ষার জন্য
বাঙালি ওই রক্ত
কষ্টে কষ্টে বাংলার মানুষ
হয়েছে রে শক্ত।
যোগ্য নেতা ছাড়া যুদ্ধে
জেতা যায় না কভু
যুদ্ধ করে বাংলার মানুষ
মুক্তি পেল তবু।
নিজের কথা
আমি ঘরে ঘরে খাদ্য পৌঁছানোর কাজ করি; ফুড ডেলিভারি ড্রাইভার। আমাকে রেস্টুরেন্ট এবং ক্রেতার সংযোগ ভাবতে পারেন। কাঁচা বাংলায় দালাল। গরু বাজারে, পাসপোর্ট অফিসে, হাসপাতালে এমনকি সচিবালয়ে আমার প্রজাতিকে পাবেন। তবে তাদের সাথে আমার ব্যবধান হচ্ছে আমি স্বীকৃতি প্রাপ্ত অর্থাৎ সব ধরনের আইন কানুন
চারিদিকে আজ এতো রক্ত ঝরা
সততই চৌচির স্বপ্নেরা
লোকজন দিশেহারা;
কর্ম অন্বেষণে কিশোর শিশুরা
খেলার বয়সে তন্দ্রাহারা
স্বপ্ন যে আকাশ ভরা।
দ্যাখো ঐ যে শহরের রাস্তাঘাট
রঙিন যানে জমজমাট
করতে বাজার হাট;
সাজ সজ্জায় সুন্দর ফিটফাট
কলকাকলিতে ভরা মাঠ
চলেও পুস্তকপাঠ।
হেথা মাথায় ভেঙ্গে পড়ে আকাশ
সারা বেলা কান্না হাহুতাশ
কখনো যে উপবাস;
জীবন যুদ্ধ
৪৪৪১
জগজ্জুড়ে শ্রমজীবীর———- নেইতো কভু তুল
জগতের এই উন্নয়নের———–তারাই হলো মুল।
অবহেলা করাে না ভাই————-সম্মান টুকু দাও
তারাই দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান——-কাছে টেনে নাও।
শ্রমজীবীর গায়ের ঘামে———–তৈরি ধরার সব
মালিক শ্রেণির শোষণ থেকে——রক্ষা করো রব।
শ্রমিক হলো দেশের স্তম্ভ ——— তাদের সম নাই
আধুনিক এই সভ্যতার যুগ———- মর্যাদাটা চাই।
এপার বাংলা অথবা ওপার বাংলার স্বনামখ্যাত ব্লগ, ব্লগস্পট অথবা শব্দনীড়ের মতো ওয়ার্ডপ্রেস এ তৈরী অন্যান্য ব্লগের তুলনায় শব্দনীড় সেখানে অহংকার নয়; গৌরব বোধ করতে পারে। এই সাফল্য শব্দনীড় এর নয়; শব্দনীড় এ যারা শব্দ চর্চা করেন তাদের সকলের। শব্দনীড়ে অংশগ্রহণকারী
স্বরবৃত্তঃ ৪৪/৪২
মাত্রা বৃত্তঃ ৫৫/৫২
পরের ক্ষতি মন্দ অতি
বুঝবে সবে কবে,
জীবন সুখে নিজের বুকে
তীর বিঁধিবে যবে।
পরের ক্ষতি করতে অতি
মনের লাগে ভালো
নিজের কাজে নানান সাজে
ধরা ভীষণ আলো।
পরের ক্ষতি জীবন গতি
নষ্ট করে কভু
চাইবে যতো পাইবে ততো
শুদ্ধ নারে তবু।
পরের
ছোটবেলায় স্কুলে যাবার সময় কান্নাকাটি করেও দশ পয়সা তো দূরের কথা, পাচটি পয়সাও সময়তে পেতাম না। মায়ের কাছেও না, বড়দা ও বড় দিদিদের কাছ থেকে না। যা পেতাম, তা কেবল বাবা ও বড়দা বেতন পেলে। সবসময় না পাবার কারণ হলো,
৫৫/৫২ মাত্রা বৃত্ত
মেথর মুচি নয় অশুচি
বান্দা তাঁরি সব,
মানবসেবা অমূল্য ধন
সবার তিনি রব।
তাঁরই কাছে যে দামি নয়
বংশ মান সব
ধরাতে সব সৃষ্টি তার
তিনি হলেন রব।
নিচু কর্ম করলে ভাই
নর কি ছোটো হয়
প্রভুর কাছে সবে সমান
পর তো কেউ নয়।
ধরার সবে কর্মে
তোরাই আমার দেহের নিশ্বাস
স্বপ্ন তোদের ঘিরে,
পাই খুঁজে পাই বাঁচার আশ্বাস
এই দুঃখের নীড়ে।
হাঁটি হাঁটি পা পা করে
অনেক বড় হবে,
সেই আশাই রাখছি ধরে
আশা পূর্ণ হবে কবে?
কাব্যিক কথার ভাবনা উঠন জুড়ে
থাকতে হয় অহংকার লতা পাতার বাসনা!
তা না হলে কবিতার হাসি উজ্জ্বল
চঞ্চলতা পুরোপুরি চলবেই না;
কবিত্বের আড়ালে চাঁদ কলঙ্ক দেখা যায়
কিছু মনে করাটাই ভুলের অচর হবে-
তাই না হলে সত্য কথায় ভাত নাই
আবার মিথ্যা কথার নাকি ঠাই নাই!
উভয় সংকটে
কবিতা|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১২৪ বার দেখা
| ৬০ শব্দ ১টি ছবি
স্বরবৃত্ত ছন্দঃ ৪৪/৪২
দিবানিশি ভাবি প্রিয়া তোমারি যে কথা
মনে লুকানো যে গিরি সমতুল্য ব্যথা,
তোমারে যে আমি জানো কত ভালোবাসি
তোমা কথা মনে হলে খুশিতে যে হাসি।
তুমি আছো মনে ক্ষণে ভাবি তোমা কথা
কি জানি কি হবে সখী মনে জাগে ব্যথা,
অবাধে যে ঘোরাঘুরি পুরো দিনে
ওরা মরলে মরুক;
আমার এতে কী এসে যায়,
টেবিল ভর্তি নানান পদের খাবার সাজাই
দফায় দফায় ছবি দিয়ে জাহির করি,
আমার হাতের রান্না অতি জাদুর খেলা;
লোকে দেখে যতোই ঢেকুর তুলুক,
আমার তাতে কী এসে যায়
লোকের যদি মন খারাপ হয়, করুক।
খাবো