কৃষ্ণচূড়া তলায় কে তুমি? কথা বলছ না কেন?
ওহ্ সন্ধ্যা রাতের শুকতারা
দেখো শুকতারা তোমার পাশে চাঁদের বুকে মেঘ
কেমন নরম চুলের গোছা ছড়িয়েছে
এক আকাশে,
ওই মেঘ শ্রাবণ বিকেলে বৃষ্টি হয়ে ঝরবে কথা দিয়েছে।
অচেনা পথের ভিড়ে এই কে তুমি? চুপ করে আছ
কবিতা|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৪০ বার দেখা
| ১৪৮ শব্দ ১টি ছবি
অক্ষর বৃত্তঃমধ্যসম পর্ব ৮৬
মনে পড়ে সেই স্মৃতি শৈশবের কথা
মা বাবা ডাকিত মোরে খেয়ে যারে খোকা
খাদ্য নিয়ে আমি কিন্তু ঘুরিবো না বোকা
শৈশবের কষ্টে খেলা মনে লাগে ব্যথা।
শৈশবের কত কথা বেশি পড়ে মনে,
কেমন দিবস গেছে ভাবি আমি তাই
শৈশবের স্মৃতি গুলো ভালো মনে নাই
সকাল দরজা খোলার পর থেকে তারাদের রান্নাবাটি শুরু হওয়া পর্যন্ত। সদর দরজায় মাটির রোয়াকে বসে থাকে তো বসেই থাকে। আনা। সারাদিনে ওর সঙ্গে একবার দেখা হবেই। সবার সঙ্গে তার কথা, অবিরত মুখ দিয়ে লালের সঙ্গে ঝরে। ওর কথা না বুঝলেও
জীবন|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৪৫ বার দেখা
| ২০৪ শব্দ ১টি ছবি
মানুষ আজ অপেক্ষায় আছে
উদ্বেপ উৎকণ্ঠা আর ভয়ে আছে
পৃথিবীর সব দেশের মানুষেরই আজ ভয়
ফুসফুস নষ্ট করা এই জীনাণুকে যারা ভয় করে না তারা সচেতন নয়।
ফাইট অর ফ্লাইট
মরো অথবা মারো
মানুষের চেয়ে করোনা বুদ্ধিমান নয়
মানুষকে পৃথিবী থেকে সরিয়ে দিয়ে জীবাণুর রাজত্ব চলতে পারে
৪৪/৪৪/৪২
মায়ের মতো দেশের মাটি
তার মতো কি আছে খাঁটি
সুখে দুখে থাকি,
সোনা ফসল মাঠে ফলে
গরু নিয়ে রাখাল চলে
মায়া জালে রাখি।
কামার কুমার জেলে চাষা
তাদের মুখের সরল ভাষা
মিটায় নানা আশা,
পাখির গানে মুগ্ধ করে
বর্ষাকালে
এই রোদ মুছে গেলে দিনের মৃত্যু হবে নিশ্চিত
এটাই স্বাভাবিক ছিল,
প্রতিদিন সূর্যের চোখ গলে আকাশ থেকে নেমে আসে রোদ
এ রোদের ও মৃত্যু হয়:
আমি চাই না, চাই না কষ্ট পেতে
এই রোদ থাক,
দিন থাক সারাবেলা জুড়ে;
একমুঠো রোদ আমার হাত ছুঁয়ে হারিয়ে যায়
নিদ্রাহীন রাত্রি
কবিতা|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১২৯৪ বার দেখা
| ১৬৬ শব্দ ১টি ছবি
প্রিয় সাহেব,
জীবনের এই সংক্ষিপ্ত পথে
যদি হাতে হাত রেখে চলতে যাই
প্রকৃতির নিরাময় যোগ্য নিয়ম দিয়েই
পরিশুদ্ধ কোরো এই মসৃন পথ।
যদি ভুল করে কোন ভুল হয়ে যায়
নিরাপদ সময় নিয়ে বুঝিয়ে দিও
আমাদের প্রসন্ন সকালটা যেন
শুরু হয় স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে’ শত শুভ্রতায়
বাতায়ন ধরে রেখ কোমল
কবিতা|
৩ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৪৯ বার দেখা
| ৭৩৫ শব্দ ১টি ছবি