মানুষের ঘরে জন্মেছি বলে মানুষ!
কুকুরের ঘরে জন্মালে কুকুর হতাম; আল্লাহতাহলা তো পৃথিবীর সকল রুহ একিই সাথে সৃষ্টি করেছিলেন। এটা তো আমাদের সৌভাগ্য আমরা মানুষ হয়ে জন্মেছি।
হ্যাঁ তার মধ্য বেশ কিছু মহা সৌভাগ্যবান আর কিছু হতভাগ্য ভাগ করে দিয়েছেন।
কেউ কালো
সকালে ঘুম থেকে ওঠে মোবাইলটা অন করে প্রথমেই ফেসবুকে টু মারা হলো, অনেকেরই দিনের প্রথম কাজ। তারপরই অনলাইনে থাকা আরও আরও সামাজিক সাইটে আনাগোনা-সহ নিজের দৈনন্দিন কাজ শুরু করেন অনেকেই।
কিন্তু নিজের দৈনন্দিন কাজ কোনদিন গোল্লায় গেলেও ফেসবুকটাকে কেউ
একটি জটিল পথ পাড়ি দিয়ে
দীর্ঘতর জীবনের স্বপ্নভঙ্গ খোলস
থেকে বেরিয়ে এসে
বেছে নিয়েছি একটা সোজা পথ
ভেঙ্গে যেতে শিখিনি
মচকে যেতে শিখিনি
কখনো সাহস ধৈর্যচ্যুত হয়নি বিবেক
আত্মার সমাধিলিপি ভেদ করে
অবশেষে পৌঁছে যায় জীবন;
হিসেবের খাতা খোলা রয়েছে সবার
সবাই চলছে
ছুটে চলছে
হিসাব কষছে
কবিতা|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৬৪ বার দেখা
| ২৯৩ শব্দ ১টি ছবি
তুমি যদি আমার হৃদয়টা চাও
নিতে পারো
এখানে পবিত্রতার ছুয়ে যাবে
রাত্রি রুপালি চাঁদ;
এখানে বিশ্বাস নিয়ে
কদাচিৎ রচনা করতে পারো
আরাধ্যতার প্রার্থনাগাঢ়;
আমি বহুকালের সোনালী বরফদ্বয়
সূর্যের তাপে রচনা করি তোমারই সৌন্দর্য
সূর্যের ঢ’লে পড়ায়
যে পিদিম রিফ্লেক করে
পশ্চিমের আকাশে জাজ্বল্যমান
একছত্র সোনালী মেঘ।
আমার অবয়ব জুড়ে রয়েছে
পৃথিবীর
তুমি কি শুনতে পাও মোর আর্তনাদ
হে দেবী, হে আমার প্রেমাস্পদা,
আর কতবার বলবো
তোমার মনের নাম্বার দাও?
ভালবাসার ফোনে কোন নাম্বার নেই
তাই চেয়েছিলাম তোমার মনের নাম্বার
সর্বদা সেভ করে রাখতাম
কখনো ডিলেট করতাম না?
হে আমার প্রেমাস্পদা,
হে আমার দেবী
দাও তোমার মনের নাম্বার
ভালবাসার কিছু কথা বলবো তোমায়?
এভাবে চুপটি করে থাকো
জলজ্যান্ত মানুষ ‘টিকর বাড়ির টিলা’য়
গেলে মরে যায়, এ এক অলীক রহস্য।
গতকাল যে ভবিষ্যতের স্বপ্নে ঘরের
বায়না করছে, আজ তার নিথর দেহ
আনা হয়েছে ‘টিকর বাড়ির টিলা’য়।
সতেরোর যুবক বুকের বোতাম খুলে
দাঁড়িয়েছিল হাওয়ার বিপরীতে। প্রেমের
কারণে সমস্ত সমাজ যখন তাকে হত্যা
করতে উদ্যত; তখন সমাজপতিদের
বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে সময়
কবিতা|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৪৭ বার দেখা
| ১১৯ শব্দ
একঘন্টা বকমবকম করার পরে আজও
আসল কথাটাই বলা হলো না,
ফোন তুললেই তুই এমন
পাহাড়ি ঝোরা হয়ে যাস!
আর আমি ভাসতে ভাসতে
সাঁঝবিহানের কল্পমানুষ হই।
চার চারটে বছর মেশিন হয়েই
কাটিয়ে দিলাম এপাড়া ওপাড়া,
কলেজের পড়ার রক্তচাপ বাড়ছে যতই
ততই ইচ্ছে করছে এই সব
চারদিকে ছড়ানো ছেটানো
বই খাতা পেন পেন্সিলের
কবিতা|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৫৬৯ বার দেখা
| ১৩৩ শব্দ ১টি ছবি
৫৫/৫৪
ছোটন সোনা বায়না ধরে
ইস্কুলে সে যাবে তাই
করোনারই দরুন ভাই
ইস্কুল তো খোলা নাই।
ছোটন সোনা চাঁদের কোণা
শিখবে ভাই লেখাপড়া,
ইচ্ছে তার জানবে সে যে
জানা অজানা পুরো ধরা।
মহামারি ও দরুন দেশে
লকডাউন নেই শেষ,
ছোটন সোনা বলে সতত
ইস্কুলে যে যাবো বেশ।
শিক্ষা থেকে ছিটকে গেছে
ধরার সব ভাই শিশু,
বায়না বড় ছোটন সোনা
ঘোরে
৪৪/৪২
দরিদ্র কয় ও ধনী ভাই
আছিস সুখে তোরা,
খাদ্য বিহীন উপোস থাকি
দরিদ্র যে মোরা।
সুখের সাথে তোদের কাটে
দিন যে কত ভালো,
দুখের সাথে জীবন কাটে’
কষ্ট ভীষণ কালো।
একটু খাদ্যের জন্য মোরা
কষ্ট করি কত,
মন খুশিতে নষ্ট করে
খাদ্য শত শত।
অট্টালিকার উপর বসে
মন খুশিতে হাসি,
নিত্য দিনে মোদের জন্য
খাদ্য পঁচা বাসি।
এভাবেই তো জীবন