খুঁজে পেলাম তোমায় দেবদারু বনে
বাঁশি নিয়ে মেঠো সুরে তান তোলো।
সুরের মূর্চ্ছনায় ভরে যায় চারিপাশ
পাশে দাঁড়ালে মৃদু হাসি খেলে যায়
তোমার চোখে, মুখে, সারা শরীরে।
হাওয়ার তালে চুল হয় এলোমেলো
আমার হাত দুটি ধরে পাশে বসিয়ে,
ফের মেঠো সুরে ভরাও আমার মন
ধানের শীষে
শ্রীলেখা উনচল্লিশেও অবিবাহিত
দুবার বিবাহের সম্ভাবনা জেগেছিল
একবার তেইশে; ছেলের পছন্দ হওয়ায়
শ্রীলেখার বাবা-মা হাফ-ছেড়ে বেঁচে ছিল,
শ্রীলেখার পছন্দ নিয়ে কেউ মাথা ঘামায়নি;
শেষ পর্যন্ত হলো না। কোন বড় ব্যাপারে
বিয়ে ভাঙ্গেনি; খুবই মামুলি ব্যাপার।
বরপক্ষের তেমন কোন আবদার ছিল না
শুধুমাত্র একটা
কবিতা|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৭০ বার দেখা
| ২৩৯ শব্দ ১টি ছবি
মৃতরা কথা বলে
বিদেহী কণ্ঠস্বর নিরন্তর শীৎকারে
কেউ শুনেনা, কেউ জানেনা সেই ভাষা
অসীম হিম সমগ্র মৃত্যুপুরীতে
অথচ মৃতরা নির্ভীক, নির্বোধ, অবিরাম হেঁটে চলে
নিঃস্ব নিষ্পাপ বিদেহী আত্মার দোলাচলে-
মৃতরা নিজেদের অমৃত মনে করে
অমৃতইতো
জগতের গণ্ডি পেরিয়ে মহা জগতের নিঃসীম জীবন
সত্যের উপর মহা সত্য
আমার চারপাশে এখন গলিত মাংসের দোকান-
ঝরে পড়ছে লাল মাংস থেকে রক্তের ফোটা
কাঁপছে মাংস, ঢেউ তোলে ভ্রমণ করছে আমার দক্ষিণ
উত্তরে,বাড়ন্ত আলু ক্ষেতের ফাঁকে উঁকি দিচ্ছে,
নতুন মাংসমূল।
থেতলে যাওয়া বাহু থেকে নীল মাংসের
ক্ষত, চিহ্নায়নে এগিয়ে আসছে না কেউ-
কেউ উপুড় হয়ে পড়ে থাকা পাঁজরের মাংসের
পাশে দাঁড়িয়ে তুলে রাখছে
আমার দাদা হাভার্ডে গেল,
আর বাবা কিনলেন একটা বন্দুক
৯জুলাই
লক্ষ্যভেদের অভ্যেস ছাড়া অন্য কাজে
বন্দুক ব্যবহার করার কথা সেনেটর অস্বীকার করেছিলেন
বিয়ার্ড বলেছিল, গাড়ির মেঝেয় পড়ে থাকা
মেয়েকে নিয়ে সে জায়গাটা ছেড়ে চলে যায়
এক শ্বেতাঙ্গ পরিবার ওদের অনুসরণ করে
রাস্তা পর্যন্ত আসে, বিয়ার্ডের পক্ষে সাক্ষ্য দেওয়ার
প্রস্তাবও দেয়
রাজ্যপুলিশের নিরীক্ষক
কেমন সময় মাগো
– জাহাঙ্গীর আলম অপূর্ব
৫৫/৫২
মাগো তুমি কি বলতে পারো
করোনা যাবে কবে
মুক্ত ভাবে মানুষ দেশে
নানান বেশে রবে।
শহর খানি ফাঁকা জায়গা
নেই কোথায় কেউ
মাগো আবার আসবে বলে
করোনা দুই ঢেউ।
নেইতো কারো মা মুখে হাসি
সদা মলিন মুখ,
সবার ঘরে নেই অন্ন
পাবে কি তারা সুখ।
হতাশা নিয়ে জীবন চলা
যায় কিরে মা
“ভূলোক দ্যূলোক গোলোক ভেদিয়া
খোদার আসন ‘আরশ’ ছেদিয়া,
উঠিয়াছি চির-বিস্ময় আমি বিশ্ববিধাতৃর”
আমরা জানি সৃষ্টিকুল কখনো
খোদার আসন ‘আরশ’ ছেদ করতে পারে না।
যারা না বুঝে কবি নজরুলকে কাফের বলেছিলো
কিংবা এখনো যদি অনেকে সংশয়ে থেকে থাকেন
তাদের জন্য বলছি।
যে সব ধর্মগুরুরা খোদার বাণীকে বিকৃত করে দেয়
যারা
কবিতা|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২০১ বার দেখা
| ২২৬ শব্দ ১টি ছবি
ব্যান্ডেজ –
দুইটা পায়ে – সারামুখে
এবং বুকে ক্ষত
জীবন এবং যৌবনভিত্তিক কথারা ডুব দিয়েছে মাত্র
ঐ দিকে হুলস্থুল কাণ্ড –
বৃক্ষরা সব খুলে বসেছে গুজবের বাজার
বর্ষা নিচ্ছে শীতের বুকের মাপ,
জানালা লাগিয়ে ঘুমিয়ে গেল
ব্যক্তিগত বসন্ত যার মগজেও ব্যান্ডেজ
তারপর
যা হবার তাই হলো
একটা বুলডোজার চিরজীবন দস্যুতা করে গেল –
প্রতিবেশীর সাথে।
মেয়ে ও মায়া, মাদক ও রাষ্ট্র।
৪৬তম পর্ব।
৫
আসসালামুলাকুম আন্টি। কেমন আছেন।
আমি ভালো আছি, তুমি কেমন আছো নাহিদ। যাক, জামিন হলো শোকর আল্লাহর ।
জ্বি আন্টি জামিন পেলাম।
যাও ফ্রেশ হয়ে নাও আমি খাবার দিচ্ছি।
ঠিক আছে আন্টি। আম্মু এবং