আমার দরজায় কেউ একজন কড়া নেড়েছিলো
সে তুমি নও অন্য কেউ, হয়তো মাঘের শীত।
তখন আমি অাবৃত ছিলাম পশমি পাখির পালকে,
সকালের অালস্য ভেঙে জেগে উঠতে পারিনি যেমন
জেগে ওঠে সকালের কচি রোদ লাজুক পাতার ফাঁকে।
জীবনের বাঁকে জমেথাকা প্রতিটি ঋতুই একটি অতিথি পাখি
তোমারই মত
কবিতা|
৩ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩১৮ বার দেখা
| ১৬৭ শব্দ ১টি ছবি
রুমের দরজা আটকিয়ে পড়তে বসেছে রিজুয়ানা। রুমের দরজা আটকে পড়তে বসার কারণ হচ্ছে- ছোট ভাই রাফিদের দুষ্টুমির অত্যাচার থেকে রেহাই পাওয়ার প্রচেষ্টা। রাফিদ এবার ছয় বছরে পা দিয়েছে। এরই মধ্যে তাকে দুষ্টুর শিরোমনি বললে ভুল হবে না। দুষ্টুমিতে অলিম্পিয়াড থাকলে সেখান থেকে সে হয়তো
গল্প|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৩৪ বার দেখা
| ১২৮১ শব্দ ১টি ছবি
তুমি যে ধর্মের-ই অনুসারী হও না ক্যানো
স্রষ্টাকে ভুলে যেও না
মৃত্যু যে চিরন্তন!
আমি জানি,
আমরা অসুস্থ কিংবা বয়সের ভাড়ে নুয়ে গেলেই তাঁকে ডাকি
কখনো লোকচক্ষুর আড়ালে, কখনো-বা নিজের অজান্তেই
কি লাভ বলো তখন ডেকে?
দিন পেরুলেই রাত আসে, সেই রাত কী আর ফিরে আসে?
তারচে এসো, সময়ের কাজ সময়ে করি
দেখবে
কবিদ্বয়ের তিনটি কবিতা,
কবিতারা চঞ্চল মুখরিত সোনালি মাঠ!
কতটুকু ফসল ঘরে উঠবে প্রত্যাশিত কবিদ্বয় চোখ;
তিন কবিতা কে নিয়ে আশা আঙ্খাকার শেষ নেই
যেনো আকাশ চুম্মি, তারা ছোঁয়া গল্প।
প্রেরণার ছবি বুকে মুখে বসন্ত ফাল্গুন-
কবিতা|
৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২২৩ বার দেখা
| ৮৪ শব্দ ১টি ছবি
নদীর পাড়ে জেলে পাড়া আজকাল নীরব পড়ে থাকে,
একসময় সেখানে ছিলো চাঁদনী রাতের আলো।
এখন দিনেও সূর্যের আলোর দেখা মিলে না,
কয়েকটা মাত্র মনুষ্য বসতি ঘর, এখন যেন নীরব কবর।
বাড়ির সামনে বসে থাকা কুকুরটা, চোখ বুজে থাকে সারাটা প্রহর।
এইতো কিছু
জীবন|
৩ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২০২ বার দেখা
| ১৬৪ শব্দ ১টি ছবি
নাম তার জানিনা
একই বাসে আসি
সকাল বেলা আমার অফিস নয়টায়, তারো
আমি ভাবি, আহা! আমাদের মাঝে কত মিল
সে বাসস্টপে আসে ঠিক আটটায় কিংবা আরো আগে
আর আমি ঘুম থেকেই উঠতাম আটটায়
সময়ের সাথে মেয়েদের একটা বিপরীত
সম্পর্ক থাকলেও এইখানে তার ব্যাতিক্রম
এখন আমিও উঠে যাই সাতটায়
আটটার পাঁচ মিনিট আগেই
বিলেতের বাঙালিরা ভয়ে আছে, প্রতি মুহূর্তের আতঙ্কে তাদের প্রাত্যহিক জীবন যাপন ব্যাহত হচ্ছে। বিলেতের বাঙালি আজ বিপর্যস্ত। দেখে মনে হচ্ছে করোনা বেছে বেছে শুধু বাঙালিকেই আক্রমণ করছে। বিলেতের বাঙালি সমাজে করোনামৃত প্রায় ৫০০ ছাড়িয়ে গেছে। প্রায় প্রতিটি বাঙালির ঘরে এক বা একাধিক করোনা আক্রান্ত,
জীবন|
৩ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৩৮ বার দেখা
| ৩১৮ শব্দ
নদীমাতৃক বাংলাদেশে নদীর আজ অস্তিত্ব হারা,
নদীর মরণদশায় মরছে নদী পাড়ে থাকে যারা।
নদীগুলোতে আজ কালো কুচকুচে বিষাক্ত পানি,
দুর্গন্ধে হয় দমবন্ধ, মানুষ নাকে চাপে রুমাল খানি।
নদীতে শোনা যায় না ঢেউয়ের কোনও শব্দ,
নদীগুলো আজ রোগাক্রান্ত, তাই শব্দহীন স্তব্ধ।
তবুও নদী গিলে
কবিতা|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৪০ বার দেখা
| ১১৭ শব্দ ১টি ছবি
অনুসৃতা, কান্নার রং কেমন হয়,
তা কি তুমি জান?
কাঠগোলাপের পাতা থেকে
ঝরে পড়া বৃষ্টির জল,
কিংবা পাহাড় চুঁইয়ে নেমে আসা
মেঘের জলের রং
দেখেছ কি তুমি কখনো?
যদি নাইবা দেখ, তবে তো তোমার
কান্না করার নেই অধিকার,
আজ থেকে ঐ দু ‘চোখের অশ্রু
হবে তোমার অপরাধ।
জানি নীরবেই ঢেঁকুর তুলতে হয়
আমিও নীরবেই ঢেঁকুর তুলতে চেয়েছিলাম
সখি, এখন দেখি তথাস্ত
আমার ঢেঁকুরের শব্দ সবারই মুখস্ত!
তবু্ও ভ্রুক্ষেপহীন হোক গণশুনানির দিন
ইশতেহারে লেখা আদ্যক্ষর “ভ”
পিতা আজও নীরবেই কেঁদে কেঁদে কেঁদে
বলেন, “ম”!
ঢেঁকুর দিয়ে কবিতাটা শুরু করেছিলাম
কে জানে কী দিয়ে হবে শেষ
লোকে বলে, শেষ ভালো যার
আমি একদিন গ্রামের পথে পুলকিত মনে
দৃপ্ত পায়ে হেঁটে হেঁটে মাটির প্রাণে তাকিয়ে
দেখলাম গ্রাম্য প্রকৃতির অপরুপ লীলা
মাছরাঙা মাছ ঠোঁটে নিয়ে যায় নীড়ে
আমার আপনজনে আমি পায় ফিরে
শরতের কাশফুল আর শুভ্র মেঘের ভীড়ে।
গ্রামের পথে পুলকিত মনে হাঁটতে হাঁটতে
আকাশ বাতাস চন্দ্র সূর্য
মায়ের ঔষধ কেনার টাকা দিয়ে আমি
মাদক কিনে নেশা করি।
নেশা ঠিক না ফুর্তি করি।
মগজে একবার নেশার সুতোয় টান পড়লে
ভুলে যাই
কে মা, কে বউ আর কে বাজারের পতিতা।
তখন আমার শুধু টাকা চাই,মাদক কেনার টাকা চাই।
আমার তখন নেশা করতে হবে এটাই জরুরি।
এই