অস্তিত্বের কোলাহল থেকে
আমি এখন জীবনের পথচলা মানুষ
কেউ একজন
আমার অস্তিত্বের সময়চক্র থেকে
বহমান পাথর সরিয়ে দিয়ে
এনে দিয়েছে ভালোবাসা।
আমি এক সময় প্লাউমিতসা’র
পাহাড়ি অঞ্চলে গিয়েছিলাম
সেখানকার কাশবন ছুঁয়ে জীবনের সে
জটিল দিনগুলোকে
আড়াল করার চেষ্টা করেছি’ পারিনি।
তাইগেকোস পর্বতের চারপাশে
ঘুরতে-ঘুরতে যখন জল তরঙ্গ ছুঁয়ে যায়
হৃদয়ের ভূমধ্য
কবিতা|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১২৮ বার দেখা
| ১৩৭ শব্দ ১টি ছবি
বুকে জমে আছে শ্রাবস্তীর ইতিহাস
বয়ে গেছে কত অলকানন্দার জল
ভেসে যাওয়া দিনের শুভ্র মেঘের দল
শ্যামল গাঢ় হয়ে ঝরে ঝড়ের কোলাহলে;
বেঁচে থাকা দিনে তপ্ত বালির দহন
থেকে থেকে আজ জীবনের কথা বলে।
কাব্যের প্রেমে শব্দের সংস্কারে
ক্লান্তির ফুল ঝরে পড়ে আঙ্গিনায়
জাগ্রত প্রেমের প্রার্থনা সঙ্গীত
পার্থিব সুখ
কবিতা|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৭৩ বার দেখা
| ৯৩ শব্দ ১টি ছবি
মাঙ্গলিক রবীন্দ্রনাথ
প্রেমিকদের মূল মন্ত্র হল ‘প্রেম’। উপনিষদে এই ‘প্রেম’ শব্দটির সমার্থক শব্দ হল ‘আনন্দ’। এই প্রেম আর আনন্দের মধ্যে এক নিবিড় যোগ আছে আর তা হল সত্য। প্রেমের যা দুঃখ একজন প্রকৃত প্রেমিকের কাছে তা পরম আনন্দ। এর সঙ্গে
আজকে গরম দেশ; বোতলে
হাজার লাশের সারি ভূ-তলে।
করোনায় প্রতিদিন লাশ হয়
তবু তারা বোতলের দাস হয়।
চোখের সামনে লাশ হুস নাই
বড় বড় বাবুদের ঘুস চাই।
মাতলামি মদ খেয়ে করে যায়
হুর-পরি বাবুদের ঘরে যায়।
যে কারোরই বিছানায় শুয়ে যায়
লাজ-লজ্জায় মাথা নুয়ে যায়।
তাদের
৫৫/৫৩
গুরু আমার জগৎ জুড়ে
সবার আমি ছাত্র,
নানা জনের কাছে থেকেই
শিখেছি আমি মাত্র।
চাঁদের কাছে শিখেছি আমি
মিষ্টিমুখে হাসতে,
মাছের কাছে শিখেছি আমি
দারুণ ভাবে ভাসতে।
বায়ুর কাছে শিখেছি আমি
দ্রুত গতিতে চলতে,
টিয়ার কাছে শিখেছি আমি
মধুর বুলি বলতে।
ফুলের কাছে শিখেছি আমি
রম্য ভাবে ফুটতে
নদীর কাছে শিখেছি আমি
দারুণ ভাবে ছুটতে।
পৃথিবী হলো বিশাল খাতা
লেখা নানান