Daddy: অনুবাদ কবিতা (প্রথম অংশ)
তিরিশটি বছর যেন
পদ প্রদীপ হয়ে, করেছি বসবাস;
ড্যাডি, তুমি কখনো
কায়ক্লেশে, তবু কত শক্তি শ্বাস।
যদিও হন্তার কারণ
ছিলে ঐ ঈশ্বর প্রদত্ত মর্মর ভাস্কর;
সিলমোহরের মতন
যেন বিপদে পাশে, নখের উপর।
তুমি ছিলে যেন প্রধান
উদ্ভট
অনুবাদ|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৮১ বার দেখা
| ১০২ শব্দ ১টি ছবি
কাজল সাহেবের ঘুম আসছে না। অহেতুক মন খারাপ। মাঝে মধ্যে কোনো কারণ ছাড়াই মন খারাপ হয়ে থাকে। অথচ বিজ্ঞ ব্যক্তিগণ বলেছেন প্রকৃতিতে কোনো কারণ ছাড়া কিছুই হয় না। কাজল সাহেব ভাবছেন, তাহলে উনার এই মন খারাপের কারণ কি?
কেউ একজন ফিস ফিস করে বললো, তোমার
এই মহামারীর ভয়াল দিনে-
তোমার ফ্রীজের এককোনা
নয় রইলো এবার একটু খালি,
খালি পেটের একটি মানুষ
তা দিয়ে মাংস-ভাত খেলো
ক’দিন পেটপুরে এক থালি।
ইব্রাহিমের পুত্র ইসমাঈল
যখন গিয়েছিলো কুরবানীর
প্রথম ছুরির তলে,
ডীপফ্রীজের নামখানি কেউ
শুনেছিলো সেই কালে?
তাহলে কুরবানী দিয়ে
সেটি ভরে রাখা আজ,
জায়েজ
৪৪/৪২
মিছে ধরার পিছে পড়ে
করি শুধু খেলা
আপনজনকে দূরে ঠেলে
সুখে কাটে বেলা।
ধরার হলো রঙ্গে ভরা
সময় বয়ে চলে
মুখে দারুণ মিষ্টি কথা
ইচ্ছে করে বলে।
দুই দিনের এই ধরার বুকে
করে কত রঙ্গ
মৃত্যু এসে সকল রঙ্গ
করবে তবে ভঙ্গ।
প্রভুর বিধান
কৃষ্ণচূড়া তলায় কে তুমি? কথা বলছ না কেন?
ওহ্ সন্ধ্যা রাতের শুকতারা
দেখো শুকতারা তোমার পাশে চাঁদের বুকে মেঘ
কেমন নরম চুলের গোছা ছড়িয়েছে
এক আকাশে,
ওই মেঘ শ্রাবণ বিকেলে বৃষ্টি হয়ে ঝরবে কথা দিয়েছে।
অচেনা পথের ভিড়ে এই কে তুমি? চুপ করে আছ
কবিতা|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৩৭ বার দেখা
| ১৪৮ শব্দ ১টি ছবি
অক্ষর বৃত্তঃমধ্যসম পর্ব ৮৬
মনে পড়ে সেই স্মৃতি শৈশবের কথা
মা বাবা ডাকিত মোরে খেয়ে যারে খোকা
খাদ্য নিয়ে আমি কিন্তু ঘুরিবো না বোকা
শৈশবের কষ্টে খেলা মনে লাগে ব্যথা।
শৈশবের কত কথা বেশি পড়ে মনে,
কেমন দিবস গেছে ভাবি আমি তাই
শৈশবের স্মৃতি গুলো ভালো মনে নাই
সকাল দরজা খোলার পর থেকে তারাদের রান্নাবাটি শুরু হওয়া পর্যন্ত। সদর দরজায় মাটির রোয়াকে বসে থাকে তো বসেই থাকে। আনা। সারাদিনে ওর সঙ্গে একবার দেখা হবেই। সবার সঙ্গে তার কথা, অবিরত মুখ দিয়ে লালের সঙ্গে ঝরে। ওর কথা না বুঝলেও
জীবন|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৪৫ বার দেখা
| ২০৪ শব্দ ১টি ছবি