কখন শ্রাবণ এসেছে, মনেই হয়নি।
তখন পা ভিজলো, হাত ভিজলো
বুকের মাঝে হুস হাস শব্দ
কি জানি আওয়াজ করলো!
কান ভারি হয়ে যাচ্ছে-
মন কেনো জানি পাগল হচ্ছে।
ঠিক মনে হলো শ্রাবণ এসেছে;
স্মৃতিগুলো রাঙিয়ে গেলো
এক একটা করে-মেঘ নেই
তবুও দুচোখ বেয়ে বৃষ্টি-
একেই
কবিতা|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৩৮ বার দেখা
| ৬৫ শব্দ ১টি ছবি
কালো বিবর্ণ ও বিমূর্ত রাত
এই রাতে কথা হবে না তোমার সাথে
হবে না কোন গল্পও,
কণ্ঠ হতে আসবে না গান
আসবে না কোন কবিতার আবৃত্তি
কারণ সে রাতে কবিতা হারিয়েছে ছন্দ!
গভীর অন্ধকার ধূসর রাত
যে রাতে প্রচণ্ড গরম হাওয়া,
চাঁদটাও
কবিতা|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৫১৪ বার দেখা
| ৬৭ শব্দ ১টি ছবি
বন ঘেঁষা এক কাঠুরিয়ার বাড়ি। বাঁশ-খুঁটিতে দাঁড় করানো ছনের ছাউনি ঘরটা ছাড়া কাঠুরিয়ার আর কিছুই নেই। জীবিকার একমাত্র উপায় ছিলো, গহীন বন থেকে কাঠ সংগ্রহ করে বাজারে বিক্রি করা। কাঠুরিয়ার ছেলেমেয়ে নেই। জায়গাজমিও নেই। বন থেকে
৫৫/৫২ মাত্রাবৃত্ত
পদ্মা নদীর পাড়ের কাছে
আমার ছোট গাঁয়ে,
মনের মাঝে সুখটা আনে
তমাল তরু ছায়ে।
ময়না টিয়া কোকিল ঘুঘু
বহু পাখির মেলা,
গাঁয়ের ছেলে মেয়েরা করে
তাদের সাথে খেলা।
গাঁয়ে আমার বাস করে রে
কামার জেলে চাষা,
পাখির মতো তাদের মুখে
দারুণ ভালো ভাষা।
আমার একটা মাঠ আছে, ভুবন ডাঙার মাঠ
আমার একটা মেঠোপথ আছে
পথের দুই পাশে রংবেরঙের ফুল আছে।
আমার একটা ছোট্ট ঘর আছে,
ঘর জুড়ে সীমাহীন ভালোবাসা আছে
ঘর জুড়ে উঠোন আছে, উঠোন জুড়ে হলুদ রোদ আছে,
বর্ষার মেঘ বৃষ্টি আছে।
আমার দুই চোখে
কবিতা|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৭১ বার দেখা
| ১৪৫ শব্দ ১টি ছবি
মানুষকে ভালোবাসতে গিয়ে
যখন নিজেকে নিঃস্ব করে তুলি,
ঠিক তখনি তারা নিজেকে দেবতা ভেবে,
নিজের উচ্চতার চেয়ে উঁচু হতে গিয়ে,
হুড়মুড় করে ভেঙে খানখান হয়ে পড়ে।
আমি তখন লজ্জায় মাটিতে মিশে
যেতে যেতে, অযত্নে পড়ে থাকা এক
বীজের থেকে অংকুরিত হয়ে,
মহীরুহের সতেজ ডালপালা
মেলে