যখন তখন নেমে আসতে পারে
দিনের ধূসর
পথ চলতি কেড়ে নিতে পারে
অখণ্ড অবসর।
প্রতীক্ষার ডুব সাঁতারে স্তব্ধ ঢেউ
লেগে থাকে
যারা দাঁড় বেয়ে চলে যায় আজ
নদীর বাঁকে।
রাত এসব শোনে না হয়ে আসে
গহীন ক্রমে
এক একটা মানুষ সকাল হয়
নিজস্ব বিক্রমে,
তারপর নিজেকে
সেদিন বিয়ে সম্পাদন হতে রাত প্রায় শেষ হয়ে গেল। অমি আর কানাই সহ এলাকার আরো তিন চারজন বন্ধু বাড়ির বাহিরে পুকুরপাড়ে ছালার চট বিছাইয়ে বসে বসে গল্পগুজব করতে করতেই রাত শেষ করলাম ৷ মাঝে মাঝে ওরা আমাকে জিজ্ঞেস করে কিরে,
জীবন|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২১০ বার দেখা
| ৩৪২৯ শব্দ ১টি ছবি
Daddy: অনুবাদ কবিতা (প্রথম অংশ)
তিরিশটি বছর যেন
পদ প্রদীপ হয়ে, করেছি বসবাস;
ড্যাডি, তুমি কখনো
কায়ক্লেশে, তবু কত শক্তি শ্বাস।
যদিও হন্তার কারণ
ছিলে ঐ ঈশ্বর প্রদত্ত মর্মর ভাস্কর;
সিলমোহরের মতন
যেন বিপদে পাশে, নখের উপর।
তুমি ছিলে যেন প্রধান
উদ্ভট
অনুবাদ|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৮০ বার দেখা
| ১০২ শব্দ ১টি ছবি
কাজল সাহেবের ঘুম আসছে না। অহেতুক মন খারাপ। মাঝে মধ্যে কোনো কারণ ছাড়াই মন খারাপ হয়ে থাকে। অথচ বিজ্ঞ ব্যক্তিগণ বলেছেন প্রকৃতিতে কোনো কারণ ছাড়া কিছুই হয় না। কাজল সাহেব ভাবছেন, তাহলে উনার এই মন খারাপের কারণ কি?
কেউ একজন ফিস ফিস করে বললো, তোমার
এই মহামারীর ভয়াল দিনে-
তোমার ফ্রীজের এককোনা
নয় রইলো এবার একটু খালি,
খালি পেটের একটি মানুষ
তা দিয়ে মাংস-ভাত খেলো
ক’দিন পেটপুরে এক থালি।
ইব্রাহিমের পুত্র ইসমাঈল
যখন গিয়েছিলো কুরবানীর
প্রথম ছুরির তলে,
ডীপফ্রীজের নামখানি কেউ
শুনেছিলো সেই কালে?
তাহলে কুরবানী দিয়ে
সেটি ভরে রাখা আজ,
জায়েজ
৪৪/৪২
মিছে ধরার পিছে পড়ে
করি শুধু খেলা
আপনজনকে দূরে ঠেলে
সুখে কাটে বেলা।
ধরার হলো রঙ্গে ভরা
সময় বয়ে চলে
মুখে দারুণ মিষ্টি কথা
ইচ্ছে করে বলে।
দুই দিনের এই ধরার বুকে
করে কত রঙ্গ
মৃত্যু এসে সকল রঙ্গ
করবে তবে ভঙ্গ।
প্রভুর বিধান