জীবন পথে বাধা আসবে
সব সময় তাই হয়,
সাহস করে এগিয়ে যাও
তবেই হবে জয়।
পথের কাঁটায় ভয় পাবে না
সামনে ধেয়ে যাও,
রক্ত ঝরুক মনকে আরো
শক্ত করে নাও।
ঐ যে দেখো শশী হাসে
যখন তবে রাত,
সৎ পথে যে প্রভু সহায়
দূর করে দেন ঘাত।
যুদ্ধ করেই গড়তে হবে
তোমার জীবনখান,
জয়ী
কবিতা|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৫৫১ বার দেখা
| ৫৯ শব্দ ১টি ছবি
আমার নাম দুঃখমতি
জন্মের পর দুঃখ লেপ্টে আছে।
মাথা, কোমর, হাটু, গোড়ালি
দুঃখে ভরপুর! শুধু মধ্যাংশ কিছু পরিমাণ
সুখদ, পেট দেখে যেকেউ
সুখী ভেবে নেয়। পেটের জন্য
দুঃখবাদী জীবন পাত্তা পায় না।
শরীরের গাঁটে গাঁটে ব্যথা
বসে পড়লে উঠতে পারিনা
কোনরকম দাঁড়ালে পুনরায় বসতে
কষ্ট হয়। কষ্ট সহ্য
নীরার সবদিন টাই শ্বশুড়বাড়িতে জেলবন্দী জীবন। এইদিন অত্যাচারের মাত্রা বেশী ছিল। সকাল থেকে খেতে ইচ্ছে করছিল না। বর রীতিমতো লোকদেখানো র জন্য রান্না করে আর নিজের ইচ্ছেমতো চলাফেরা করে, বৌ কে পদে পদে ছোট করানো হল তাঁর কাজ।
সংসার সুখের
জীবন|
৩ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৩০ বার দেখা
| ২৬২ শব্দ ১টি ছবি
“শ্রী” একটি বিশেষ্য পদ। ‘শ্রী’ শব্দটি সংস্কৃত শব্দ। ভারত উপমহাদেশীয় সংস্কৃতিতে বিশেষ করে সনাতন ধর্মে নামের পূর্বে ‘শ্রী’ লিখে থাকেন। তা নারীপুরুষ সকলের নামের সাথেই শ্রী যুক্ত করা হয়। যেমন: পুরুষের নামে পূবে ব্যবহার করা হয়, “শ্রী লক্ষ্মণ
কবুল বলে এনেছিলাম আমার ঘরে
আঠারো বছর বয়সের এক মেয়ে,
আঁখি ছলছল করছিল অজস্র স্বপ্নতে,
আমি দেখছিলাম শ্যেন দৃষ্টিতে চেয়ে।
বদনখানিতে সহজ সরল বহতা কি
দারুন কাব্য শৈলীর ন্যায় মধুর ভাষা,
তার সাথে আমার জন্ম জন্মান্তর বন্ধন
আর মনে অজস্র ছিল আমার আশা।
দোয়েলের
কবিতা|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৫৩ বার দেখা
| ১৭২ শব্দ
এক এক করে পুরাতন সব বন্ধুদের সাথে দেখা হলো কিন্তু মিথিলার কোনো খবর পেলাম না। কাউকে জিজ্ঞাসাও করতে পারছি না লজ্জার কারণে। অথচ মন উতলা তাকে দেখার জন্য, তাই অবিরত তাকেই খুজছি।
মন খারাপ কেনো। মুচকি হেসে ফারজানা প্রশ্ন করে।
গল্প|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৪৯ বার দেখা
| ৫৬২ শব্দ ১টি ছবি
আমার কাছে বৃষ্টি আসে রোজই, শার্সি ভেজায়, আরশি ভেজায়, ঝাপসা চোখে ইচ্ছে মেখে, চুপিচুপি জানলায় এসে আমায় ডাকে, কুচি কুচি বৃষ্টি ছুঁয়ে যায় আমার মুখ। হালকা মাটির গন্ধ নিয়ে, আলতো হাতে আমার চুল উড়িয়ে, বেলা অবেলায় ডাক দিয়ে যায়, ঝিরঝিরিয়ে,
জীবন|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৬৩৭ বার দেখা
| ১১৭ শব্দ ১টি ছবি
সেলফি’র ঢং, কত-না হয় রঙ-বেরঙে
কেউবা রাস্তায়, কেউ রেল জংশনে
কেউ নদীর পাড়ে, কেউ আগানে-বাগানে
কেউ আকাশ পানে, কেউ মিশে যায় মরণে।
ছবিটি চিত্তরঞ্জন গুদারা ঘাট সংলগ্ন নবনির্মিত একটা ভবন।
সেই দিন জানালা খোলা ছিল
চাঁদের হাসিটা বেশ লাগছিল!
অথচ রাস্তার ধূলি ঠোঁটের সাথে লাগেনি
দূর্বা ঘাস অভিমানি বেশছিল;
বৈকালি হাওয়া ফাল্গুনে আগুন জ্বলছিল
এতো দিনেও বুঝার সময় হলো না
আর- যাচ্ছে কেটে দিন রাত মাস বছর
এমন কি মৃত্যুর দিনও-
কবিতা|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৭৫৬ বার দেখা
| ৫১ শব্দ ১টি ছবি
গাছ জড় বস্তু নয়, তাদের
প্রাণ আছে কিন্তু নড়তে পারেনা!
মানুষ ও প্রাণীদের সে সমস্যা নেই।
পৃথিবীতে সবকিছুতেই সর্বব্যাপী
এক পদার্থের প্রয়োজন, পানি!
যা জীবন দান ও রক্ষা করে,
এটা ছাড়া মানুষ উদ্ভিদ আর
প্রাণিজগতের অস্তিত্ব সম্ভব কি?
অদ্ভুত আঠালো গুণ রয়েছে পানির,
এ কারণেই তার অণুগুলির মধ্যে
সংযোগ হয়, মসৃণ পৃষ্ঠে পানি-বিন্দুগুলো
গাছের
কবিতা|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১১১ বার দেখা
| ১৬৪ শব্দ
ভ্রাম্যমাণ আদালত আইন!
এ শতকের নয়-সালে,
আইনটি সংবিধান
মতে সাংঘর্ষিক জালে!
শুরু থেকেই ছিল বিতর্ক,
নামের শেষে ‘আদালত’
নিয়ম অনুযায়ী বিচারে
এদেশ হয়নি যে সতর্ক!
তিনি ইউএনও,
বিচারক ভ্রাম্যমাণ আদালতের,
সেদিন নিরপরাধ এক গরীবের!
জরিমানা আর জেলও দিয়েছেন,
তথ্যের ভিত্তিতে বিচারে তিনি
অনেক বাহবাও পেয়েছেন!
অভিযোগ করলো বা একজন তথ্য দিল,
যাচাই-বাছাই না করেই
সহকারী কমিশনার সিদ্ধান্ত নিল!
বিচারে হয়নি কোন
প্রচন্ড বৃষ্টি। আপাদমস্তক রেইনকোটে আবৃত শিহাব। বাইক নিয়ে একটা মার্কেটের সামনে আরো কয়েকজন বাইক রাইডারদের সাথে ভিজছে। বাধ্য হয়েই সবাইকে ভিজতে হচ্ছে। মার্কেটের ভিতরে এত পরিমান মানুষ, আর কেউ ঢুকতে পারছে না। বাতাসের বেগও অনেক, তাই সামনে না এগিয়ে বৃষ্টি