কথা কও প্রজাপতি, কখনো কি তুমি
দেখেছো মোর প্রিয়তমার সুন্দর মুখখানি।
কখনো কি উড়ে গিয়ে, বসেছ তাঁর খোঁপায়
দেখেছো কি চুলের বাহার, আছে কেমন মাথায়।
দেখছো কি তাঁর চোখে হাজার কবিতার কাব্য
চোখ দিয়ে আবৃত্তি করার, কার আছে সাধ্য !
কখনো কি ছুঁয়েছিলে তাঁর হাতের
কবিতা|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৫৪ বার দেখা
| ১০৪ শব্দ ১টি ছবি
কার্পেটের নীচে যে পাপ
চাপা দিয়ে রেখেছি,
মাঝে মাঝে মাথা চাড়া দেয়।
ঝকঝকে জুতো; গলদ রয়ে
গেছে, একটা পিন
সবসময় অস্তিত্ব জানান দেয়।
আমি যতই সফেদ হতে
চাই না কেন
মলিন দাগ পিছু ছাড়ে না।
মাদক করে জীবন নষ্ট
সংসার ভরে দুখে,
জীবন শুধু ধ্বংস করে
কাটে না দিন সুখে।
সুখ পাখিটা ধরতে হলে
মাদক ছাড়ো তবে,
ভবিষ্যতটা গড়তে এখন
মন লাগাতে হবে।
জীবনটা নয় স্বল্প ক্ষণের
হয়ত সময় বাকি,
বাঁচার মত বাঁচো নয় গো
নেশার ঘোরে ফাঁকি।
মাদক সদাই মৃত্যু ঘটায়
কেন যাও তার
কবিতা|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২০৯ বার দেখা
| ৫৮ শব্দ ১টি ছবি
সমকামিতা সাম্যের নয়
সমকামিতায় মানবের ক্ষয়,
সাম্যের কথা বলে
যেও না সমকামিতার দলে।
সাম্য সমকামিতা এক নয়
সমকামিতায় মানবের ভ্রুণ ধংস হয়।
সমকামিতা রুপহীন
সমকামিতা গুণহীন
সমকামিতা যৌবনহীন মানবের।
সমকামিতা কখনো
প্রকৃত মানবের হতে পারে না।
সমকামিতা ভুলে
এসো মানবতা, মানবের কূলে
এই নদী নক্ষত্র দেশে,
আমি তো এসেছি অচিনপুর থেকে
মুসাফিরের বেশে।
থাকব কয় দিন,
সৃষ্টিকর্তা আয়ু রেখেছে যতদিন ।
তারপর চলে যাব যে কোথায়,
সৃষ্টিকর্তা নিয়ে যাবে যেথায়।
যেখানকার খবর কেউ নেই নেবার
সুখ বা দুঃখের নেই কেউ শোনার।
রচনাকালঃ
২৯/০৪/২০২১
পাখি জামা পরে ওড়তে পারে না
আকাশের ধূসর সিঁথি ধরে
পিঠবোতাম খুলে দাঁড়ায়ে আছে
নাচতে দেখি হাওয়ার শিরায়-
জটিল প্রাণী এক, সংগীত-প্রেম
দিন শেষে, সন্ধের দিকে
নেশাগ্রস্ত বৃক্ষপাতা কাঁপছে
আমার অনেকগুলো ইশারা
টক টক বুনোরাত্রির ঘ্রাণ
ঘড়ির দুরুদ শব্দ! আলপথ-নগরে।