ক্ষমতা ছেড়ে মহান হওয়া মানুষের ধাতে নেই
তাই তো তার বোধপরিচয় হারিয়ে ফেলে খেই,
যে করে হোক আকাশকে তার রাখবে ধরাছোঁয়ায়
ইচ্ছে খুশি ঘোরাবে ছড়ি পোয়া বারোর মায়ায়।
এলাকা তার চিহ্নিত থাকে প্রভুর আসনে প্রভু
কোন কিছুতেই হার মানতে চাইবে না তো কভু,
সেভাবেই ঘর সাজিয়ে গুছিয়ে চলছে চলমান
ক্ষমতা তার
আমাদের ছোটবেলাটা আজকের বাচ্চাদের শৈশবের মতো এমন তুতুপুতু ছিল না। ছিল না এতরকম অনর্থক ‘এটা কোরোনা কার্টসি শেখো, ওটা কোরোনা প্রোটোকল জখম হবে’ র ত্রিবন্ধনী। পড়ার সময় বাদে অন্য সময় চেটেপুটে সদব্যবহার করেছি। দেখেছি দুচোখ মেলে। সেদিনের দেখে শেখা আজও
আমার কাছে শেখ মুজিব
বাংলার ধ্রুবতারা,
তাঁকে বিহীন বাঙালির জীবন
ভীষণ ছন্নছাড়া।
আমার কাছে শেখ মুজিব
মলিন মুখের হাসি,
ক্লান্ত দুপুরে রাখালের
মন ছুয়ে যাওয়া বাঁশি।
আমার কাছে শেখ মুজিব
বাঙালির অজস্র আশা,
তাঁর থেকে বাঙালি পেয়েছে
অগণিত ভালোবাসা।
আমার কাছে
কবিতা|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৪৬ বার দেখা
| ৯৬ শব্দ ১টি ছবি
ঘুরে ফিরে হাজারও প্রশ্নের মুখে
উত্তর পাই না- তুমি না থাকলে
এ সংসার- এ দেশ ক্ষমতায় হতো না;
তবুও ভুল ভাল গল্পে কান পেকে যায়
অথচ কি স্বার্থপর- দুনিয়ার নিয়ম
উপকারের উপকার বলে না।
আমি তো ভাই ক্ষণস্থায়ী প্রাণী
তারপাও ইতিহাস আমার অসংগতি !
নষ্ট সময় এখন, উত্তরের
কবিতা|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৯৩ বার দেখা
| ৭৭ শব্দ ১টি ছবি
খরিদ্দার খাবারের অপেক্ষায়;
আমি মধ্যস্বত্বভোগী, দুই পক্ষের সংযোগ
হোটেল এবং খরিদ্দারের মাঝে
আমার মুনাফা সাড়ে তেত্রিশ।
মুনাফার জন্য পদে পদে অপমানিত;
কেউ মুখের সামনে দরজা লাগিয়ে দেয়,
কেউ কুকুর লেলিয়ে দেয়,
কেউ ভিক্ষুকের মতো ছুঁড়ে দেয় ধাতব মুদ্রা।
সব অপমান হজম করি, মুনাফার সাড়ে
তেত্রিশ অপমানে