একদিন দূর্বাঘাসের ওপর ভর করে আমি এসেছিলাম,
জীবনানন্দ দাশের জলাঙ্গীর ঢেউয়ে ভেজা বাংলায়।
শুধু বাংলাকে নয়ন ভরে দেখার জন্য,
দূর থেকে দূরের কোনো দেশ থেকে,আমি এখানে এসেছি।
এ যাবৎ কবিতা, গল্প, নাটক, উপন্যাস পড়ে জেনেছি
বাংলা সবুজ শ্যামল প্রকৃতির কথা,
আরও জেনেছি বীরের বীরত্বের
করোনায় মৃত্যুর দীর্ঘ মিছিল
চারদিকে লাশ আর লাশ,
স্বজনের করুণ আহাজারিতে,
মেতে ওঠেছে ঐ শ্মশান, কবরস্থান।
ঐ সাদা, কালো চামড়ার মানুষেরা আজ,
নিঃস্ব হয়ে বিষাদ মনে তবুও বসে নেই,
সদা ব্যস্ততা প্রতিষেধকের অনুসন্ধানে,
কিভাবে মহামারী পরিস্থিতি হ্যান্ডেল করা যায়।
সেই প্রতীক্ষা একটু নিস্তার পাওয়ার জন্য।
Coronavirus Disease 2019 (COVID-19) has transmitted almost all over the world COVID-19 is caused by Severe Acute Respiratory Syndrome Coronavirus 2 (SARS-CoV-2), which transfers from an infected person to a susceptible person via direct contact (eg, hand-shaking, hugging) or indirect contact through touching materials
মাগো আমি তোমাকেই বলছি
আরেক ফাল্গুনে পল্লবঘন বৃক্ষের ছায়া,
হরিৎ দূর্বাঘাস হয়ে জন্ম নিব বাংলার পথ প্রান্তে।
ঐ বিহগের হর্ষের গান হয়ে জন্ম নিব,
মানব মনের উদাসীনতা দূর করে,
আত্ম তৃপ্তি দেবার জন্য ।
শস্যদেবীর বর নিয়ে নতুন রূপে জন্ম নিব,
সুজলা সুফলা সবুজ শ্যামলা
আমি প্রেমিকের হাতের ভগ্ন পৃষ্ঠার সেই ডায়েরিটা,
যেথায় আছে প্রেম বিরহের কষ্টের কথা,
তার অন্তরালে লুকিয়ে থাকা রোমান্টিকতা।
আমি উদ্বাস্তু রোহিঙ্গাদের,
স্বজন হারানোর জর্জরিত বেদনার সেই দৃশ্যটা।
আমি প্যালেস্টাইনের আমজনতার দীর্ঘশ্বাস,
ইজ্জত কেড়ে নেওয়া বোনের সেই আত্মা চিৎকারটা।
আমি ঐ
কবিতা|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১১৪ বার দেখা
| ৭৫ শব্দ ১টি ছবি
কত অখাদ্য, কুখাদ্য, হাবিজাবি লিখি যে! অর্থবহুলতা কিংবা অর্থহীনতার শব্দের একরাশ মালা গাঁথা। কখনো যাপিত জীবনের ক্লান্তি! কখনো দীর্ঘশ্বাসের উত্তপ্ততায় বাতাসকে উষ্ণ করে দেওয়া! আমি কি আদৌ কখনো নৈবেদ্য সাজিয়েছি? অর্থ বহুল, অর্থহীন স্বপ্নের জাল বুনে ছড়িয়ে দিতে পেরেছি ক্যানভাসে?
জানি,
জীবন|
৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪৬৬ বার দেখা
| ৩৩০ শব্দ ১টি ছবি
বৃষ্টি শুরু হলো। এ বাংলা বছরের প্রথম বৃষ্টি। প্রায় দুশো বছরের পুরনো এই কাঠের বনবাংলোর টালির চালে বেশ একটা মৌতাত জমানো কনসার্ট। হাওয়ার গোঁ গোঁ শব্দ, ভয়ার্ত পাখিছানার অস্ফূট কিচমিচ, দূরের আদিবাসী গ্রামে ঘুমন্ত গেরস্তর দরজায় শুয়ে থাকা বার্ণিশ করা
আঙুলের ডগা ছুঁয়ে বহু মারহাবা হাসে
ঝুলভর্তি প্রেমিকা উৎসব
একটি আশাবাদের কবিতা,
কেবল এখানে আমরা যারা
ঘোর নিয়ে বেঁচে আছি
আমাদের চোখগুলো ঢুকে পড়ে
পরান গচ্ছিত দীর্ঘ চরাচরে
কাঁচাবাজারের মতো ভিন্ন সন্ধ্যায়-
বিষ্যুদবার এলে সকল নগরস্বভাব নাচে।
আমার এ চোখের ফ্রেমে
ফ্রেমে বাঁধানো সুন্দর ছবি
দেখি, নিয়তই পাই ধোঁকা;
ঐ সবুজ মাঠ, দীপ্ত রবি
আমি তবে আহাম্মক বোকা ?
ঐ যে মাতাল সমুদ্র ঢেউ
যেন যৌবনের চঞ্চলতা;
আড়ালে আবার হাসে কেউ
দেখে পুষ্প অলির সখ্যতা।
শিশির ঘাসে দারুণ প্রেম
ঘুরে প্রজাপতি বাগে বাগে;
আজগুবি লাগে ঐ সে ফ্রেম
ঝর্ণা বয় কল কল রাগে।
আমার