আমার ভালোবাসা গাল বেয়ে গড়িয়ে পড়ে-
তৈরি হোক নদী। যেমন ঝর্ণা থেকে নদী হয়।
সেই নদী হবে ভালোবাসার নদী।
তোমার বাড়ির উঠোনের সামনে দিয়ে বয়ে চলবে।
সারাদিনের কাজের ফাঁকে যতবারই তোমার চোখ
জানলা গলিয়ে দূরে দিগন্তে যাবে
ভালোবাসার নদী কাছে টানবে তোমায়।
রোজ বিকেলে পায়চারি করতে যাবে
কবিতা|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৭৪ বার দেখা
| ৯৪ শব্দ ১টি ছবি
বাবা নেই অনেক দিন হলো। দেড় যুগ পেরিয়ে গেছে। মাঝেমধ্যে মনে হয় কে যেন নাম ধরে ডাক দেয়। ঠিক বাবার কণ্ঠের মতো। রাশভারি গলা। আমি হুড়মুড় করে উঠে বসি বিছানায়। ঘুম ভাঙ্গলে দেখি গলা শুকিয়ে গেছে। দ্বিপ্রহর রাত। টেবিলের ওপর
জীবন|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১০৭১ বার দেখা
| ৪৭৩ শব্দ ১টি ছবি
পিচ ঢালা এই পথের উপর
কাটে সারাবেলা,
যে যেমন কাজ দেয়
করি না তো হেলা।
রৌদ্রে পুড়ি নিত্যদিন
ভালো থাকার জন্য,
কষ্টে আমার স্ত্রী সন্তান
উদরে নেই অন্ন।
হঠাৎ যখন ভুল করি
বকে মালিকগণ,
অনেক সময় প্রহার করে
কান্না করি তখন।
দূর্ঘটনা নিত্য সাথী
জীবনে অর্ধেক মরে আছি,
গরিব ঘরে জন্ম আমার
ভস্ম স্বপ্ন
নির্দয় মানুষের মনে কী
কান্না থাকে! খরার
চৌচির মাঠের গভীরে
জলের নহর থাকে জানি।
নির্দয় ভেবে এই যে
ফেলে চলে গেলে, যদি
ফিরে তাকাতে; দেখতে
আকাশ ভেঙ্গে ঝরছে জল।
দেখতে; উপচানো জলে
তলিয়ে যাচ্ছে নদী,
দেখতে; হাবুডুবু খেতে থাকা
নদী প্রাণপণ চেষ্টা করছে,
ভেসে থাকার চেষ্টা করছে।
নির্দয়ের হৃদয়েও থাকে জল
অনুভবের স্পর্শে সে জল
অবিরল ঝরতে পারে।
কাউকে
তুমি যে মোদের জাতির জনক
তোমার জন্ম দিন,
রইবে গো তুমি হৃদয়ে সতত
মুছবে না কোনোদিন।
শিমুল পলাশে লাল চারিদিক
সেজেছে তাই যে ধরা,
জন্মদিনেতে প্রকৃতিও যেনো
রঙিন আবিরে ভরা।
দেশের সেবায় ছেলেবেলা থেকে
ছিলে গরিবের পাশে,
দিন মজুর বা গাঁয়ের কৃষাণ
আজো আনন্দে হাসে।
পাক সেনাদের নির্মমতায়
হারিয়েছি শত প্রাণ,
তুমি না হলে
কবিতা|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২২৬ বার দেখা
| ৫৭ শব্দ ১টি ছবি