ওগো প্রেয়সী,
ভালোবেসে সৃষ্টিকর্তা সৃজিয়েছে এই ধরা।
ভালোবেসে কবি লেখে কবিতা,
শিল্প আঁকেন কত শত ছবি।
যেদিন তোমার হাত আমি ধরেছি
সেইদিন থেকে আমি খুঁজে পেয়েছি অজস্র স্বপ্ন
তোমার স্পর্শ আমার হৃদয়ে সুপ্ত স্বপ্নগুলো
আজ জাগ্রত হয়েছিল।
আমি তোমায় কেন প্রপোজ করেছিলাম জানো,
কারণ আমি তো
আজও এক আকাশ মেঘ মহলে ঝড়ো বাতাস ছিল অনুভব করার মতো
শুধু বৃষ্টি ছিল না,
যদি এমন হয় কখনো
টিপটিপ বৃষ্টি, কয়েক ফোঁটা বৃষ্টি
বৃষ্টির ফোঁটায় বকুল ঘ্রাণ অবাক করেছে আমাকে,
ফাগুন বেলা যায় যে বয়ে
ভাললাগা স্পর্শ করেছে এই মনে।
আষাঢ়ের প্রথম সকালের বৃষ্টি
রিমঝিম বৃষ্টির
কবিতা|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১১৬৫ বার দেখা
| ১২২ শব্দ ১টি ছবি
দৃপ্ত প্রহরে পল্লবঘন বাসন্তী লতার নিচে,
দীর্ঘ প্রতীক্ষা, প্রিয়জনে একটু আলিঙ্গনের জন্য।
কখন আসবে সেই কাঙ্ক্ষিত প্রিয়জন,
মনের মাধুর্য মিশিয়ে কখন করবে আলিঙ্গন,
শুধু সেই প্রতীক্ষা।
কত জন এলো গেল এই পদ্ম দীঘির ধারে,
আর কত জনই বা আসবে,
ঐ পদ্ম দীঘির জলের
আমায় যদি গো তোমরা নির্বাসন দাও,
তবে দিয়ে ঐ হিজলতলীর দ্বীপে,
একাকি নির্জনে বসে থাকব প্রকৃতির সাথে,
বসন্তের দিনে পত্র ঝরা পলাশ বৃক্ষের নিচে।
বসন্তে কোকিলের সাথে মনের অভিলাষে গান গাইব।
বিকালে লুকোচুরি খেলব ঐ গগনের কালো মেঘের সাথে,
নির্বাসিত জীবনে একাকিত্বের জন্য যদি
এই যে আমি মারা যাচ্ছি
এই যে ফুলের ডালি নিয়ে দাঁড়িয়ে আছ
আমার নাকে সুবাস পৌঁছাচ্ছে না
ইতোমধ্যে মারা গেছি।
ফুল নিয়ে আসবে
জানতে পারলে আরো কিচ্ছুক্ষণ
যুদ্ধ করতাম। আমার জন্য কারো
বুকের অতলে কান্না আছে
এই বোধ যুদ্ধের শক্তি যোগাত।
তোমার কান্না অসময়ে এল
অহেতুক খরচ হল কিছু কড়ি,
পুষ্প বিলাস কোন
আমি একটি সংবিধানের কথা লিখছি,
যে সংবিধান বিনির্মাণের পশ্চাতে রয়েছে,
সুদীর্ঘ করুণ ইতিহাস।
যে সংবিধান রচিত হয়েছে লক্ষ শহিদের রক্তে,
ইজ্জত হারা মা ও বোনের আত্মা চিৎকার।
যার রয়েছে একশত তিপ্পান্ন অনুচ্ছেদ
একটি প্রস্তাবনা ও এগারো ভাগে বিভক্ত।
জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ধর্ম নিরপেক্ষতা
সেই
গণ চিতায় জ্বলছে ভারত। পাশেই রয়েছে বাংলাদেশ! আমাদের অসতর্কতা আমাদের গাফিলতি আমাদের কেউ কি এমন নির্মম পরিণতির শিকার করবে? আমরাও কী তবে মাটিচাপা পড়বো? করোনা আপনার কাছে আপনাআপনি আসবেনা একে বাইরে থেকে আমরাই আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। আমাদের অসতর্কতা অসচেতনতা গাফিলতি হেঁয়ালিপনা’ই
জীবন|
৩ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৩৬৭ বার দেখা
| ৭৩৪ শব্দ ১টি ছবি
যে মানবের কথায় জীবনকে জেনেছি
বুঝেছি জীবনের মর্মার্থ,
তাই আজ গায় জীবনের জয় গান।
মানব জীবনকে সত্যের আলো দিতে
লোষ্ট্রাঘাতে রুধিরাক্ত হয়,
জগতে সেই মানব জীবনই মহান।
সেই
একদিকে চেতনাবাজদের মিথ্যের ভেলা
অন্য দিকে ধর্মের নামে আবেগ নিয়ে খেলা
মানচিত্রের দখল নিতে করে কাড়াকাড়ি
তরুণ ছেলেটা রক্তাক্ত লাশ হয়ে ফিরে বাড়ি।
লোনা জলের ঝর্ণা মিশে সাগরতলি
এতো জল চারিদিকে পিপাসার্ত নুড়ি
পুঁজিবাদের পাহারায় অস্ত্র হাতে পুলি
শ্রমিকের অধিকারের বুকে চলে গুলি।
ভাত চাই কাপড় চাই রাজপথে
ফ্রাঙ্কফুর্ট। জার্মানি।
ম্যাসেঞ্জারে বন্ধুর ম্যাসেজ। আর এক মহাদেশ পার হয়ে আসতেই হ্যান্ডসেট স্ক্রিনে মৃদু কাঁপন অনুভব করে দূরের বন্ধু। মৃদু হাসি নিয়ে বিছানায় পাশ ফিরে আরাম অনুভব করে সে। ভালো লাগাটুকুও চোখ বন্ধ করে উপভোগ করে।
স্ক্রিনে বন্ধুর মুখ।
‘পারুর সাথে একবার কথা