কী করে চাঁদ ডুবে সুর্য উঠে যায়
তোমায় ভেবে ঘুমাতে না পেরে সকাল হয়ে যায়
কাঁপতে থাকে ঠোট ছলোছলা দু নয়ন
আবেগে ভেসে যায় ভালোবাসার পিপাসিত মন
তা কেউ না জানলেও, আমি জানি।
সময়ের সাথে বদলে যেতে থাকে সুর্যের তাপ
দুপুরের উত্তপ্ত রৌদ হয় বিকেলের মিষ্টি রৌদ্দুর
কী করে ভাবলেশহীন চোখ
আজ হতে ঠিক একশত বছর আগে
শেখ লুৎফুর রহমান এবং সায়েরা খাতুনের
ঘর আলোকিত করে
তুমি এসেছিলে এই বাংলায়
মধুমতী নদীর তীরে
গোপালগঞ্জের টুঙ্গি পাড়ায়।
উনিশ্য তেত্রিশ সালে বিয়ে আর
বিয়াল্লিশ সালে ম্যাট্রিকুলেশন,
তেতাল্লিশ সালে বঙ্গীয় প্রাদেশিক মুসলিমলীগের কাউন্সিলর
আর ছিচল্লিশ সালে কলকাতা ইসলামিয়া কলেজ ছাত্র সংসদের সাধারণ
চুয়াত্তর বছরের ফিতে ছোঁয়া এখন শুধু সময়ের অপেক্ষা। দেখতে দেখতে শতবর্ষও এসে যাবে। বুড়ো হতে হতে আমাদের আইনসভার চেয়ে অনেক বড় হয়ে উঠেছে দল। বলা ভালো আইনসভা লিলিপুট আর দল দানব।
দল আমাদের বলে, ‘আমি তোমাদের লোক।’ আমরা বিশ্বাস করি। ভোট আসে দল হাতজোড় করে,
জীবন|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৪৯ বার দেখা
| ১৩১ শব্দ
আমি ইদানীং মার্কা মারা হয়ে যাচ্ছি
কোন বিচিত্র নাই, নাই নতুন কোন চিন্তা।
মুখ খুললেই সবাই বুঝে নেয়
কি বলতে চাচ্ছি। হাত উঠালেই
বুঝে নেয় কোথায় আনুগত্য।
নিজের প্রতি বিতৃষ্ণা জন্মে যাচ্ছে
অভ্যস্ত জীবনে অভ্যস্ত হয়ে যাচ্ছি।
অথচ প্রচুর সম্ভাবনা নিয়ে হাজির হয়েছিলাম
তেজি ঘোড়ার দাপট ছিল শরীরে।
বদলে
হে ক্ষণজন্মা সিংহ পুরুষ মুজিব
তুমি বাংলায় জন্মে ছিলে বলে
বাংলার মানুষ পেয়েছে স্বাধীনতা,
পেয়েছে ফিরে সমগ্র অধিকার স্বাধীকার।
তুমি ছিলে বলে বাঙালি পৃথিবীর বুকে
পরিচয় দিতে পারছে স্বাধীন জাতি হিসেবে।
তুমি কভু আপস করো নি অন্যায় অবিচারের কাছে
মৃত্যুর
কবিতা|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২২১ বার দেখা
| ৬৩ শব্দ ১টি ছবি
শুরুতে পেয়েছি ভয়, হৃদয় নির্মুল চিলতা
তুমি ছাড়া বাঁচা মনে হলো নিরেট বাতুলতা
বহু নির্ঘুম রাত কাটিয়েছি ভেবে-
অনেক করেছো প্রবঞ্চনা
নিজেকে দিয়েছি সান্ত্বনা
দূর হও, যাও সুদূরে, ফটকটা আছে খোলা
যেভাবে এসেছো সেভাবে, অনুভবে
তোমার জন্য হই না একটু উতলা-
তুমি চলে গেছো আমার জীবনাকাশ থেকে দূরে
অপরাধবোধে তারা চুপ করে থাকে
তুমি কেন কষ্ট পাও ?
দেখেছি তোমার কষ্ট আমার কথা ভেবে
অচেনা অজানার অশ্রু আমায় ছুঁয়ে গেল
এ জগতে কে কার কথা ভেবে কাঁদে ?
সব কান্নাতেই জুড়ে যায় নিজের স্বার্থ
ওরা সাময়িক ভ্রমে আছে যে বিষয়ে
তারা নিজেরাও
কবিতা|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৮৩ বার দেখা
| ১৪৪ শব্দ ১টি ছবি
ঝুম ঝুম করে বৃষ্টি হচ্ছে। কয়েকদিন ধরে লাগাতার। অনেক দিন এমন বৃষ্টি হয়নি। আর কিছুদিন এভাবে বৃষ্টি হলেই বোধহয় বন্যা হয়ে যাবে। জানলার পাশে একটা চেয়ার নিয়ে বসেছে সেলিম। হাতে মোবাইল ফোন। ফেসবুকের নিউসফিড জুড়ে শুধু রোম্যান্টিক পোষ্ট। বৃষ্টি নিয়ে কত কী লেখা। সেসব
ভালোবাসি তোমাকে অথচ তুমি বদলে গেলে
চুপি চুপি বিয়ে করলে আদর্শবান ওই মাস্তানকে।
শুনেছি আমি লোকটা সম্মানিত মাস্টার মশাই
অথচ সে রোজ পিটাই করে স্কুলের শিশুদের।
কী দরকার ছিলো ভালোবাসার অভিনয়ের
অথচ বিয়ে করলে কোটি টাকার মালিককে।
তুমি শুনেছো
কবিতা|
৫ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৬২৬ বার দেখা
| ১১৯ শব্দ ১টি ছবি
আমি তোমাকে যে ভালোবাসা দিয়েছিলাম
তা আমাকে ফিরিয়ে দাও।
তুমি আমাকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল
সুখে দুঃখে থাকবে পাশে পাশে
ছলনা করে ছেড়ে গেলে তুমি
বিরহ অনলে পুড়ছি আমি
আমাকে ফিরিয়ে দাও,
আমার ভালোবাসা।
যে ভালোবাসা ছিল আমার হৃদয়ে সুপ্ত
তা কেন করলে
না,
অবশিষ্ট নেই
কোন উদ্দীপনা! কিছু অজানা আবশ্যিক ছাড়া
এখানে,
আমার মন ও মস্তিষ্কে ভর করছে মারাত্মক হিংসে পনা!
নিজেকে হিংসে করার মত অতটা আলোকিক নই যদিও
তবু ঘৃণার পরিবর্তে হিংসা করাটাই অনুকূলিক!
ক’ফোটা চোখের জলে
অথবা
ক’টা মায়া কথার ভাষায় আশ্রয় নিই নি
কথিত সংসারে! ব্যর্থতা টা আরো
অামাকে ফিরিয়ে দিয়ে
ঘরে ফিরে গিয়ে অায়নাতে নিজেকে দেখ
দেখতে পাবে তোমার কপালের মাঝ বরাবর
লাল টিপটি আর নেই।
আমাকে ফিরিয়ে দেবার পরে, তোমার
অনুভুতি গুলো হারাবে তার উষ্ণতা
নরোম বিছানায়, বালিশে আর আরাম কেদারায়।
আমি ফিরে আসার পরে, তোমার
কটিবন্ধনীতে থাকা চাবির গোছা
খসে পরবে সুতীব্র চিৎকারে জীবনের
কবিতা|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৫১ বার দেখা
| ১০২ শব্দ ১টি ছবি