মানুষ ভাবে এক, হয় দুই, তিন, চার পাঁচ, ছয়, সাত
কেউ আর অপেক্ষা করে না আটকোরা প্রভাত
কেবল ভোলা পাগলা একাই
ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে চেঁচায় জয় দ্বিতীয় পৃথিবীর জয়!
একদা কনিষ্ঠা আঙ্গুলি থেকে জন্ম হয়েছে যে রাত
সে এখন দিব্যি তর্জনী, মধ্যমা থেকে শাহাদাৎ!
গাড়োয়ান জানে না, কোথায় তার সাধের
_____একদিন আপনি আপন
একদিন আপনি আপন
মৃদু হরষে,
পথে যেতে যেতে আনমনা পথিক স্বজন
ফিরে দ্যাখা তারই আপনজন।
হয়নি কথা! তার সাথে
কি জানি কি অভিমানে? ফিরে দ্যাখেনি সেও তো আর
চোখের নিশানা মিলিয়ে যায়; ক্ষণ কালেই।
সময় ঢলে পড়ে
আচমকা যেন সাঁঝ নামে, পথিক তার পথে পথে
সেই পিছন ফিরে দ্যাখার আত্মমগ্নে নিমজ্জিত
পায়ের
তুমি চাইলে আমি বিহগের মতো গগন পথে উড়তে পারি,
বাঁধা আসলে তা উপেক্ষা করব।
তুমি চাইলে আমি জোনাকির মতো আলো দিব
যেখানে আলো নেই সেখানে।
তুমি চাইলে আমি আজীবন তোমার কাছে পরাধীন থাকব,
কোনো দিন স্বাধীন হতে চাইবো না,
শুধু তোমাকে স্বাধীনতা দেওয়ার জন্য।
স্বাধীনতা খুঁজি আমি পাখির মাঝে
স্বাধীনতার স্বাদ প্রত্যাশা করি মনুষ্য কপালে।
কী পেলাম সবাই হিসাব করে মনোযোগ দিয়ে,
কিন্তু কী দিলাম দেশকে হিসাব করে ক’জনে।
স্বাধীনতা আলমারিতে সাজিয়ে রাখা মধুর স্মৃতি,
বিবর্ণ কালো ধুসর হলে বছরে একবার দেখি।
এই দিনে ভেবে না
কবিতা|
৫ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৬৪৪ বার দেখা
| ১৩০ শব্দ ১টি ছবি
সূচনা পর্ব -১
আমি আলিবর্দি খাঁর বিচক্ষণতা ও দূরদর্শিতার কথা বলছি,
আমি রত্নগর্ভা মা আমেনার কথা বলছি,
আমি আরও স্বচ্ছ করে বলি,
আমি বাংলার শেষ নবাব সিরাজুদ্দৌলার কথা বলছি,
আমি প্রাসাদ ষড়যন্ত্র ও গোপন বৈঠকের কথা বলছি,
আমি ক্ষমতালোভী পরশ্রীকাতর ঘষেটি বেগমের কথা বলছি,
আমি আলিনগর সন্ধি কথা বলছি,
আমি উমিচাঁদ আর
১
বাংলাদেশ তুমি দ্বিজাতি ভাঙন
বাংলাদেশ তুমি ৫২’র ভাষা আন্দোলন
বাংলাদেশ তুমি ৫৩’র শহীদ মিনার গঠন
বাংলাদেশ তুমি ৫৪’র যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন
বাংলাদেশ তুমি ৫৮’র সামরিক শাসন
বাংলাদেশ তুমি ৬২’র শিক্ষা আন্দোলন
বাংলাদেশ তুমি ৬৬’র ছয়দফা অনশন
বাংলাদেশ তুমি ৬৯’র গণঅভ্যুত্থান
বাংলাদেশ তুমি ৭১’র পাক-হানাদের নির্যাতন
বাংলাদেশ তুমি ৭ই
কবিতা|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৬১২ বার দেখা
| ১৯৩ শব্দ ১টি ছবি
সুরমা নদীতে রক্তের ফোয়ারা আমি একাত্তরে দেখেছি
ক্বীনব্রীজের পূবাকাশে প্রতি ভোরে,
যে সূর্য ওঠে- আমি দেখেছি তার জ্যোতি।
এবং সেই জ্যোতি নিয়েই আমি গ্রহণ করেছি নির্বাসন।
মানুষ নির্বাসিত হয়
কিন্তু তার ভিটে ভুলে যায় না
মানুষ আত্মহারা হয়
দেখে দেখে শিকড়ের আয়না
চাদনিঘাটের সিঁড়িতে দাঁড়িয়ে আমি
সেই ঢেউ ছুঁয়েছি বহুবার, বহু দুপুরে।
আর বলেছি,
ভালো
আকাশ বলে তো সত্যি কিছু নেই,
তবু তাকে অনন্তের শিরোপা চড়াবে যদি তুমি,
একবুক ফাঁকা ফুঁয়ে
চুমকি মাখা নক্ষত্রের বাজার বসাতে যদি চাও,
যদি শুন্যতা ছাড়াতে চেয়ে
মহাশূন্যে সিঁদকাঠি নাড়াবার ঝুঁকি নাও,
তবে তোমার হাতেগড়া বিপন্নতা ঘিরে
বিকল আমার আর কি’বা করার বাকি থাকে-
ভাঙচুর পৃথিবীর সর্বদা- সর্বথা