আন্তরিক
আমাদের এখানে একটাও কৃষ্ণচূড়া পলাশ নেই। অন্য কিছু ফুল ফোটানোর লোভে মাটি খুঁজতে খুঁজতে পেরিয়ে যাচ্ছে যুগান্তর। ভাবছি রুক্ষ মাটিতে গোলাপ চাষ অসম্ভব হলেও অসাধ্য নয়। শুধু তুমি হৃদয় হয়ে দাঁড়ালে।
তুমি তো জানো, আমি গোলাপ ছাড়া কিছু পারি না।
তোমার হৃদস্পন্দনে
রহস্যময় সেই রাতের নির্জনে
কিছু জ্যোৎস্নার কণা কিছু শবনমী অনুভব
কয়েক ফোঁটা বিদেশী গন্ধ,
কিছু সুগভীর অন্তরঙ্গের মধুরতা,
অসীম এক জীবনের উপলব্ধি অস্তিত্ব তোমায় নিয়ে,
তুমি যে পঞ্চপল্লবের অজস্র স্পন্দনে প্রতিনিয়ত আত্মসুখে ভেসে থাকো মনের সব পাতা জুড়ে
তুমি যে মিশে আছো আমার রক্তরসের প্রতিটি
কবিতা|
৫ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৫০৫ বার দেখা
| ১১৫ শব্দ ১টি ছবি
আমার ভালোবাসার কোন
পঞ্জিকা নেই
কোন ঔপনিবেশিক লুঠ নেই
প্রতিদিন বাঁচি -প্রতিদিন মরি!
দু’ হাত পেতে চেয়ে নিই
এক বুঁদ ভালোবাসা, বেহোশী!
মৃত্যু লিখি জীবনের ঠিকানায় রোজ
আমার ভালোবাসার
কোন বয়স নেই
কোন শরীর নেই, আমার ভালোবাসার!
নীল খামে অভিমান ঢোকায় আর বের করে
পোস্ট
কবিতা|
৩ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৪৬ বার দেখা
| ৫৪ শব্দ ১টি ছবি
আজ পৃথিবীময় প্রেমের গন্ধ। আমার শহরে ভালোবাসার পুজোর আছে ছন্দ। তর্কে জানি হারাবো আমি, ভালোবাসার দিন! সে আবার কী? তবে বাকি দিন সব মেকি নাকি? অথচ আজকের দিন আজই থাকে, কাল কি হবে জানিনা। অতো হিসেব বুঝিনা আমি, কোনো নিয়ম
জীবন|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৯৫ বার দেখা
| ১৮৫ শব্দ ১টি ছবি
শব্দনীড়ঃ কয়েকটা বর্ণের সমষ্টিতে একটা শব্দ হয় এইটা আমরা সবাই জানি। নীড় অর্থ বাসা এইটাও অজানা নয় ব্লগারদের। অর্থাৎ শব্দনীড় হলো বাংলা বর্ণের বাসা। এখানে বর্ণের সমষ্টিতে আমরা শব্দের চাষ করি যা হতে বাংলা সাহিত্য সমৃদ্ধি লাভ করছে। তাই প্রতিটি
আমার মাথা গোঁজানো ঠাঁই নেই,
থাকতাম ঐ পথের ধারে দাঁড়িয়ে থাকা
শিমুল গাছের নিচে বসে।
জন্মের পর আমার কাছে কেউ নেই
আমার সব তো ছিল ঐ শিমুল গাছ খানি
হঠাৎ এক ঝড় এসে আমার মাথা গোঁজানোর ঠাঁই
টুকুও অনায়াসে কেড়ে আমার ঠাঁই টুকু।
জীবনের
ভালোবাসা দিবসে আমি তাকেই দিবো ফুল,
যে-জন ভালোবাসার মূল্য দিতে না করে ভুল!
ভুল করে যদি দিই ভালোবাসার পবিত্র ফুল,
তাহলেই হবে ভুল, দিতে হবে ভুলের মাশুল!
ভালোবাসা দিবসে ফুল দিবো বাবা ও মাকে,
যাদের উছিলায় আমি দেখেছি এই জগতটাকে।
ভালোবাসার ফুল দিবো শ্রদ্ধেয়