জীবন তো চলে তার নিজ গতিতে
স্বপ্ন এসে বাঁধা হয়ে দাঁড়ায়,
জীবন বিচরণের মাঝ পথেতে
জীবনের উদ্দেশ্য তাই নয়,
জীবনের কাজ স্বপ্ন দেখা
তা বাস্তব রুপ দানে সাহায্য করা।
জীবনের স্বল্প পরিসরে পৃথিবীতে
রচিত হবে অমর কীর্তি,
নয় হলে জীবনের নেই কোনো
মূল্য
তার চেয়ে বরং আমাকে নিসিদ্ধ করো,
আর আমার কবিতাগুলো বাজেয়াপ্ত করে দাও ;
আমার কাটা মাথার মূল্যটাও নির্ধারণ করে দাও ;
সাথে রাষ্ট্রর প্রান্তর জুড়ে হুলিয়া জারি করে দাও।
তার চেয়ে বরং আমাকে মিথ্যা মামলা দাও,
রাষ্ট্রের অলি গলিতে আজ তল্লাশি চৌকি বসাও ;
আর রাষ্ট্রের সব রক্ষি বাহিনীকে পাহারায়
পাগলী বলো আর ছাগলী বলো
খুব সহজে মা হওয়া যায়-
এই জগত সংসারে অথচ
সৎ সাহস নিয়ে কেউ বাবা
হতে পারে না এই মৃত্যুপুরিতে
কি আজব কান্ডকার ঈশ্বর;
দুধ দিলে মাতৃগর্ভে কিন্ত বাবা?
বাবার হওয়ার এতটুকু সাহসও
দিলে না- কি রঙ্গ খেলার জন্য
মাতৃগর্ভ দিলে? পাগলী ছাগলী
ছাড়
কবিতা|
৫ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২০৭ বার দেখা
| ৫৬ শব্দ ১টি ছবি
জীবনে
অংকবাজি শিখিনি
কাউকে ভালবাসলে অন্তর থেকে ভালবেসেছি
ঘৃণা করলেও অন্তর থেকে
যদিও ঘৃণার মানুষ নাই আমার
কাউকে ভাল না বাসি, ঘৃণা করিনা।
করলেও তাকে জানিয়ে দিই!
সে জানুক কেউ তাকে ঘৃণা করে
ভালবাসি নিভৃতে
জানাই কম।
কাউকে শ্রদ্ধা করলে অন্তর থেকেই করি।
তেল মারিনা
খুশি করতে রঙ মাখি না!
খুব কম
বলেছিলো, কোন এক দেশ হলে হবে,
আমরা বললাম, বাংলাদেশটা লাগবে!
নিজ ভুমে পান্তাপুটি লুটিপুটি খাব
আপনার হাতে শাসনের স্বাদ নিব
চাষী কি শ্রমিক নাই কোন দুখ
হৃদয়ে বাংলার টান , আহা কি যে সুখ!
হৃদয় আমার ছাড়খার- খানখান
ধর্ম না জাতি নিব- টানাটানি উপাখ্যান
আজীবন ধর্ম আর
জীবনের শুরু অকস্মাৎ নহে
বাবা মার দীর্ঘ পরিকল্পনা পর,
হয় একটি জীবনের শুরু,
সকলের কাম্য সুখ,
দুঃখ নহে কাম্য কারো।
জীবনে সবাই তো সুখী হতে চাই,
কিন্তুু বিধাতা যার ললাটে রাখেনি সুখ,
সে কেমনে পাবে তার নাগাল,
কখনো আসবে না তার কাছে সুখ।
সত্যি দরিদ্র ঘরে
যেই ধরাতে আমরা থাকি
ধরিত্রীটি কার ?
এ পৃথিবীর আকাশ মাটি
সব কিছুই তাঁর।
ওই যে দেখো গগন তলে
উড়ছে কতো পাখি,
ওদের ভাষা ক’জন বুঝে
কী বলে সদা ডাকি ?
লক্ষ প্রাণী এই ভবেতে
কে পাঠালেন ভবে ?
কিসের লাগি মোদের আসা
চিনতে তাঁকে হবে।
সকাল সাঁজে মাথা ঠেকাই
আমরা যার তরে,
তাঁর
কবিতা|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২২১ বার দেখা
| ৭৪ শব্দ ১টি ছবি
”চারিদিকে দেখো চাহি হৃদয় প্রসারীক্ষুদ্র দুঃখ সব তুচ্ছ মানি।
জবে গেলে প্রায় মালা নামের নেপালি মেয়েটার সাথে দেখা হয়। মালা এখানে ক্লিনিং এর কাজ করে। আমাজনে প্রচুর নেপালি মানুষজন কাজ করে। ক্লিনিং থেকে শুরু করে আইটি তে সব জায়গায় ওরা
ঐ দেখা যায় জারুল হিজল
ঐখানে মোদের গাঁও
দুই ধারে দুই নদীর পাশে
বাধাঁ আছে ডিঙি নাও।
কাশবনের কাশফুল লেগে আছে তটে
শরতকালের ফুলের মালায়
ভরে গেছে পথ ঘাটে।
কিলবিলকিল করছে মীন
চেয়ে দেখি বসে
শীতকালে স্নান করে
নানান রকমে হাঁসে।
মোদের গাঁয়ের সহজ মানুষ
কামার কুমার চাষা
নদীর জলে নাওয়া
If I fall on snow forever,
Send my soul
Not to the heaven,
To the place I belong
If I fall on ice forever,
Send my soul
Not above the seventh sky,
To the river ‘Bongshi’ I belong
If I fall on frost heaves forever,
Send my soul
Not to the hamlet of angels,
To
আমি তো তোমাকে ভালোবাসতে চাইনি
তুমি তো আমাকে সেই বিদীর্ণ প্রহরে,
প্রপোজ করেছিলে।
আমি তো তোমাকে ভালোবাসতে চাইনি
সত্যি সত্যি আমি চাইনি,
কারণ বর্তমান ভালোবাসা রিয়েল না,
টাইম পাস।
তুমি তো আমাকে স্বপ্ন দেখিয়ে
হৃদয়ের গহিনের সুপ্ত ভালোবাসা জাগ্রত করেছিলে
স্বার্থপরের মতো অন্যের হাত ধরে চলে
মাঝে মাঝে
ইচ্ছে করে
বৃষ্টি হয়ে
ঝরে পড়ি
সবুজ ঘাসে।
হলদে পাখির
ডানায় চড়ে
ছুঁয়ে আসি
বনপলাশী
এক নিমেষে।
ফাল্গুনী এই
অবুঝ বেলায়
গান গেয়ে যায়
একলা চাতক
মন উদাসী।
শুকনো পাতা
ঝরার বেলায়
হেসে বলে
গাছকে ডেকে
এবার আসি।