আমাদের জীবন কোথায় গিয়ে থামবে
আমরা কি জানি না তা?
আমাদের জীবন থেমে যায় আমাদের কর্মের উপর
আমাদের কর্ম আমাদের জীবনের
ওপর নির্ভর করে বয়ে যায় সামনের দিকে।
পুরাকালে যখন তোমায় প্রথম দেখেছি
সেখানে কোনো প্রেম ছিল না
প্রেম হৃদয় থেকে নির্গত কিছু অদৃশ্য
আকারের মাধ্যমে হৃদয়ে কাঁপন
কবিতা|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৬১ বার দেখা
| ৪৬১ শব্দ ১টি ছবি
খুব ছোট্টবেলা থেকেই আমি একটা গাছ খুঁজতাম, নিজস্ব গাছ। আমাদের পুরনো ঢাকার বাসাটাতে তখন এমন কোনো গাছ নেই যে ছিল না। আম, জাম, কাঁঠাল, লিচু, পেয়ারা এমন কি কলা গাছ পর্যন্ত। কলা গাছের ঊর্ধ্বমুখি বিস্তার আর সজীব রঙ আমাকে বেশ লোভাতুর করত ওকে আপন
কী লিখি তোমায়!
সুহৃদ,
মনটা গত কিছুদিন যাবত বিক্ষিপ্ত ভাবনায় কখনও অস্থির, কখনও এলোমেলো থাকছে। মন কিছুতেই বশে আসছেনা। এই যে লাগাতার অস্থিরতা এটা মনের দোষ বা গুণ নয়, মনের উপর লাগাতার সময় পরিবেশ পরিস্থিতির বিভিন্ন মাত্রার যে চাপ সৃষ্টি
জীবন|
৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৮১৩ বার দেখা
| ১৩৮১ শব্দ ১টি ছবি
অদিতির সাথে পরিচয় না হলে ঈশ্বর সৃষ্ট মানুষের যে সংজ্ঞা তার অনেক কিছুই হয়ত অজানা থেকে যেতো। বাইরে দেখা মানুষটার ভেতর যে একই রকম হয়না অদিতি তার ঐশ্বরিক প্রমাণ।
অদিতি ভট্টাচার্য্য। বয়সে আমার চাইতে দুই বছরের বড়। লম্বা চুল আর শাড়িতে
করোনা পরিস্থিতি নিয়ে উদ্রেক আর উৎকণ্ঠায় দিবস-রজনী পার করছি। দেশের অবস্থা প্রতিদিনই ভয়াবহতায় রুপ নিচ্ছে। আমি চিন্তিত। আমি শঙ্কিত ভীষন। করোনা নিয়ে মানুষ এখনও পুরোপুরি সচেতন হয়ে উঠেনি। মানুষ এখনও অবজ্ঞা আর অবহেলায় দিন পার করছে।
জীবন|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৯৩৩ বার দেখা
| ৫১৬ শব্দ ১টি ছবি
যাবি কে আয় পাল তোলা নায়
ফুলজোড়র নদীর দেশে,
মন মোহিনী প্রেম কাহিনী
ভাসবি সুখে শেষে।
নাওয়া খাওয়া নাহি পাওয়া
নদীর জলে তরী,
শাপলা ফুলে শালুক তুলে
আঁচল গেছে ভরি।
ফুলজোড় নদী আমরা যদি
না ভেসে ওই চলি,
হাওয়ায় দোলে মনটা খোলে
শুধু গানই বলি।
দলে ভাসে নাহি আসে
ওই না নদীর তীরে
নদীর কাছে মানুষ আছে
আপনজন পায়
পরিপূর্ণ একটা সংসার আমার
তবুও আমি অর্ধেক হয়ে বাঁচি
সাজগোজটা আজও ভীষণ অপছন্দের
তবুও রোজ তোমাকে ভেবে সাজি।
আমার তুমি আমার কাছে খুব বেশী দামী
কিন্তু আজ ভীষণ কষ্ট এ বুকের ভিতরে
কারণ, আমার বিছানায় অন্য পুরুষ
আর তুমিও যে আজ অন্য কারো স্বামী।
আজও গভীর রাত অবধি জাগিয়ে