ভি-ওয়ান বাসের পেছনের সিটগুলো উঁচুতে থাকে। সেই উচ্চতার আবার দুই ধাপ: মাধ্যমিক, হায়ার সেকেন্ডারি। হঠাৎ চিৎকার শুনে দেখি হাতদুয়েক দূরে একটা মেয়ে আমাকে আঙুল তুলে হিন্দিতে শাসাচ্ছে — কী হল, পেছনে অতটা খালি জায়গা রেখে দাঁড়িয়ে আছেন, আর আমরা এখানে চাপ খেয়ে মরছি। এগোন
জীবন|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১০৩৫ বার দেখা
| ৪৭৯ শব্দ
সীতেশ যখন বলল আত্মহত্যা ছাড়া অন্য কোন উপায় নেই। আমি বললাম ‘যা ব্যাটা ঝুলে পড়’। সে অবিশ্বাসের চোখে তাকালো, আমি তার ঘনিষ্ঠ বন্ধু; কোথায় সমবেদনা দেখাব উল্টা আত্মহত্যার উস্কানি দিচ্ছি।
আমি বললাম ‘তুই মরে যা’, ‘ব্যাটা লাড়কি তোকে ছেড়ে অন্যের গলে মালা পড়িয়েছে তোর মরে
যে ভয়ের কথা তোমরা বলছো, সে ভয় থাকে পশুদের।
কারণ তাদের ধাওয়া করতে পারে মানুষ
যে অনিশ্চিত জীবনের কথা তোমরা লিখছো, তা-
হতে পারে নদীদের,
কারণ তার বক্ষদেশ ভরাট করে দিতে পারে কোনো কালোহাত।
আমি হাতবিহীন ভোরের কথা বলছি,
বলছি রোদমাখা অরণ্যের কথা-
কিংবা অন্তহীন দুপুরের ছায়াসমগ্রের কথা
যে ছায়া মাথায় নিয়ে