লাগাম নেবে লাগাম।
উল্টাপাল্টা কথাবার্তা বলবে যারা আগাম।
তাদের জন্য উপদেশ।
হরেক রকম লাগাম আছে ব্যবহারেও বেশ।
পরে দেখুন হোফা।
এতেও যদি কাজ না করে নিয়ে দেখুন ফুঁ-ফা।
বড় রশির ফাগা।
গলায় ঝুলে রাখতে পারেন নিজকে ভেবে ছাগা।
কাণ্ডজ্ঞানের অভাব?
তেল মালিশে জীবন কাটান এমন যাদের স্বভাব।
ভেবে খাবার
একদিন তুমিও তোমার মতো করে সুখি হবে,
আমিও আমার মতো,
কিছু বলা আর কিছু না বলা স্মৃতি জমা হয়ে রয়ে যাবে পুরোনো ডাইরির পাতায়,
কোন একদিন হয়ত সময়ের তাগিদে তোমাকে মনে পড়ে যাবে,
আমাদের বেলা অবেলায় কাটানো দিন গুলো,
জীবন মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে একাকী দ্বিধান্বিত মনে
কবিতা|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৯৬৬ বার দেখা
| ২৪৬ শব্দ ১টি ছবি
ভ্রাতৃদ্বিতীয়া ও ভাইফোঁটা উত্সব
তথ্যসংগ্রহ ও কলমে- লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
ভাইফোঁটা হিন্দুদের একটি উৎসব। এই উৎসবের আর এক নাম ভ্রাতৃদ্বিতীয়া । কার্তিক মাসের শুক্লাদ্বিতীয়া তিথিতে (কালীপূজার দুই দিন পরে) এই উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। পশ্চিম ভারতে এই উৎসব ভাইদুজ নামেও পরিচিত। সেখানে ভ্রাতৃদ্বিতীয়া পাঁচ-দিনব্যাপী
গল্প|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩২৭ বার দেখা
| ৩৭২ শব্দ ৪টি ছবি
ভ্রাতৃদ্বিতীয়া ও ভাইফোঁটা উত্সব
(ধর্মীয় সামাজিক কবিতা)
কলমে- লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
(ভাইফোঁটা হিন্দুদের একটি উৎসব। এই উৎসবের আর এক নাম ভ্রাতৃদ্বিতীয়া। কার্তিক মাসের শুক্লাদ্বিতীয়া তিথিতে (কালীপূজার দুই দিন পরে) এই উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। পশ্চিম ভারতে এই উৎসব ভাইদুজ নামেও পরিচিত। সেখানে ভ্রাতৃদ্বিতীয়া পাঁচ-দিনব্যাপী দীপাবলি
কবিতা|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩০৭ বার দেখা
| ১২০ শব্দ ১টি ছবি
পৃথিবীটা অনেক পুরনো আর বয়েসী
না থাক,
আমার একটা নীল আকাশ চাই
এক আকাশ নীল আমার হবে
সব মেঘ খুলে খুলে রেখে দেব
চোখের কাজল করে।
নক্ষত্র রাতের অন্ধকার মুছে দেবে
তখন চাঁদ আমার হবে,
চাঁদ বিহীন রাত কৃত্রিম আলোয় ডুবে যাবে
একদিন দিনের মৃত্যু
কবিতা|
৩ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৫০৮ বার দেখা
| ৭৭ শব্দ ১টি ছবি
অন্ধকার রাত্রিরও,
ভয় থাকে মানুষের।
সে তো জানে –
আদিম মানুষের হাতেই,
পরাজিত হয়েছিল –
তার পূর্বসূরী একদিন।
পাথুরে প্রকোষ্ঠের বৃত্তে বন্দী
আদিম মানুষের ভয় গুলো,
গিয়েছিল মুছে সেদিন ;
যেদিন এসেছিল অনল
সভ্যতাহীন যাযাবর সমাজে।
এ অনলের হাত ধরেই
একদিন এসেছিল সভ্যতা,
এসেছিল একদিন
নাগরিক জীবনের নামে
অলীক অধুনিকতা।
সেই অনলেই এখন আবার
পুড়ছে আমার স্বদেশ,
পড়ে
কবিতা|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৫৭ বার দেখা
| ৪৩ শব্দ ১টি ছবি
লেখাপড়ার হয়না কোনও শেষ,
জীবনের শেষপ্রান্তেও পড়া যায় তো বেশ!
জীবন যাঁদের পড়ার মাঝে,
লেখার মাঝেই গড়ে তাঁরা সোনার দেশ!
পড়তে পড়তে হয় বিদ্বান,
লিখতে লিখতে হয় লেখক আর কবি!
তাঁদের লেখাই জেগে ওঠে,
জনতার প্রাণ ও আমার জন্মভূমির ছবি!
কিছু জাগ দেওয়া শব্দ বারবার জেগে উঠতে চায়
যেভাবে শুকনো পাতারা মর্মরে জীবন ফিরে পায়
যেভাবে কালিহীন কলম সাদা কাগজে পদচিহ্ন রেখে যায়
ঠিক ঠিক সেভাবেশব্দেরাও সশব্দে আন্দোলন
করতে চায় আন্দোলিত হতে চায়!
যে সময় কালঘুমে চুমু দিয়েছে
নর্তকীর নিক্কণ তার কতোটা ভাঙাবে বেলোয়ারি ঘুম
দেখছ না আমাদের সবার
যে কবিতারা হারিয়ে যায়
স্বতই কুম্ভমেলায় কিম্বা নিছক
গ্রামীণ মেলার ভীড়ে,
যে সব ভূমিষ্ঠ না হওয়া গল্প
স্বপ্নের নীল তালুকের সীমানা পার
হতে পারে নি কোনো প্রজন্মে,
যে সব গান শুদ্ধ সত্ব তম রজ
সরগমের সাদা যাদুকাঠির
ইশারায় বন্দী থেকে যায়,
আজ সবাই এক সঙ্গে ঢুকে গেল
বৈদ্যুতিক চুল্লীর এগার হাজারী
মনসবদারী ব্ল্যাকহোলে।
আজ কিং লিয়র
জীবনের গল্প-২১ এর শেষাংশ: সব টাকা বাইর করার দরকার নেই। কোনও বাটপার দেখলে তোর পেছনে লাগবে। ভারতের বাড়ি, টাকার খুব দাম!’ আমি কানাইর কথামত কিছু টাকা সামনের পকেটে রাখলাম। আর বাদবাকি টাকা প্যান্টের ভেতরের পকেটে রাখলাম। ভগবানকে ডাকতে
তুই! ভাব আদরের ঘরে বড় হচ্ছিস,
আরও দুটি ফুল তোর হাতের মুঠোই-
কি ভাবছিস- গন্ধ ছড়াতে হবে না!
প্রতি জন্মের স্বাদটা নিচ্ছিস খুব ভালই;
আমাকে ভাবিস, কিছুই পাইনি-জীবনের
বাঁকে-বুঝে নিস সবটুকু তোর আরাধনা-
ঐ তারা দেখে ভাবিস- এভাবে জন্মের
স্বাদ আসবে- একদিন আমার মতো হবি
নতুন প্রজন্মের জন্য
কবিতা|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৫২৭ বার দেখা
| ৬২ শব্দ ১টি ছবি
তুমি চেয়েছিলে নীল আকাশ
আমি দিতে পারিনি
এ আমার ব্যর্থতা সে কথা বলতেই হবে,
কেমন করে দিই বলো
নীল আকাশ আমার ভালবাসা;
নীল শূন্য এক শাদা আকাশ তুলে রেখেছি হৃদয়ে
হৃদয় নিংড়ে সবটুকু নীল দিতে চেয়েছি তোমাকে,
তুমি নেবে ?
এক বিষণ্ন আকাশ আমার থাক
আকাশ থেকে কোনদিন বিষাদের
কবিতা|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৮৩৩ বার দেখা
| ৯১ শব্দ ১টি ছবি