আজ কোন ছড়া নয়
আজ শুধুই পড়া
পড়াতেই আপন হবে
এই সুন্দর ধরা।
বইয়ের সাথে সখ্য গড়
বই তোমার বন্ধু
বইতেই লুকিয়ে আছে
অথৈ জ্ঞান সিন্ধু।
যে পড়ে সে-ই পারে
হাতে তোল বই
বিশ্বজোড়া খ্যাতি পেতে
বইকে বানাও মই।
কালো কালো হরফেরা
স্বপ্ন সাজায় বেশ
খুকির ছোট্ট গালে যেন
ভালোবাসার রেশ!!
কিছুটি পারি না আমি তা কখনো হয়
তুমি যা পার আমিও তা পারি অবশ্য
কিছু তাতে ভাল মন্দ কম বেশি হয় ?
তুলনাও করতে পার যে যার নিজস্ব ।
জগতের সব তারা থাকে কি উজ্জ্বল
তবুও আকাশে দেখি তাদের মিছিল
তোমাদের পাশে আমি তেমনি স্বচ্ছল
আমাকেই ছোট করে গড়ো
ভাস্কর্য কখনো কখনো সৌন্দর্য বর্ধনের উদ্দেশ্যে নির্মিত হয়ে থাকে। আবার কখনো অন্য স্মরণ ও সম্মান প্রদর্শনের উদ্দেশ্যে তৈরী হয়ে থাকে। যেমন আমার পোস্টে ছবি ভাস্কর্যটা ফেনীতে নতুন করা হয়েছে সালাউদ্দিন মোড়ে আর এতে সৌন্দর্যবর্ধক হয়েছে। এই ভাস্কর্য নিয়ে
ওখানে অন্যেরা ছিল; তাদের শরীরে
আমার প্রস্তুতি পর্ব-
আমি দেখতে এসেছি, যেমন তারা।
শুরুতে কান্নার বাষ্প উড়ে।
পৃথিবীর গহীনে অনেক বেদনা
নিরাকার শোক
ক্ষুধা যার শারীরিক ভাষা।
এবং ক্যাম্পাসে, ফুলে ফুলে ঘুষাঘুষি
সৌরভের এলোপাতাড়ি ছড়াছড়ি,
অতঃপর সংসারের ভয়ানক আত্মত্যাগের সূচনা
নর-নারীর দৈহিক বৈধতা
একটা সোনালী আলোর পথ বেয়ে
শেখ হাসিনা মানেই এই বাংলাদেশ। আজকের এই গণতন্ত্রের বাংলাদেশ। শেখ হাসিনা মানেই উন্নয়নের বাংলাদেশ। শেখ হাসিনা মানেই জঙ্গিবাদমুক্ত বাংলাদেশ, শেখ হাসিনা মানেই সাম্প্রদায়িকতা মুক্ত বাংলাদেশ, অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ।
বাঙালি জাতির অস্তিত্বের উৎস হিসেবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মাঝে
যতই অস্বীকার করি
মৃত্যু ওঁত পেতে থাকে
শাখায় প্রশাখায়
নিবিড় আমাজনে চিতার
নিঃশব্দ থাবায়।
যতই ভেবে নিই
মৃত্যুর কথা ভেবে হাতে গোনা
সময় হারাব না আর
তবুও সে আসে চুপিসারে
স্বপ্নের গ্রীলঘেরা আধো অন্ধকারে।
কতবার মৃত্যুকে হারিয়েছি
সরাসরি দ্বন্দ্বযুদ্ধে
কতবার তাকে মেরেছি অমোঘ
তরবারির দ্রুততম আঘাতে
আশ্চর্য রক্তবীজ ফের বেঁচে যায়।
প্রত্যেক জরায়ু নিষিক্তকরণে
মৃত্যু বাসা
কবিতা|
৩ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৮৪২ বার দেখা
| ৪৭ শব্দ ১টি ছবি
এক
মৃত্যুর ঘোলাটে কেবিনে এই প্রথম পা রাখা হল
বসার গদিটা দেখছি জীবনেরই মতো —
ঘরোয়া, অগোছালো, কোনওরকমের।
কেবিন বলতে পারো, বা নীচে চাকা লাগানো সিনেমামহল, এবং গোটা ঘরটা মৃতের শিল্প-নির্দেশনার ভেতর দিয়ে ছুটে যাচ্ছে
ধড়াদ্ধড় হুটার বাজিয়ে
প্রয়াতের কীসের এত তাড়া, তার কোথায় পৌঁছোতে দেরি হয়ে যাবে আমি,
শুক্লপক্ষের দ্বাদশ তিথির চাঁদটা
যতোই জোছনা ঝরাক না কেন
তোর শহরে এই রাত্রি দ্বিপ্রহরে,
তবুও জেগে থাকে অসময়ে
এক অভিশপ্ত ক্লান্ত হৃদয়
পুরনো ব্যাথা গুলো বয়ে।
অভিশাপ দিলেও
তবুও যে জীবন যায় কেটে,
জীবনের অসম সমীকরণে।
এখন আর রাত-বিরেতে অন্ধকারে–
রাস্তায় চলতে করে না তেমন ভয়!
কারণ আগের মতো চোর-ডাকাত–
এখন আর তেমন নেই, সব লোকে কয়!
ভয় যতো ফেসবুক নিউজফিডে–
ফেসবুক ব্যবহারকারীর টাইম লাইনে,
একটা স্ট্যাটাস ও একটা মন্তব্যের জেরে–
কতো পরিবার শেষ হচ্ছে দিনে-দিনে!
ধর্ম অবমাননার গুজব রটিয়ে–
মাইক বাজিয়ে প্রতিবাদ করে,
বলে দাও আমি কি নিয়ে কথা বলব ?
উর্দু কবিটি যখন জানলার সামনে দাঁড়ায়
তখন তার অনুচ্চারিত স্নেহ আর তার প্রতি
আমার তৎসহ অন্য কবিদের দুর্ব্যবহারের
কথা মনে হয়, ছেলেটিও একটু অদ্ভূত।
চিরকাল তার প্রেমিকা দুটি ছোবল মেরে গেছে,
কি কষ্ট দিয়েছে কি বলি,
কবিতা|
৩ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৬৮ বার দেখা
| ৭০ শব্দ ১টি ছবি
অঘ্রানে ধানের খেতে সোনা ধানের হাসি
বাংলার ঘরে ঘরে নবান্ন উত্সব (প্রথম পর্ব)
কলমে- লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
নবান্ন বাংলার একটি প্রাচীন ঐতিহ্য। এই নবান্ন শব্দটির মধ্য দিয়েই বোঝা যায় এক সময় সুজলা সুফলা শস্য-শ্যামলা ছিল বাংলা। আর সেজন্যই হয়তো নবান্ন উৎসবের সূচনা হয়েছিল।
গল্প|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৫১২ বার দেখা
| ৪২৯ শব্দ ২টি ছবি