শিউলি ঝরানো সকালে শরতের কবিতা
শারদ সংকলন-১৪২৭ দ্বিতীয় পর্ব
কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
এসেছে শরৎ ফুটেছে টগর
শিউলি ঝরানো প্রাতে,
শিশিরে ভিজেছে কচি দূর্বাঘাস
জেগেছে ভোরের রাতে। পূবের আকাশে সোনা রবি হাসে
সোনালী কিরণ দেয়,
সূর্যোদয় আগে ঝরিছে শিউলি
বল কেবা খোঁজ নেয়? ফুটেছে বকুল আর কেয়াফুল
বেড়ার

অনিচ্ছা স্বত্বেও সেদিন গিয়েছিলাম অন্ধগলির সেই অভিশপ্ত কামরা’য়, তোমাকে ছুঁতে পারিনি বলে ধিক্কার দিয়ে বলেছিলে “আমি একটা কাপুরুষ”। প্রত্যুত্তরে কিছুই বলতে পারিনি সেদিন, রুলারে পিষ্ঠ হওয়ার মতোই নুয়ে পড়েছিলো মাথাটা; শত অভিযোগের বোঝা নিয়েও নিঃশর্তে মুক্তি দিয়েছিলাম তোমাকে…
তার ঠিক দু’মাস

তোমার পেছনে ঘুরতে ঘুরতে
চাকরির অনুর্ধ ত্রিশ পেরিয়ে গেছে সেই কবে
শুধু যায়নি চিরস্থায়ী জিল্লতির সাম্পান। কতটা তাচ্ছিল্যের সুর শুনেছি কেউ জানে না,
শুধু জানো তুমি, আমার জীবনসঙ্গী
আমি তোমার দ্বিতীয় স্বত্বা
এইটুকুই স্বীকারোক্তি প্রাপ্তি আমার। কতজন চিড়েচ্যাপ্টা করেছে
কতজন ঠেলে দিয়েছে অস্থিরতায় অকারণ
কতোদিন নিঃশঙ্ক পৃথিবী হাতড়েছি
কেউ

শুনেছি এই সুন্দর পৃথিবীটা নাকি গোল!
তাইতো বুঝি আজ সবখানে এতো গণ্ডগোল!
জাগায় জাগায় লেগে আছে যতো হট্টগোল!
শুনি ধর্ষিতার কান্না, দুর্নীতিবাজদের শোরগোল! শুনেছি এই সুন্দর পৃথিবীটা নাকি ঘুর্ণায়মান!
তাই আজ মায়ের জাতিদের করছে অবমূল্যায়ন!
যেখানে মায়ের জাতি পাবার কথা মায়ের সম্মান,
সেখানে আজ করছে নারীদের