মন খারাপের নদীটার কোনো সীমান্ত প্রাচীর নেই
কোনো গ্রীষ্ম, বরষা, শরত, শীত কিংবা বসন্ত নেই
কেবলমাত্র কিছু মাংশ গলানো হাড়গোড় আছে!
অথচ অনেক মৃতমানুষও হাজার বছর বেঁচে থাকে
অনেক খাবারের স্বাধীন স্বাদ জিহবায় লেগে থাকে
আজীবন, আর কিনা কিছু কিছু জীবন্ত মানুষ মৃত মানুষের মতোন!!
অথচ ওরাও পিঁপড়ে মানুষের মতো
শূন্য হাতে এসেছিলাম এই ভবে,
ছিলাম শিশু, হলাম যুবক, হলাম বৃদ্ধ–
সময় শেষ হয়ে যাচ্ছে আমার এভাবে!
তবুও ভাবি, “কেউ অবশিষ্ট জীবন নিয়ে,
এ-কে মারি, ও-কে ধরি, সম্পদের পাহাড় গড়ে–
ভাবে নাতো একবার, কী হবে এসব দিয়ে?
মৃত্যুর পরে ঘরে বাইরে হিসাব চলবে,
কী আছে সম্পদ, কত
কবিতা|
১২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৯৮৮ বার দেখা
| ৬০ শব্দ ১টি ছবি
তখন কষ্ট- এখনো কষ্ট, তোমার
নীরব থাকা- দু’চোখের ভাষা বুঝার বড় দায় ছিল-
আমার ভাল লাগার প্রকাশ ভঙ্গী
তোমার কাছে ভীষণ ভাবে অপছন্দ ঘৃণার ছিল
একটু কাছে আসার মর্মখানি
এভাবে হলো বুঝি শুকনো খালে জল ভারা বিল।
তোমার ভীরু লজ্জামুখ, আমাকে
জানিয়েছে শুধু এতোটুকু আনন্দ ঘন সুখ-
প্রণয় নিয়ে
কবিতা|
১০ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৭৯৫ বার দেখা
| ৬৩ শব্দ ১টি ছবি
মুখোশে মুখোশে ঢাকা
ধর্ষক বাহারি,
তারকাছে সব সমান
উঁচু-নিচু পাহাড়ি।
মসজিদ, মন্দির,
প্যাগোডা, গির্জা
হিন্দু, খৃস্ট, মুসলিম
গোলাম, শেখ, মির্জা।
শিশু না-সে যুবতি,
মেয়ে না ছেলে সে
হায়েনার রূপধরে
ধারে কাছে পেলে সে।
মাদ্রাসা, স্কুল
মক্তব ও কলেজে
ধর্ষকের দর্শন।
ধর্ষণই বলে’যে।
সকল দেশে সকল বর্ণে
সকল ধর্ষক এক সমান
যুগেযুগে হাজার বছর
ইতিহাস তার হয় প্রমাণ।
কবিতা|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৯২০ বার দেখা
| ৩৮ শব্দ ১টি ছবি