একটা জনপ্রিয় চাইনিজ ছোট গল্প। ছেলে মাছ খেতে চাইলো। সরাসরি মাছ দিলে, সে একবারই মাছ খাবে। সাময়িকভাবে খুশি হবে। বাবা তাকে সেই সুযোগ দিলেন না। মাছ না দিয়ে ধরিয়ে দিলেন একটা বড়শি। মাছ ধরা শিখিয়ে দিলেন। ছেলের প্রথম কয়েকটা
এইতো আসছি, বল্লেই
সরকার তার সেরা গাড়ী হাজির করে দোরগোড়ায়,
এই তো, রেডি স্টেডিমুখ থেকে
খসাতে না খসাতেই এক্সপ্রেসওয়ে
তুড়ুক লাফে সেজেগুজে গতজন্মের
পিনভাঙা গ্রামোফোন হয়ে একটানা
বলে যায় গোগোগো
আমিও যাই, আগে পেছনে দৌড়ায়
আমার এসকর্ট অ্যাসফল্টের সাদা বর্ডার।
নেচেগেয়ে হেসেকুদে জার্নির একানব্বই শতাংশ
জমজমাট বাঁধিয়ে দিতে দিতেই এগোয়
দুপাশের
কবিতা|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২২৩ বার দেখা
| ১১৬ শব্দ ১টি ছবি
জীবনের গল্প-৫-এর শেষাংশ: মেজো দিদি মারা যাবার চার-পাঁচ মাস পর জামাইবাবু আরেক বিয়ে করে নতুন সংসার শুরু করে। দিদির রেখে যাওয়া এক বছরের মেয়েটি শেষতক আমাদেরই লালন-পালন করতে হয়। মেজো দিদির মৃত্যুর পর বাবার অবস্থার আরও অবনতি হতে