রাখীবন্ধন পৌরাণিক তথ্য
তথ্যসংগ্রহ ও কলমে – লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী কৃষ্ণ ও দ্রৌপদী
মহাভারতে আছে, একটি যুদ্ধের কৃষ্ণের কবজিতে আঘাত লেগে রক্তপাত শুরু হলে পাণ্ডবদের স্ত্রী দ্রৌপদী তাঁর শাড়ির আঁচল খানিকটা ছিঁড়ে কৃষ্ণের হাতে বেঁধে দেন। এতে কৃষ্ণ অভিভূত হয়ে

আমাদের ধর্ম পালন দেখে খুবই দুঃখ লাগে। নিজের সুবিধার্থে ইসলামকে আমরা ব্যবহার করছি। যেমন, জ্বিল হজ্জ মাসের প্রথম তারিখ থেকে কোরবানী ঈদ উপলক্ষ্যে অনেকে দাঁড়ি-গোঁফ কাটেনি। আমি তাদের প্রশ্ন করলাম, কেন তারা কাটেনি? উত্তরে আমি বিব্রত হই। এই

আমি আমার মা কে অসংখ্য বার বলতে শুনেছি যে দিন- যে সময় শেখ মুজিব হত্যার খবর এলো সেদিন সে সময় মা আমার উঠোনে ধান মাড়ানির কাজে ব্যাস্ত, অথচ তখনো তিনি দশ মাসের গর্ববতী আমিই ছিলাম আমার মায়ের গর্ভে। স্বভাবতই তার

উৎসর্গ; মালয়েশিয়ায় রিমান্ডে থাকা বাঙালি ছেলে রায়হানকে। কোনদেশের কোনখানেই
সত্য কথা বলতে নেই
সত্যে অবিচল থাকিব
এমন পথে চলতে নেই। নীতিবাক্যের মিষ্টি কথা
থাকনা পাঠ্য পুস্তকে
মানলে পরে এসব কথা
দুর্বল করে –সুস্থকে। সকল দেশের সকল খানেই
সত্য বড় বে-মানান
উচিৎ কথা বলেই দেখুন
মুখুশ ছেড়ে কে-মানান।

==================
এই রক্তধারা আর্তনাদে
মুছে যাক- মুছে যাক করোনার বীজ;
এই প্রার্থনা কবুল কর-
রবউল আলামিন! দেখেছো কত
আত্মত্যাগে মহিমান্বিত
তোমার আরাধনায় আজ মশগুল। ঈদ গাহে করুণ অশ্রুজলের
মোনাজাত, মুক্ত কর এ করোনা কে।
তোমার বিশ্বাসে জানি থাকবে না
এই আতঙ্কের হু হতাশ, ঘুরে

মৌরলা, সরপুঁটি, খলসে মাছেরা ডানা মেলে ডায়নোসর হয়ে গেল,
পুরনো বিবর্ণ দিনগুলো ডায়রীর হলদে পাতায় জন্ডিসে ভুগছে,
ছেলেবেলার শিলকোটাও কিম্বা চানাজোরগরম
প্রাইমারী স্কুলের ভুলে যাওয়া মুখ সেকেন্ড মাস্টারের
ছিঁড়ে যাওয়া পকেট গলে কখন পড়ে গেছে স্মৃতির লালধূলো রাস্তায়।

দূরেই ভালো
দূর থেকেই ভালো কাছের কাছে অনেক আশা
কাছে আসলে অনেক হতাশা তুই অনেক কাছে থেকেও অনেক দূরে
আমি অনেক দূরে থেকেও তোর ভেতরে থাক না কিছু আড়াল
বাইরে ও ভেতরে থাক না কিছু আড়াল
কাছে ও দূরে 💂‍♀️💂‍

ঋতুর রঙের কাছে ঋণ চেয়ে হাত পাতি। কিছু ভোর চাই।
কিছু ভালোবাসা বিনিময় করবো বলে নদীর স্রোতে ডুবাই
চোখ। ফিরে আসে নিজের প্রতিবিম্ব আর পরখ করে দেখা
কালের রজক। জানি আমিও এভাবেই মুক্ত আকাশের লেখা
ধার করে সাজিয়েছি কাব্য। বাজনার অজস্র নহরে রেখে হাত
অনুভব করেছি গ্রীষ্ম কিংবা বৈশাখের

আজ আমার সূর্যস্নান,
দখিনা হাওয়ার রূপটান
অঙ্গে মেখে। প্রজাপতির পাখনায়
কাব্যকথার অলস দুপুর। ঘুম ঘুম
চোখে মেঠো দিনের প্রগাঢ় স্বপ্ন অঞ্জন। যে আলোর স্পর্শে ফোটে গোলাপ-মল্লিকা,
সে আলোর কণা জীবনের স্পন্দন তুলে
ডেকে নিয়ে যায় আজ আমায়
অজানা বাঁশীর সুরে সুরে,
সেই সে তোমার রুদ্ধ দুয়ারে। যেথা অভিমান ঘন লৌহ

এই কদিনেই হাওয়ার মুখে শোনা যাচ্ছে স্নিগ্ধ আলোর থির শব্দ, পায়চারি করে
সভ্যতার বিবর্তন পথ ধরে-এই পথে-
হেঁটে যাচ্ছে-হলুদ বাঁশের বন
ঝরাপাতার উঠানে ধানঢিবি উইপোকা
কাঠবিড়ালির মুখোমুখি পাখিগুলো
পা খুলে নামে হরেক রকম পালকি ঢেউ একটা সকাল, একটা দুপুর ও সন্ধ্যা
প্রতিধ্বনি শুনি-হরিণের শিং যেনো
একটু একটু করে বড় হচ্ছে
আকাশ ডিঙ্গাইয়ে-এই পৃথিবীর জনপদ
নাটাই

পায়ে হেঁটে হেঁটে নদী পার হতে যাব
এমন সময় কপলাকুণ্ডলার ” হাত পা চোখ মুখ জলের উপরে
ভাসতে দেখা যাচ্ছে
ডুবছে ভাসছে
সে বেঁচে নেই
শুধু ই পুতুলে” র ওঠানামা—
এটাই রাজনীতি” নামক মাটির মূর্তি! নদীর ঢেউ
ভেসে যাওয়া পাতা
স্বচ্ছ জল
ঢেউয়ে র দোলাতে দুলতে থাকা নৌকা

মেঘ বাতাসে ভেসে ভেসে – আজ শ্রাবণে বৃষ্টি ঝরে
বৃষ্টি পরে চোখের পাতায় – কাঁপন জাগে বুকে ভাঁজে। চাইনা আমি বৃষ্টি নামুক – এ শহর আজ বদ্ধপুকুর
বৃষ্টি হলেই শহর জুরে – নোংরা জলের বন্যা হবে মেঘ চলে যা পাড়ার দেশে – ঝড়না