আগস্ট ২৮, ২০২০ বিভাগের সব লেখা

হরিণ রঙানো ভাদ্দরবউ
হরিণ রঙানো ভাদ্দরবউ
তাঁহারে দাঁড় করাইয়া আনিয়াছি
বাদামের ক্ষেত, ছাতিম গাছের তল
শরৎ কুড়ানো মধ্যমাঙ্গুলি সমস্ত আকাশ
ভাসিয়া আসে পাথরদ্বীপ হাওয়া
এইখানে দাঁড়াইয়া পায় লবঙ্গ ঘ্রাণ-
ধূলিময় ফসিলে অবুঝ শিশির স্নানে
বহুগামি নদীর মতো পৃথিবী বহিয়া যায় এই যে ধানজমি আলপথ
পাটখড়ি ঠোঁটে বেঁকে রইয়াছে
মফস্বল গ্রাম, সুপারিবনের ওপাশে
থিতু হয়ে-শহর, হরিণ রঙানো পড়ুন
কবিতা | ৪ টি মন্তব্য | মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে | ২০০ বার দেখা | ৬৬ শব্দ ১টি ছবি
কুঞ্জভঙ্গ
আমাদের খেলা ধ্বংস করে দেওয়া বৃষ্টি আজও আসে
জামার ওপরে জামা, তারও আগে জানলা বন্ধ ক’রে দিই;
গ্রহটির কষ্টের নিঃশ্বাসে —
আষাঢ়-ঝাপটা লাগে। শুকনো গামছা মুছে দাও
পৃথিবীর সমস্ত পা পথে ও প্রবাসে
আমাদের আলো ধ্বংস ক’রে দেওয়া বৃষ্টি আজও আসে আকাশ পাথর ছোঁড়ে — শালগ্রামশিলা
হাতে নিয়ে ব্রাহ্মণের বাক্যরোধ হয়
আজ পড়ুন
কবিতা | ২ টি মন্তব্য | মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে | ২০৬ বার দেখা | ১০৭ শব্দ
আনন্দলোক
কিছু কিছু আনন্দ লুকানোর জায়গা থাকে না
যেখানেই রাখি পাথর, পাহাড়, নদী, সমুদ্র, আকাশ
কেবল ভরা কলসির মতো উপচে উপচে পড়ে
উপচে পড়ে সে অনন্ত আনন্দলোকের বহিঃপ্রকাশ!! আসলে সবকিছু এতো ছোটো জলাধারের কথা
বলি অথবা মধ্যরাতের একাকি আকাশের কথাই
বলিঅসামান্য আনন্দলোকের কাছে তারা কতোই
না ছোটো! জাগরণে হোক অথবা স্বপ্নেই হোক অতুলনীয় পড়ুন
কবিতা | ৪ টি মন্তব্য | মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে | ১৮৯ বার দেখা | ৯৬ শব্দ
শরতের আগমনী ... সোনাঝরা রোদ নীল আকাশের আঙিনায় আমার কবিতা এসেছে শরৎ (চতুর্থ পর্ব)
শরতের আগমনী ...... সোনাঝরা রোদ নীল আকাশের আঙিনায় আমার কবিতা এসেছে শরৎ  (চতুর্থ পর্ব)
শরতের আগমনী সোনাঝরা রোদ
নীল আকাশের আঙিনায় আমার কবিতা
এসেছে শরৎ (চতুর্থ পর্ব) নীলাকাশে সাদা মেঘের ভেলা ভাসিয়ে বর্ষার আবরণের মধ্যে এসেছে শরৎ। বর্ষার বিষণ্ণতা পরিহার করে শরৎ এসেছে শান্ত স্নিগ্ধ কোমল রূপ নিয়ে রৌদ্র-মেঘের ছায়ার খেলা, পড়ুন
কবিতা | ৫ টি মন্তব্য | মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে | ৩৬০ বার দেখা | ২৯২ শব্দ ১টি ছবি
জীবনের গল্প-৫
জীবনের গল্প-৫
জীবনের গল্প-৪-এর শেষাংশ: ওইদিন সবার খাওয়া-দাওয়া বন্ধ! বড়দাদা আর মা বাবাকে ভিক্টোরিয়া হাসপাতাল থেকে প্রথমে চিত্তরঞ্জন কটন মিলে আনে। তারপর বাসায় আসলো রাত দশটার সময়। বাবার অবস্থা তখন বেশি ভালো ছিল না। ওইদিন বাসার সবাই মিলে সারারাত বাবার পড়ুন
জীবন | | ৪ টি মন্তব্য | মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে | ৮৩৬ বার দেখা | ১৫৬৩ শব্দ ১টি ছবি
একটি রূঢ় বাস্তবতার গল্প
নাম তার সুদীপ্ত চৌধুরি। তিনি একজন শিক্ষক। তাও আবার প্রবাসী বিদ্যায়তনে চাকরি করেন। স্বায়ত্ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠান। স্যারের আত্মসম্মান বোধটা একটু বেশি। কোন অভাব অভিযোগ কারো সঙ্গে সহজে শেয়ার করতে পারেন না। তাই সবাই ভাবে, স্যারের অনেক কিছু আছে। প্রবাসের মাটিতে কোন কিছুর অভাব হয় নাকি?
কিন্তু পড়ুন
জার্নাল ও ডায়েরী | ৪ টি মন্তব্য | মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে | ৩১৬ বার দেখা | ১৪১ শব্দ