____সময় ক্ষত
আমাকে ছেড়ে দাও
যেতে দাও আমাকে, আমি যে বন্দি
বাঁধা পড়ে আছি এখানে, এই সময়।
সময় বড়ই স্বাধীন
কিন্তু সময় স্বাধীনতা দিতেই চায় না;
শুধু ফুরিয়ে যাবার চিত্র আঁকে
সময় ফিতায়; উর্মিল মাস্তুল সময় ঝড়ে কেঁপে উঠে
যেন ধরেছে সময় পার্বণ।
কথার সীমানায় সময় ধরে আসে
মেঘেদের বুক চিরে লুকিয়ে পরে
মেঘ ফুরাইলে
===================
মাথার উপর বটছায়া স্নেহ মায়া
রোদের উত্তাপে পুড়ে না দেহ;
সমস্ত আবেগ আনন্দ একাকার
হয়েছে পিছনে একটাই কায়া
বাবা ! তার রূপালি মাঠ সোনালি
ফসল যেনো নবান্নের মৌ মৌ ঘ্রাণ
আকুল করে তুলে বাবা! অথচ
কষ্টপুয়াতি ঘাম ঝরাতে দিতেন না
সমস্ত স্বার্থ বিকেদিয়ে বড় করা আমাকে
আজ খুব
কবিতা|
৭ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৫৬৯ বার দেখা
| ৮১ শব্দ ১টি ছবি
আজ ঘুমের ঘোরে ঘোড়ায় সওয়ার হয়েছিলাম
এই আজব পৃথিবীর মতো সেখানেও আমি একা
তবে আশেপাশে ঢাকাই রাজপথের মতো বেশ কিছু ছায়াপথ ছিলো
ছিলো অপ্সরীর মতোন অজস্র নক্ষত্র বীথিকা!
দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে বেশ কিছুক্ষণ ঘুমিয়েও ছিলাম
জানি না কেউ জেগে ছিলো কিনা অতল শব্দপুরি,
প্রহরের পর প্রহর উচ্ছন্নে গেলো তখনও আমি
একা; দূর
আজ রাতটা অন্যরকম;
একটু বৃষ্টি বৃষ্টি
হালকা বাতাস
তবুও গরম,
ঠিক তোর মতন;
আদর করতে করতে হঠাৎ অভিমান
চুমু খেতে খেতে উল্টো হয়ে শোয়া
রাগ করতে করতে জড়িয়ে ধরা
বকতে বকতে ঠোঁটে ঠোঁট,
সব উল্টো কাজ তোকেই মানায়
আর প্রকৃতিকে;
মাঝে মাঝে হাসতে হাসতে তোর চোখে জল নামে
আর ওদিকে খাঁ খাঁ রৌদ্দুরের মাঝে ধুম করে
শামসুর রাহমান-কে নিবেদিত কবিতা
রোদের অনুজ হয়ে শূন্য সমুদ্রের বেঁচে থাকা। আঁকা জীবনের কথা জানান দিয়ে যায় দৃশ্যান্তরে। ঘরে ফিরে এসেছে যারা, প্রয়োজনে তারা আবারো যাবে। নেবে, গায়ে তুলে আলোর পোশাক। হাঁক দিয়ে বলবে – ও ভাই শব্দ প্রহরী, একটু ধার দাও তোমার হাতের টুকরো