ভণিতা না করে যা বলব সত্য বলব বলে গোপলা মানে আমি, খুব রেগে মেগে জ্বলে পুড়ে জ্বলে উঠেও কিছু করতে পারি না। কারণ ও চুপচাপ ঘরের কাজ নিজের আত্মভোলা মনে করতে লাগল। আমি যত বলি, এটা কি একটা সংসার কেউ কারো কথা শোনে না।

মা মনসার পূজা (ধর্মীয় কবিতা)
কলমে- লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী পুরাণ মতে, মনসা ঋষি কশ্যপের সন্তান তথা কাশ্যপ গোত্রজ। উল্লেখ্য, মঙ্গলকাব্যে শিবকে মনসার পিতা বলা হলেও, পুরাণে সেই তথ্যের সমর্থন পাওয়া যায় না। একবার সাপ ও সরীসৃপরা পৃথিবীতে উৎপাত শুরু

মনসা মঙ্গল কাব্য জয় জয় মা মনসা
মা মনসার গল্প (দ্বিতীয় পর্ব)
তথ্যসংগ্রহ, সম্পাদনা ও কলমে-লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী বিষহরি পূজা’ই প্রকারান্তরে মনসা পূজা। আমাদের দেশে যেখানেই সাপের ভয় বা সাপের উৎপাত বেশি সেখানেই সাপের দেবী রয়েছে।

ছয় মাসও হলো না গাজীপুরে বুয়েট হতে পাস করা একজন ইঞ্জিনিয়ারকে কিছু টাকার বিনিময় ভাড়া করা গুণ্ডা দিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে। উনার অপরাধ নিম্ন মানের কাজ করায় উনি বিল আটকে রেখে ছিলেন এই জন্য নির্মমভাবে হত্যা করে লাশ রাস্তায়

শোনো আজ তোমার প্রেমে পড়লাম
না আমি প্রেমিকা নই আ্যকচুয়ালি আমি একজন বিবাহিত মহিলা”
তুমি ভালোবাস জানি
তোমার চোখের লাল আভা গুলি আমার হৃদয়ে জমা হচ্ছিল
শরীর ঠান্ডা হয়ে যাচ্ছিল
হা ত পা গুলো কেমন একটা অদ্ভুত ভাবে নাড়াচাড়া করছিল গাছপালা প্রকৃতি চেয়ার টেবিল সব যেন

জনসংখ্যা বাড়ছে প্রতিদিন
মানুষ কোথায়?
বাড়ছে মানুষের মাঝে পশুবৃত্তি
মনুষ্যত্ব হারায়; জনসংখ্যা বৃদ্ধিতে কি মানুষ বাড়ে?
তবে তো পশু পাখিও বাড়ছে কাতারে কাতারে;
পশুর পেট থেকে বের হলে তাকে পশু বলে
পাখির পেট থেকে বের হলে তাকে পাখি বলে
মাছের পেট থেকে বের হলে তাকে মাছ বলে
অথচ মানুষ

বনলতা তুমি আর
থেকো নাকো আঁধারে,
একলা লাগা ঘোর আঁধারে।
কবেকার কোন্ কবি এক
এসে দু’দণ্ড শান্তি খুঁজে
নেবে বলে, তুমি থেকো না
তাকিয়ে অমন নির্নিমেষ
পথের দিকে আর তাকিয়ে। সে কবি খুঁজেছে সুচেতনাকে,
সুরঞ্জনা, আকাশলীনা নারীকে।
তুমি কেন বসে রবে এক ঠাঁই
পাখির নীড়ের মতো চোখ তুলে
নাটোরের নিভৃত নিরালা কোড়কে? ছিড়ে

একঘন্টা বকমবকম করার পরে আজও
আসল কথাটাই বলা হলো না,
ফোন তুললেই তুই এমন
পাহাড়ি ঝোরা হয়ে যাস!
আর আমি ভাসতে ভাসতে
সাঁঝবিহানের কল্পমানুষ হই। চার চারটে বছর মেশিন হয়েই
কাটিয়ে দিলাম এপাড়া ওপাড়া,
কলেজের পড়ার রক্তচাপ বাড়ছে যতই
ততই ইচ্ছে করছে এই সব
চারদিকে ছড়ানো ছেটানো
বই খাতা পেন

জুয়ারি আর খোয়ারি সবকিছু নিয়েই পুতুল খেলে
সে পুরুষ হোক অথবা হোক নারী
পেশা অথবা নেশা যাই বলি না কেন সম্পত্তি নিয়েই
ওদের যত কাড়াকাড়ি; আমি চাই
প্রবৃদ্ধির সাথে প্রশস্ত বোধের দালান তৈরি হউক,
দিনান্তে সবার জন্য সবকিছু শাপে বর হউক!! কেউ কেউ ডিমে তা দেওয়ার মতো সম্পত্তিতেও
তা

শামসুর রাহমান-কে নিবেদিত কবিতা এমন বুক দেখেনি কেউ আর। এমন কুয়াশাঘেরা মাঠে,
কৃষ্ণচূড়া রঙের সাথে লুটোপুটি খেলা খেলেনি কেউ আর।
তুমি পেরেছিলে—
এবং পরেছিলে গায়ে সাদা কোর্তা, অনেকটা বিকেলের রোদ
সাক্ষী রেখে সমুদ্র যেমন লিখে রাখতে চায় নিজ নাম।
এমন স্বাধীনতাও দেখেনি কেউ আর। শরণার্থী না হয়েও—
বুকের আস্তিনে পোষে রেখেছিলে

শীতের বৃষ্টি তো বক পাখি-অরণ্য জানে
সফেদ তুষারে ঢেকে যাচ্ছ-বাদামের গাছ
ভোরের শুরুতে, তুমি নদী নাকি আকাশ? কবিতায় তোমাকে লিখতে গিয়ে-কেবল
নির্জন উজানে ভাবি-তুমি কি বসন্ত নাগরীক
দ্রুত মাথা চাড়া দিচ্ছ, শিমুল ফুলে; দিগন্তে-
এই নগর-আদমশুমারী, বছরে একবার মেলো আহ!ভাবনার মতো হয়ে ওঠেনা রূপরেখাবলী-
আমি মাতাল হচ্ছি অথচ তুমি হাসো-গান করো
কুহক কণ্ঠসলিলে-আমার