@কাজী ফাতেমা ছবি
=চা খাবে, জেগে উঠো ঘুম থেকে=
উঠো, দেখে যাও কতটা নিস্তব্ধতায় ভরা সকাল,
শহরের মানুষ ঘুমায় বেঘোর, চোখে স্বপ্ন আছে ছুঁয়ে,
মিহি হাওয়ায় গা ভাসিয়ে কেউ এখানে সকাল দেখে না,
ধোঁয়া উড়া গরম চায়ে রাখে না কেউ ঠোঁট!
এলার্ম ঘড়িটা বেজে চলেছে অবিরাম,
কবিতা|
১৩ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৪১১ বার দেখা
| ৩০৪ শব্দ ২টি ছবি
=========================
হায়নাদের ষড়যন্ত্র বুঝা বড় দায়ছিল
কিছু মিষ্টি কোকিলদের গান শুনা যেতো বেশ-
অথচ সেই দিন কালো মেঘের দল
তেড়ে আসছিল ঠিকই ! কিন্তু স্বার্থসন্ধি কোকিল
নিশ্চুপ- নিঠুর হায়নাদের আনন্দ বহর
এগিয়ে এলো তারপর এক রক্তগঙ্গা প্রবাহিত করলো
নিজেদের বুকে! বলো কি লাভটা পেলে-
এ বাংলা
কবিতা|
১০ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৫৩ বার দেখা
| ৮৫ শব্দ ১টি ছবি
এই জমি খুব পরিচিত আমার। এই নদীর সকল উজানী
ঢেউ- একদিন আমার বুকে রুয়েছিল যে বীজ, আমি যতনে
বৃষ্টি ছড়িয়েছিলাম সেই মনবৃক্ষে। জোড়াসাঁকোর ভোরে
খুব একাকী পড়েছিলাম গন্তব্যের গীতবিতান।
এই গান খুব স্বজন আমার। যে প্রেমিকা আমাকে হাত ধরে
নিয়ে গিয়েছিল প্রান্তিক চত্বরে- সেদিন সেখানেও উপস্থিত
ছিলেন একজন রবীন্দ্রনাথ। তিনি
একটি প্রজাপতি পথ ভুলে
এসে বসে তোমার চুলে,
একটা সকাল সোনালী আলোর
আভা নিয়ে খেলা করে তোমার গালে।
আমি অবাক চেয়ে থাকি
কবিতার ছন্দে অন্তঃমিলে।
বরষার প্রথম বৃষ্টিবিন্দু
তুমি ছুঁয়ে দিলে কোমল আঙুলে,
জোছনার ফুল যখন ফুটে ওঠে
নারকেল বীথিঘেরা তোমার চালে।
আমার মরণ হয় মনে মনে
বড় বেশি অকালে।
কাশফুল সাদা হয়ে ফুটে ওঠে
যখন তোমার
আজকে আমি কিছু শিখি, যা দেখি-
বয়স চুরি হবার আগে-মিছিলে নামি
কারোয়ান মমতায় কৈশোর ঢুকে যায়
নিষিধের অনুবাদ, এ যুগচিতা-যন্ত্রণার-
টুপি পরে, ধুতি পরে, অথবা অনিয়ম করি
আমাদের সুন্দরে ওদের মতে দোষ-
অতসব শব্দ ফাটিয়ে কবিতায় বলা
যায় না, নগরবাসী দেখে এক ক্যাম্বাসার-
এই বাগানে ভোর নামে-ক্ষীয়মাণ সন্ধ্যা,
গভীর রাত-মাতাল করে যায় গণসংযোগ
মিথ্যে
স্বপ্ন প্রতিটি মানুষই দেখে। কারণে অকারণে দিনে-রাতে স্বপ্ন দেখেই যাচ্ছে। কেউ ঘুমের ঘোরে স্বপ্নের ডানা মেলে এদেশ-ওদেশ ঘুরে বেড়াচ্ছে। আমিও স্বপ্ন দেখি প্রতিদিন, প্রতি রাতে। স্বপ্ন দেখি দিনের বেলাতেও। স্বপ্ন দেখা আমার নতুন কিছুই