বনের পশু কুরবানি দাও
মনের পশু ফাঁকি
সেই পশুটার কুরবানি চাই
মানবো না আর বাকি!
অনেক দামি গাড়ি চড়
বাড়ি শতো শতো
পশুর মতো হাম্বা হাম্বা
করবে আর কতো!
নিজেই কেবল মানুষ বড়
অন্যেরা সব ছাগল
নিজের কথাই আসল কথা
বাকিরা সব পাগল!
জনম ভরে যতো মানুষে
করেছো তুমি হয়রানি
আজ হয়ে যাক সেই
আমরা আজন্ম একটি আলোকিত মিছিলের যাত্রী,
সেই ধুধু মরুর প্রান্তরে আমাদের এই মিছিলের গোড়াপত্তন।
আমাদের মিছিলের লক্ষ্য একটি স্থায়ী সোনালি প্রভাতের,
সেই প্রভাতের জন্য আমরা অজস্র পাঁজরের রক্তকণা ঢেলে চলেছি।।
আমরা অসত্যের অন্ধকারে জ্বেলেছি সত্যের উত্তপ্ত শিখা,
দুঃশাসন আর অবিচারের বিরুদ্ধে আমরা নিয়েছি দীপ্ত শপথ।
আমাদের
সত্যিই এবার আন্দোলন হোক ভুখা পেটের
একজনের খাবার এনে দেখি
বসে আছে তিনজন
তিনজনের খাবার যোগাড় করে ফিরে দেখি
হাত পেতে দাঁড়িয়ে আছে ছ’জন
ছয়জনকে কষ্টেসৃষ্টে খেতে দিলাম
দেখি পাত পেড়ে বসে আছে আরও বারোজন
বারোজন চেয়ে আছে খিদে পেটে
চব্বিশজনের গুনতি হিসেবে,
একজনের খাবার এভাবে ভাগ হচ্ছে
এ দেশের অলিতে গলিতে।
তাও সত্যিই এবার
বিশ্বত্রাস করোনা! পৃথিবী জেলখানা।
যাত্রাদলের অবক্ষয় (সপ্তম পর্ব)
তথ্যসংগ্রহ ও কলমে- লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
সাজ ঘরে কাজ করে। সারা মাস কাজ করে ঘরে আসে ৬-৭ হাজার। তাও শুধু সিজনেই। বাকি সময়টা কারও ক্ষেতে খেসারি শাক তুলে রোজগার করে। বাড়িতে ৬ টা পেট চলে