দেখতে পেলুম বক্সে গিয়ে
চিন্তা সবার হ্যাকার নিয়ে।
ওয়াল নাকি চুরি যাবে
আমার নামে পর্ণো হবে।
বিটকেল ওই বদমাশেরা
উড়িয়ে দেবে আমার সেরা।
বক্সে ঢুকে গালি দেবে
সউমিত্তির কুনাম হবে।
ভাই ও বহিন বন্ধুলোগ
ভাববে আমি খারাপ লোগ।
কিন্তু আমিই জানব না
কার কাজ তাই বুঝবো না।
এমন হলে হো সাবধান
খবর কর
হে নারী মমতাময়ী মা
জগৎ জননী
তোমার কোলে শান্তি খুজি
তোমার কোলে রাখি মাথা
নারী তুমি সহধর্মিণী
নারী তুমি অর্ধাঙ্গিনী
নারী তুমি বোন
নারী তুমি ভগিনী
নারী তুমি ছলনাময়ী
নারী তুমি কালনাগিনী
নারী তুমি রূপবতী
নারী তুমি মহিয়সী
এক জীবনে কতরুপ
ভিন্নরূপে থাকো বলে
আমি নির্বোধ তুমি স্বার্থক
আজও তুমি অচিন।
জীবন এখন যুদ্ধকৃত মৃত্যুর মাঠ
কোন অস্ত্র নেই দীর্ঘশ্বাসের ঘাট;
দীর্ঘশ্বাসের উপর নাম প্রভু দোয়াময়!
দোয়া করো- দোয়া করো- এ সময়।
আর কিছু ক্ষণ বাচ্চি তোমার নামে
এ মৃত্যুর যুদ্ধ চাই না আর যেখানে
অনাকাঙ্খিত ভুতদের বসবাস-
যাহা ছুঁইতে পারে কিছু আতঙ্কিত দোষে,
দেখতে চাই না আর মৃত্যু
কবিতা|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৭৪৫ বার দেখা
| ৬৮ শব্দ ১টি ছবি
গাঁ আমার মা মাটি আমার ভালবাসা
আমার গাঁয়ের কবিতা (দশম পর্ব)
কলমে- লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
গাঁয়ে আছে ছায়া মমতা ও মায়া
আছে মাটির কুটির,
গ্রাম সীমানায় নদী বহে যায়
স্নিগ্ধ অজয়ের
কবিতা|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৫০৮ বার দেখা
| ৯৫ শব্দ ১টি ছবি
প্রত্যেক সাফল্যের একটা লক্ষ্য থাকে। আমারও ছিল। তবে কখনোই সংবাদমাধ্যমে কাজের লক্ষ্য ছিল না তখন। ২০০৪ সালে দৈনিক ভোরের কাগজ (পাঠক ফোরাম) ও যুগান্তরের স্বজন সমাবেশে লিখি। স্বপ্ন ছিল লেখক হওয়ার। এ সময় হতেই নিয়মিত পত্রিকায় লিখতে থাকি।
২০০৪ সাল হতেই বিভিন্ন জাতীয় দৈনিক ছাড়াও
একটি চন্দ্রাহত রাতে
আমরা ভুলে যাই কবিদেরও মন আছে
কবিতার বাইরেও কিছু কথা আছে
আছে কিছু অনুভূতি,
একমাত্র ভালোবাসার যন্ত্রণা গুলোই মানুষ নির্দ্বিধায় মেনে নেয়,
কুহকী পূর্নিমার ইন্দ্রজাল রচিছে শশানের নিরবতা বিরহের কবিতা,
চাঁদের বুকে আঁচর কেটে কেটে এঁকে গেছে কলঙ্কের আলপনা প্রেমের একান্ত স্মৃতিকথা,
বাকি কথাগুলো
কবিতা|
৫ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৯০৭ বার দেখা
| ১৪৬ শব্দ ১টি ছবি
শোন মা জলি সম্পর্ক কাগজে কলমে লিখিতভাবে হয় না। সম্পর্ক হয় মনের আদান প্রদান দিয়ে। আমি সারা জীবন তোমার শাশুড়ি মা‘ই থাকবো। আমাদের সম্পর্ক মা আর মেয়ের। আর এই সম্পর্ক থাকবে যুগ যুগান্তর। তুমি, আমি আর মৌরি এক আত্মা।
গল্প|
৯ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২০৮৮ বার দেখা
| ২২৯৪ শব্দ ১টি ছবি
আগে যেমন বৃষ্টি অথবা রোদে
ছাতা নিয়ে বের হতে;
এখন মুখে পরো মাস্ক, গ্লাবস্
পরে নিয়ো দুই হাতে।
হাঁচি কাশি, দিয়ো না কখনো
মুখেতে রুমাল ছাড়া;
তুমিও বাঁচাতে পারবে মানুষ
তোমার পাশে যারা।
পরস্পরে দূরত্ব রাখো বজায়
খুবই এখন জরুরী;
না হয় কটা দিন রহিলে দূরে
চলছে যে মহামারি।
কর্ম শেষে বাড়ি
ভালোবাসা ভালোলাগা এক সাথে গাঁথা
বিশ্বাসে টিকে থাকে ভালোবাসার বাসা
বিশ্বাস ভেঙ্গে গেলে ভালোবাসা থাকে না
থাকে শুধু মেনে নেয়া জৈবিক কামনা
যারে ভালোবাসি তারে ভালো লাগে না
মিছে মায়ায় সন্ন্যাসীও হতে পারি না।
যত পূজা পূজো তারে তার মন ভরে না
পূজা পেয়ে অকৃতজ্ঞ
অপবাদ দিও না
বেদনার রঙ যদি নীল হয়
তাহলে মরণের কোন রঙ?
আসলে কোনো কিছুই রঙের
ক্যানভাস দিয়ে মাপা যায় না।
পটুয়া তাঁর রঙের ক্যানভাসে
বহুরকম রঙের পসরা সাজায়
কোনো রঙেই তুলিতে মনের মতো আঁচড় কাটতে পারে না।
মানুষের মন যখন যেভাবে
রাঙায় ঠিক সেভাবেই তা ফুটে ওঠে। বিষের কোনো রঙ হয়না।
না, কোন বিশেষ বুলেটিন নয়
কিংবা নয় কোন ব্রেকিং নিউজ;
এ এক মামুলি সংবাদ
স্রেফ সংবাদ!
কেউ শুনবেকেউ শুনবে না
কেউবা, শুনে না শুনে থেকে যাবে;
কতক্ষণ?
ত্রিশ সেকেন্ড, অথবা তারো কম সময়ের সংবাদ
“আর নাই”
তারপর ক্ষণিকের ধর্ম ফলিয়ে কেউ কেউ আয়াত আওড়াবে
কেউ বা আহ্
কারো মনে ছোঁয়া লাগবে
গতকাল আজ আগামীকাল এইতো জীবন,
গতকাল জীবনটাকে ছুঁয়ে যায় রাতের মতন;
আর রাত স্মৃতিগুলো নিয়ে পরে থাকে অচেতন।
গতকাল আজ আগামীকাল এইতো জীবন,
আজকে গতকালের থেকে করো শিক্ষা গ্রহণ;
গতকালটা যেন তোমার কাছে করে আত্মসমর্পণ।
গতকাল আজ আগামীকাল এইতো জীবন,
আজও যেমন করে করছো গতকালের স্মরণ;
আগামীকাল ঠিক তেমনি রবে আজকের বিচরণ।
গতকাল