The sky is crying down
With ample falling rain,
My heart is chastely flown
On the wings of a crane;
Tonight I need a shoulder
For my sorrows to shower,
Shipra, would you be here
To love with no fear!
এখান থেকে দেড়শ মাইলের মাথায় আমাদের উঠানে এখন পারদের মত থই থই করছে চাঁদের আলো। গাছগুলো এখন ভারী ঘুমে। চৈতি হাওয়া শিস দিয়ে যাচ্ছে। ছেলেটা কিছুক্ষণ পরপর বাড়ি যাব যাব বলে সংকল্প জানান দিয়ে দিয়ে ঘুমিয়ে গেছে। বাড়ি যাওয়ার পথে একদল লোক বাঁশ বেঁধে
যদি এক জীবন ভালোবেসেও তোমাকে না পাই
শেষ নিঃশ্বাসের সময়েও তোমার কোল না জুটে
মাথা রাখার জন্য,
কোন এক স্নিগ্ধ বিকেল না পাই সাথে হাঁটার জন্য
কোন এক বন্ধ ঘর না পাই আদর করার জন্য
রূহ আমার শরীর ত্যাগ করে অন্য দুনিয়ায়
কবিতা|
৩ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১০০২ বার দেখা
| ৭৭ শব্দ ১টি ছবি
রিনরিন করে ফোনকল টা টোকা দিয়েই চলেছিল,
জেগে থাকার মূহুর্তগুলো মাঝেমধ্যেই কোমায় চলে যায়
কোনো শব্দই আঁচড় কাটতে পারেনা
অথচ পরিষ্কার বোঝা যায় কেউ ডেকেই চলেছে
অন্য কোনো বাউন্ডারির সীমানার ওপারে
একটা রিনিরিনি রিনিরিনি,
হাত মাথা শরীরের সব শাখা প্রশাখার নিয়ন্ত্রণ
অন্য কোনো রিমোট চালিত তখন
চাইলেও ওপারের স্বর রূপকথার দেওয়াল
টপকে আসতে
বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া আদেল ও সাঈদ।
পড়া-শোনা শেষ করে একটি গ্রামে তারা স্কুলের শিক্ষকতা কর্মে নিয়োজিত।
গ্রামটিতে কবর ও মাজার খুব বেশী, মানুষ ওগুলোর তা’যীম করে, নযর-নেওয়াব পেশ করে; উরস করে।
স্কুলে যেতে হয় বাসে করে।
একদিন বাসের ভিতর আদেল ও সাঈদ পরস্পরিক
গল্প|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৬৫৫ বার দেখা
| ৮৬৯ শব্দ ১টি ছবি
আমার কাছে তুমি থেকে যাও কিছুক্ষণ
আরো কিছুক্ষণ ভেজা জোছনায় রুপসী নির্ঘুম রাতে
আমাদের কথার ফুলঝুড়ি ছুটে চলুক বেসামাল
এইখানে রেখে যেও রুপালী অক্ষরে লেখা চিঠি
লিখে রেখো আছি চিরচেনা এই পথেই
তুমি আমি কাছাকাছি ছুঁয়ে দেখো এই হাতখানি
স্মৃতিময় হয়ে থাক জীবনের কিছু ভুল
কবিতা|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১১০৪ বার দেখা
| ১৩৯ শব্দ ১টি ছবি
২০১৯ সালের শেষদিকে প্রাণঘাতী নভেল করোনাভাইরাস এই পৃথিবীতে যমদূত হয়ে হাজির হয়েছে, আমাদের কিছু শিক্ষা দিতে। আবার একসময় হয়তো বেশকিছু মানুষের প্রাণ কেড়ে নিয়ে এই প্রাণঘাতী নভেল করোনাভাইরাস এই বিশ্ব থেকে বিদায় নিবে। কিন্তু এই সুন্দর পৃথিবীতে থেকে যাবে নভেল
সমকালীন|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৮০২ বার দেখা
| ১৪৩২ শব্দ ১টি ছবি
চুপ চুপ চুপ কর
কোন ধ্বনি নয়,
করোনা এসেছে দেখ
সবে দূরে দূরে রয়।
কি একটা ভাইরাস এনসিওভি
ধরলে ছাড়ায় ক্রমে,
নাই কোন প্রতিরোধ
ক্ষমতা কি রে!
ওরে বাব্বাহ আমি বান্ধা
বাজারে যাওয়া মানা,
কর্তা বলে দিয়েছে
বিনাদেশে কোথাও যাবেনা যাওয়া।
মাথায় আসে
কবিতা|
৩ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৯৬৭ বার দেখা
| ৭০ শব্দ ১টি ছবি
তিন দিন হলো চুলা জ্বলে না রহিমা বানুর।
ঘরে এক মুঠো চাল নেই। দুই মেয়ে আর এক ছেলে ক্ষুধার জ্বালায় কাঁদছে।
মহামারি করোনা ভাইরাস এর জন্য সরকার সব কিছু লক ডাউন করছে। মানুষের বাসায় কাজ করে চলতো সংসার। এখন সেটাও বন্ধ।
এর ভিতর কোথা থেকে শুনছে
আত্মার মাগফেরাত
মামা দুইডা ট্যাকা দেন। মামা দুইডা ট্যাকা দেন। এভাবেই বারবার বলে বলে পিছু পিছু ঘুরছে ছেলেটি। তখন আমি ওভারব্রিজ সিঁড়ির এক কোণে কোণঠাসা হয়ে বসে আছি। আর কান্ডকারখানাগ দেখছি। শেষ পর্যন্ত।
লোকটি (যাকে মামা বলে সম্মোধন করলো) পাশের দোকান থেকে একটি স্পীড ড্রিংকস,
খুব ছোটবেলা থেকেই দেখে আসছি ফিলিস্তিন একদম ভাল নেই। তার কদিন পরই শুনলাম অনেক কষ্টের পর সামান্য সুখ অর্জন করেও নাকি আবার হারিয়ে ফেলেছে আফগান। এরপর ইরাককেও তো আর হাসতে দেখেনি বেশিদিন। আরাকানের কান্না তো এখনও গাল বেয়ে গড়িয়েই যাচ্ছে।
বাড়িতে বেড়াতে এসেছিলাম। বেড়াতে এসেছিলাম বললে ভুল বলা হবে, বাবা মাকে দেখতে এসেছিলাম। অনেক দিন নানা ব্যস্ততায় নিজের বাড়ির দিকে আর আসা হয়নি। কিন্তু এবার মনটা এত বেশি প্রিয় মুখগুলোর জন্য ছুটলো যে আর কোন ব্যস্ততার বাধা, বাধাই রইলো না।