এই দিন শেষে মুদ্রার ঢাক বাজে, হাত তালুর নিচে টস খেলা ধ্বনি
ভাঁজখোলা দাগে-খণ্ড খণ্ড প্রস্থান, এখানে সব পাতারঘর,
অদূর জানালায় পাখি হয়ে বসি-মফস্বলের বাঁকে-বিভোর জড়ানো
সুন্দরী সেবিকা চাঁদ-সমস্তজুড়ে হাঁটে, পৃথিবীর ছায়া কাটে
বিচ্ছিন্ন নাগরিক শহর; নগর বলে চিনিয়াছি শরবত কুয়াশার কাকানি-
এইভাবে স্বজনের শরীরে

(জাপানে প্রচলিত ‘হাইকু’ জাপানি কবিতা)
বিষয়: করোনা ভাইরাস কোভিড-১৯ এক
ভয় পেয়ো না
সতর্ক থেকো; উবে
যাবে করোনা। দুই
আমরা ঘরে
কোভিড-১৯ তাই
জ্বালায় মরে। তিন
আর গুজব
নয়। ভালোই আছি
আমরা সব। চার
মৃত্যু মিছিল
গৃহে বন্দী মানুষ
স্তব্ধ নিখিল। পাঁচ
সতত হাঁচি
মুখ ঢেকে। আমরা
সবাই বাঁচি। ছয়
থুথু ও কাশি
ফেল না যথা তথা
বালাই বেশী।

বায়োলজিক্যাল উয়েপন পার্থিব জগতের জন্য এবং মানবাধিকারের খেলাপ সভ্যতার জন্য হুমকি। মানবসৃষ্ট এই জৈব রাসায়নিক উয়েপনের হাত থেকে সভ্যতার বিশ্ব দরবার রক্ষা পাবেতো? ঠিক আছে ধরে নিলাম আমরা এই যাত্রায় বেঁচে গেলাম। আবার নতুন করে সূর্যোদয় হবে, নতুনভাবে আবার সূর্যাস্ত যাবে, প্রকৃতিতে বসন্ত

মহামারী করোনাভাইরাস থেকে বাঁচতে সবচেয়ে ভালো উপায় হচ্ছে নিজে ও পরিবারের সদস্যদের ঘরে বন্দি রাখা। তবে জরুরি প্রয়োজনে নিত্যপণ্য, ওষুধ ও কাঁচাবাজারের জন্য অনেককেই ঘর থেকে বের হতে হচ্ছে। সে ক্ষেত্রে বাইরের জীবাণু থেকে রক্ষা পেতে কিছু বিষয় অবশ্যই খেয়াল