প্রজ্বলিত ক্রোধ, বজ্রপাতের দ্যুতিময় মিছিল
পথ দীর্ঘ হলেও যেতে হবে।
নোনা ঘাম, রক্তে আগুন তবুও
চাই স্বজন হত্যার প্রকাশ্য বিচার। করোনার এই তালা বন্ধ জীবনে, চেয়ে ছিলাম এক মুঠো চাউল।
হাতে একটা পোটলা দিয়ে, মুখের দাঁত অর্ধেক বাহির করে কাঁধে হাত রেখে দিলে তুমি সেলফি

সময় থাকলে পড়তে পারেন-
মাঝে মাঝে শরীরের দিকে তাকায় আর আশ্চর্য হয়। একটি শরীরে কত লক্ষ নিওরন, কোষ ও কলা থাকে আমার জানা নেই। তবে সাধারণ মানুষ হিসেবে এতটুকু জানি- এই শরীরে সুন্দর নিয়ম মেনে চলে। যেমন আমরা খাই সেটা থেকে রক্ত , পুষ্টি ও

আঙুলের ছায়াবাস-কেবল নাচে, দীর্ঘ কুয়াশার মহার্ঘ্য ধূলির পাশে-
থানকুনি পাতা-বিপন্ন স্মৃতির শরীর মুছে বহুল জন্মা লোক
হেঁটে যাচ্ছে-কোথায় যাচ্ছে যেনো? একজন-একজন যেনবা
মিলেমিশে, আঁধারঘরে হারাইয়ে/অর্গানিক হাওয়ার প্রার্থনারা
সাপরেখার মতো ঝোঁক নিয়ে উঠে যায়-আর যাচ্ছে
মৃত ঘুমের আগে, স্বরলিপির পাহাড় বাইয়া; আসমানের সম্মুখে- এই দেখো-যারা ইতিকথা লিখতে

কবিতা ছুঁয়েছে যাকে
তার আর ঘর থাকেনা,
নিজেরই কাছে অচেনা
মনে হতে থাকে চেনা
ঘরদোর। প্রিয়মুখগুলো
ধরা দেয় আগন্তুক এর
মতোন অচেনা আবেগ
স্রোতে। সময় আর সময়ে থাকেনা
তার। অতীত এসে বাসা বাঁধে
বর্তমানে, ভবিষ্যৎ কাঁপে অতীত
ভুলের চাপে, বর্তমান লুকোচুরি খেলে
বিষণ্ন কুয়াশার আলোআঁধারীতে। কবিতা ছুঁয়েছে যাকে তার বড়
ভুল হয়ে যায় চেনাপথ

শেষ পর্ব
বিভিন্ন চায়ের দোকানে, মজলিসে, বাজারে, মসজিদে, ‘শায়খ বরকতের’ নানান বরকতের কথা, তার মাথার চুল কতটা দীর্ঘ ছিলো, পাগড়ী কতটা লম্বা ছিলো,
অসংখ্য-অগণিত কারামতির কথা- আযানের সময় হওয়ার সাথে সাথে মিনার নীচে নেমে আসতইত্যাদিইত্যাদি। স্কুলের শিক্ষকদের মাঝেও বিষয়টি বাদ-প্রতিবাদের সাথে আলোচিত হতে লাগল।

এসে গেলো মাহে রমজান
সংযম শিক্ষার মাস;
শিখি পরিশুদ্ধির মন্ত্রবিধান
অন্তরে যে অহং বাস। ঝেড়ে ফেলি অশুভ অনাচার
গড়ি আদর্শ জীবন;
সংযম সাধনায় সৃষ্টিকর্তার
কাছে করি সমর্পণ। ক্ষুধা তৃষ্ণার কি কষ্ট জ্বালা
গরীবেরা সহ্য করে;
ধনীরা না খেলে সারাবেলা
কষ্টটা বুঝতে পারে। দরিদ্রে করো সততই দান
ওরা ক্ষুধার্ত অনাহারী;
বিনিময়ে দিবে প্রভু মহান
সর্বসুখে জীবন

মানসিক অবক্ষয় থেকেই আমাদের এই সমাজে সামাজিক অবক্ষয় শুরু। যে অবক্ষয় মানুষকে সমাজের একদম নিম্নস্তরে পৌঁছে দেয়। যে মানুষ তার নিজের আত্মসম্মান ও তার অবস্থান সম্পর্কে চিন্তিত না সেই মানুষটার কাছে সমাজও পরিবারের বিধিনিষেধ তখন সবচেয়ে খারাপ ও অসহ্য উক্তি

ইতিহাস থেকে শিক্ষা না নেওয়া অভিজ্ঞতালব্ধ শিক্ষা থেকেই বলছি আমরা আবারও শিখবোনা। ইতিহাসের শিক্ষার পূণরাবৃত্তির অংশ হিসেবেই আমরা দেখলাম পৃথিবীর প্রতিটি মানুষ যখন জীবন ও মৃত্যু’র সন্ধিক্ষণে সেই সময়েও শত শত ত্রাণ দাতাগণ ত্রাণের বস্তাগত বস্তু চুরিতে মহা-ব্যস্ত! না তাদের সামাজিক দায়িত্ব, না তাদের

The end of a life started in 1969
But tormented in 1971,
The end of a life enlightened in 1986
But overwhelmed in 1991
The end of a life beloved in 1995
But shattered in 1998,
The end of a life broadened in 2000
But faded in 2008
The end of a

সবকিছু হরিণমনা চোখে দাঁড়াইয়া আছে
যে যার মতো খোলস বদলানো বিলাপ চেপে- উজবুক উরু জরায়ু ফুঁড়ে দূরে উঁকি দিচ্ছে-
মন্থরতম পৃথিবী, প্রতিদিন; অথচ তোমাকে
লিখতে গিয়ে, এই শহরে রাত নন্দিনী হয়ে ওঠে
শ্রীনাথ নগর-আঙুল খসে মাখে প্রত্যাশার কাজল মায়া ভরা সারি সারি নাগরিক গাছ, পাখিরা-
উড়ে যাচ্ছে

অশ্রু আর বিষাদে ভরা আজ সারা পৃথিবী;
পৃথিবীর বারান্দা জুড়ে শুধু ভয় আর ভীতি
জাতি ধর্ম বর্ণ মিলে মিশে গড়েছে সম্প্রীতি।
সারা পৃথিবীটাই আজ হয়ে আছে গৃহবন্দী;
ভুলে গেছে সবাই আজ কে কার প্রতিদ্বন্দ্বী
প্রত্যেকে নিজের ঘরের কন্ডেম সেলে বন্দী।
সাহস আর ক্ষমতার নেই কোনই বাহাদুরী;
মৃত্যুর ভয়ে ভীত আজ

স্বাগতম শুভ নববর্ষ বর্ষ বরণ-১৪২৭
শুভ নববর্ষের কবিতা চতুর্থ পর্ব
কলমে- লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী “হে নূতন, এসো তুমি সম্পূর্ণ গগন পূর্ণ করি
পুঞ্জ পুঞ্জ রূপে” —— রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর দিনের পর দিন,

আমরা কয়টি পরাণী, ভয়টি
জড়িয়ে ছোট্ট
দু’হাতে-
গৃহমাঝে নয় আছি মনে হয়
আদিমযুগের