রাজনীতি অবশ্যই জনগণের কল্যাণের জন্যঃ
তাই আপনি জনগণের শুভচিন্তক। এই জন্য আপনার চিন্তা- চেতনা জনগণকে নিয়ে। সজ্জন রাজনৈতিক নেতা মানে অন্যের ব্যথায় ব্যথিত হয়ে সমবেদনা জানাতে ছুটে আসা। জনগণের অপরিসীম কল্যাণই সৎ রাজনৈতিক নেতার মানসপটে থাকে। আর এর জন্য ক্ষমতাবান চেয়ারের
চলো একটা সমুদ্রে বেড়াতে যাবো
শুধু তুমি আর আমি।
সমুদ্রের শীতল হাওয়া আর বালির চাদরে
তুমি আর আমি বসবো হাতে হাত ধরে।
ইচ্ছে হলেই বেশ তোমার কাধেঁ মাথা রেখে,
না বলা গল্প, না বলা স্বপ্ন, অসম্পূর্ণ ইচ্ছা,
সবটা বলবো তোমাকে।
খুব কান্না পেলে জড়িয়ে ধরে কাদবো
তুমি আলতো করে এক
ইরাবতী,
তোমার হৃদয় অরণ্যানীতে যদি গোলাপ হয়ে ফুটি।
তুমি কি সুবাস নেবে?
দেখবে কি আমায় ফিরে?
কিম্বা তোমার চায়ের পেয়ালাতে যদি,
উষ্ণ চা হই, তুমি কি চুমুক দেবে?
জানো কি না জানিনা,
তোমার সাথে আমার জল ছল ছল
সম্পর্ক করতে ইচ্ছা হয়।
দেখো দেখি কেমন সাঁতরে চলে যায় মাছ,
জলের
অগত্য তুলে নেয়া হল
যা ফেলে দিয়ে ফেরিয়ে গিয়েছে সীমান্ত প্রাচীর
যা কিছু সত্য; সব যেন
নির্বাক অসহায় চিত্ত! মিথ্যার স্ফুটন ফুলঝুরির মত
তথাগত ক্ষমতার মত
বিচ্ছুরিত কাঁচের মত চিক চিক করছিল।
অবধারিত অন্ধকার নেমে আসে, নামতে হয়
অথচ নিলামর জলসভা ভেঙ্গে কান্নারা স্রোতের মত প্রবাহিত!
তথা কথিত
আজ কদিন ধরে বেশ ঠান্ডা লেগেছে। মৌসুমের এই সময়টা আমার ঠান্ডা জ্বর প্রবল রুপে দেখা দেয়। ভোরের আযানের সাথে সাথে আমার ঘুম ভেঙে গেলো। প্রাতঃকৃত সেরে ওযু করতেই হাঁচি শুরু হয়ে গেলো। মারাত্মক অবস্থা,সেই সাথে নাক দিয়ে ঝরছে কাঁচা পানি।
আমি প্রতিদিন মহাকবির দেখা পাই
পৃথিবীর লিজেন্ডারি মানুষ
অবাক হতে হয়, অবাক হবার মতো
বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ, বাংলাদেশ ও বঙ্গবন্ধু
পোজ দিচ্ছেন, বসে ভাবি-একই তো-
যিনি মাঝেমধ্যে গোপালগঞ্জ হতে আসেন-
আমরা গা গতর ঘ্রাণে ঠাওর করতে পারি
দাঁড়িয়ে থাকি, সকলে দেখা পাই
সেই সিঁড়ি, সোজা বত্রিশ নং বাড়ি-
মানে
কবিতা|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩১৫ বার দেখা
| ১০৪ শব্দ ১টি ছবি
বুক সেল্ফে বন্দী পড়ে থাকা গণতন্ত্র আমার চাইনা,
যে গণতন্ত্রর মুখোশে স্বৈরাতন্ত্রর বাস তাকে চাইনা,
বুক ফুলিয়ে যে গণতন্ত্রে কথা বলা যায় তাকে চাই।
পর্দার আড়ালে বিদ্রোহী কবিতা আবৃতি করবোনা,
জনমঞ্চে দাঁড়িয়ে পাঠ করতে চাই বিদ্রোহী কবিতা,
আজকে আমি আমার বাকস্বাধীনতার মুক্তি চাই।
রাজনীতির পকেটে বন্দী গণতন্ত্রকে অামার চাইনা ক্ষমতা
মৃত্যুর মিছিল থেমে নেই
থেমে নেই জীবন প্রবাহ।
উচ্চ-মধ্য-নিম্ন বলে কোন
শ্রেনী ব্যবধান নেই।
মৃত্যুর কোন জাত-ধর্ম নেই
সময়ের সঙ্গমে উচ্চ থেকে নিম্ন
আদেশ, উপদেশ বলে কোন
শাখা-প্রশাখা নেই।
মৃত্যুর কোন রাজসিক সভা নেই,
মন্ত্রী পরিষদ নেই।
নেই কোন ক্ষণগণনা,
নেই কোন বিষয় ভিত্তিক অধ্যায়।
মৃত্যুর মিছিল বহমান,
মানব জাগতিক- আর যান্ত্রীক
কলহে ডুবে ভুলে যায় জীবন
মানেই মৃত্যুর
রক্ত সমুদ্রের আচ্ছাদনে গঠিত মন
তোমার শীতল স্পর্শে
সেখানে জোয়ার আসে –
অস্হির হৃদতটে,
আদ্যোপান্ত ব্যাখা করা কঠিন-
নির্ভীক প্রেম জুগুপ্সা রেখেও
ধরা দেয় শশাঙ্ক মেঘপুঞ্জের লুকোচুরি খেলায়।
ঈশ্বর প্রদত্ত প্রেম বিশৃঙ্খল নর-নারীর
অশ্লীল স্পৃহায়-
বার বার পরাজিত ইচ্ছার স্হলনে!
সে প্রেম চাইনা যা বসন মিত্র,
কিংবা মধুকালের মধুপোকার গুঞ্জনে
আমন্ত্রিত প্রেম
কবিতা|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৬৫ বার দেখা
| ৭৫ শব্দ ১টি ছবি
এখন যদি ইটালী থেকে আসার পর আপনাকে হজ্ব ক্যাম্পে ১৪দিন রাখা হয়, আপনিও পালিয়ে যাবেন। ইটালি না, আপনি কক্সবাজার গিয়েছেন, ফিরে আসার পর জানলেন, আপনাকে ১৪ দিন আটকা থাকা লাগবে। সেটা ফ্লোরে তোশক বিছিয়ে। বিপদের সময় এখন তাই আবদ্ধ থাকতেই হবে। কোন সন্দেহ নেই।