তোমার ইচ্ছে তোমার কাছেই ফিরে আসে,
এ জীবনে যা যা চেয়েছিলে
ব্যবস্থা অধিকার অনুরোধ উপাখ্যান
ভালো করে ভেবে দেখো সব তুমি পেয়েছো।
যে সব আবদারের অন্য পৃষ্ঠা ছিল
নাই নাই করে সে সবও জুটেছে তোমার কপালে,
তবুও অন্যের অঙ্গীকারে তোমার ইচ্ছে
গোধূলি খুঁজছে রঙের আকাশে।
সঙ্গমের আহ্বান, ফুলের সৌন্দর্য, মাতৃস্নেহকে তুচ্ছ করে একদিন চলে যাবে।
পড়ে থাকবে ঘর, স্বজন নিত্য ব্যবহার্য অথবা প্রিয় জিনিস।
কেউ কাঁদবে বিষাদের করুণ সুরে
হয়তো আড়ালে কেউ হাসবে।
যদি শঠতার বাহক, বা হৃদয়হীন হও!
জমির জায়গায় জমি থাকবে মালিকানা পরিবর্তন হবে শুধু।
অর্থ অথবা সম্পদ একদিন সব তুচ্ছ হবে।
স্বজন
সকাল বিকাল পিটি প্যারেড চলছিল-
কাল যে, ১৬ই ডিসেম্বর বিজয় দিবস!
বিদ্যালয়ের প্রাঙ্গনে লাল নীল পতাকায় পতাকায়
সাজানোর ব্যস্ততায় নির্ঘুম রাত; ভোর হলো
স্কুলের ইনফর্ম পরা শীতের কি কাঁপন- শুরু হলো
কুচকাওয়াজ- মনে কি ভয় ছিল, ডান বাম করতে
বুঝি হয়ে যায় ভুল- লম্বা লাইনে স্যালুট,
কবিতা|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৮৬০ বার দেখা
| ৮২ শব্দ ১টি ছবি
দীর্ঘদিন এক দল ক্ষমতায় থাকলে আগ্রাসী মনোভাব চলে আসে, স্বৈরাচারী চিন্তা ধারণা প্রাধান্য পেতে শুরু করে। আওয়ামী লীগের ক্ষেত্রেও তাই দেখা যাচ্ছে। যেকোনো উপায়ে বিরুদ্ধমত দমন করতে আওয়ামী লীগের তোড়জোড় দেখে মনে হয় স্বৈরাচারে ঘায়েল হচ্ছে। অথচ বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের
`রাত ১২ টার আগে চাঁদের আলোয় বসা নিষেধ’
নোটিশ বোর্ড টাঙিয়ে
তিনি গেছেন হাওয়া খেতে ফাঁকা মাঠে
মাঠে কোন হাওয়া নেই
নোটিশ বোর্ডে ঢেকে গেছে চাঁদের আলো
বিচূর্ণ অন্ধকার – ঢাকছে মানুষের মুখ
তিনি বিবর্ণ মুখে ফিরে এসে দেখেন
নোটিশ বোর্ডে কোন লেখা নেই
শুধু চাঁদের আলো, আলো, আলো এবং আলো।
পূবের আকাশ ধীরে ধীরে সোনালী হচ্ছে,
আর এই দেহে নেমে আসছে –
মৃত্যুর শীতল অনুভব।
ভাসছে চোখে
শৈশবের সেই চিরচেনা গ্রাম
নীড় ছেড়ে ঐ যে উড়ছে আকাশে
সদ্য ঘুম ভাঙা পাখিরা
সকালের এই রাঙা আলোয়।
গ্রীষ্মের ভর দুপুরে
যখন চলতাম একা,
সেই সময়ে পুকুর দেখলেই
থমকে দাঁড়াতাম আমি।
জলে পা ডুবিয়ে দেখতাম
অস্পষ্ট
কবিতা|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৯৪ বার দেখা
| ৯৮ শব্দ ১টি ছবি
এক
যা ভাত রেঁধেছি, বাকি জীবন এতেই হয়ে যাবে
প্রেশারে রাঁধতে পারি না, তার চেয়ে
শান্ত গোল-গলা হাঁড়িতে চাল নেওয়া ভাল
এরকম কত মেয়ে উদ্বেগঅসুখে ভোগে
রান্নাঘরে বঁটি সোজা রেখে সেই পথে
ছুটে গিয়ে গ্যাস নিভিয়ে দেয়
দুধের বদলে তার উথলে ওঠে পা
সাঁড়াশি হারিয়ে ফেলে আঁচলে নামাতে যায়
ভোরের মোরগ, আর পোড়ে
আবেগ দিয়ে সংগঠন হয় না, বাস্তবতা আর দেশপ্রেম দিয়ে একজন ব্যাক্তি হয়ে উঠে সাংগঠনিক। যার মাঝে দেশপ্রেম নেই, সেই সামান্য রাজনৈতিক পদবী নিয়ে অহংকার আর দেমাগে কর্মী কিংবা সাধারণ মানুষকে বিচ্ছিন্নকরণ করে। পদ বড় নয়, বড় ব্যাপার আমি বা আমরা