শীতের বুড়ি থুর থুরি
কোন দেশেতে বাড়ি
হীরা দিব জহরত দিব
আইস তাড়াতাড়ি!
শীতের দিনে শীত করেনা
এ কেমন কারবার
তোমার জন্য খোকাখুকু
বসাবে যে দরবার!
চুপি চুপি চলে এসো
ঘোমটা মাথায় দিয়ে
জলের নুপুর পড়িয়ে দেব
চড়ুই পাখির বিয়ে!
সেই বিয়েতে কুটুম পাখি
আসবে নিয়ে পালকি
তাক ডুমা ডুম ঢোল হবে
আজ বাদে কালকি!!

বলে দাও আমি কি নিয়ে কথা বলব ?
উর্দু কবিটি যখন জানলার সামনে দাঁড়ায়
তখন তার অনুচ্চারিত স্নেহ আর তার প্রতি
আমার তৎসহ অন্য কবিদের দুর্ব্যবহারের
কথা মনে হয়, ছেলেটিও একটু অদ্ভূত।
চিরকাল তার প্রেমিকা দুটি ছোবল মেরে গেছে,
কি কষ্ট দিয়েছে কি বলি,

আমি হাত বান্ধিলাম নগর দুলাই-
চাঁদ রাখিলাম দীঘলকালো ঝলমল ভালাই!
সূর্যের আলো দেহ কালো- অঙ্গার হলো
মন প্রাণ-চল ফিরি সাদা মেঘে দুপাত্তি খেলাই
এই ভরা অগ্রহায়ণে- চল দুপাত্তি খেলাই। হাত ছুটে না- পাও ছুটে না- দুই বেলা
রঙিন ছবি, উঠান জুড়ে আঁকা

অঘ্রানে ধানের খেতে সোনা ধানের হাসি
বাংলার ঘরে ঘরে নবান্ন উত্সব (প্রথম পর্ব)
কলমে- লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী নবান্ন বাংলার একটি প্রাচীন ঐতিহ্য। এই নবান্ন শব্দটির মধ্য দিয়েই বোঝা যায় এক সময় সুজলা সুফলা শস্য-শ্যামলা ছিল বাংলা। আর সেজন্যই হয়তো নবান্ন উৎসবের সূচনা হয়েছিল।

অঘ্রানে ধানের খেতে সোনা ধানের হাসি
বাংলার ঘরে ঘরে নবান্ন উত্সব (প্রথম পর্ব)
কলমে- লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী অঘ্রানে ধানের খেতে হাসে সোনা ধান,
দূরে কোথা ভেসে আসে বাউলের গান।
সকালের সোনারোদ ধান খেতে ঝরে,
চাষী সবে ধান কাটে, সারা দিন ধরে। মাঠে মাঠে

লাগাম নেবে লাগাম।
উল্টাপাল্টা কথাবার্তা বলবে যারা আগাম।
তাদের জন্য উপদেশ।
হরেক রকম লাগাম আছে ব্যবহারেও বেশ।
পরে দেখুন হোফা।
এতেও যদি কাজ না করে নিয়ে দেখুন ফুঁ-ফা।
বড় রশির ফাগা।
গলায় ঝুলে রাখতে পারেন নিজকে ভেবে ছাগা।
কাণ্ডজ্ঞানের অভাব?
তেল মালিশে জীবন কাটান এমন যাদের স্বভাব।
ভেবে খাবার