কিছু বই আছে যে বইয়ের শব্দগুলো মানুষের কান পর্যন্ত পৌঁছেনি। সেই বইয়ের মলাট হয়তোবা কেউ খুলেও দেখেনি। হতে পারে এমন কোন বই আছে যে বইগুলোর মধ্যে একাত্তরের সেই ইতিহাস হতে শুরু করে অনেক অজানা সত্য আছে যা আমাদের বর্তমান সময়ের মানুষদের অজানাই রয়ে গেছে।
বইটির

ইদানিং আপাদমস্তক বেদনারা থৈ থৈ করেযেভাবে
বরষার নবীন জলেরা থৈ থৈ করে ঠিক সেভাবে
আমি অপলক চোখ মেলে তাকিয়ে কেবল দেখি
গরু ওড়ে
গাধা ওড়ে
কিছু কিছু মানুষ তারাও ওড়ে
কেবল ভোরের পাখি ওড়ে না ঘুড়ি ওড়ে না! সাঁই সাঁই করে সাঁতার কাটে ফাইটার জেট
নিরীহ কিছু পোকা-মাকড়ের উপর মলের মতোন
বোমা ফেলে

ও কবিতা, তুমি ঝিনুক হবে ? নাকি সমুদ্র
তুমি ঝিনুক, আমি
মুক্তা
থাকব আমি তোমার
মাঝে
জানবে না কেউ সে
কথা,
তুমি আমায় এক সমুদ্র জল
দাও-
বেঁচে থাকার জন্য এক মুঠো হলুদ বিশ্বাসের দুঃখ
দাও
সুখ দিও না, সে আমি নিতে পারব না
সুখে আমার অনেক ভয় !
ভয়কে আমার জয় করার

কোনো এক কারণে
তোমার গালের নিচে থাপ্পড় মারতে ইচ্ছে করে
অথচ সেখানে একটা পছন্দের তিল রেখেছ
হাত চলে না আমার-চোখ যায়
ব্যথার বেদনায় বিষে বিষে চুমু খায় অনুভবের ঠোঁট।

অভিধান বিচিত্র মানসিকতায় থাকি
একটা শকুন, একটা পেঁচা
আর একটা চিল —
অনুশোচনা শব্দটি অভিধানে
রাখি নি বা প্রকাশ করি না। কাউকে ছুঁতে না পারার বিষ
সবার মনে ঢেলে দিই,
সংক্রামক রোগের মত সেগুলো
এক মানুষ থেকে অন্য মানুষে ছড়িয়ে পড়ে,
শেষমেষ সবাই চুপ করে যায়
আমরা করি না। একটা কানা ছেলে,
তিন চারটে অভিনেতা, কিছু গায়ক,
যাকে

আমার গান লেখার খাতায় লেগে আছে সেই শিশিরের ঘ্রাণ,
শীতে, হাতে তুলে দিয়ে তুমি বলেছিলে, রাখো যতনে
গ্রীষ্মে কাজে দেবে, যখন তৃষ্ণারা আসবে কাছে,
যখন একাকী দুপুর কোনো সাথী খুঁজে
এই পাবলিক লাইব্রেরীর বারান্দায় রেখে যাবে ছায়া। আমি সমার্থক সন্ধ্যার কাছে ধার চেয়েছি আগুন
কৃষ্ণপক্ষের চাঁদ

ধূসর বিকেলে ধুলিমাখা মেঠোপথে
হাত ধরে হারিয়ে যাবো দূরে
অজানা কোনো গায়ে যাবো দু'জনে
পাখিরা হারায় যেমন নীল গগনে। কত রাত আমি নির্ঘুম জেগেছি
আঁখি জলে তোমার ছবি এঁকেছি!
শয়নে ভেবেছি স্বপনে পেয়েছি
নিশীথের জাগরণে তোমায় হারিয়েছি। হৃদয়ের ভাঁজে ভাঁজে লিখেছি কবিতা
নয়নের জলরঙে তোমার ছবি আঁকা
নীল ময়ূরীর পেখম মেলা নৃত্য খেলা
দুলবো দু’জন অরন্যের

শব্দনীড় ডট কম এর ডিজাইনে পোষ্টে Html বা php কোড লিখার অপশন বন্ধ করা আছে। লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন নতুন পোষ্ট যোগ করুন পেজ এ Html বা কোড লেখার অপশন নেই।দৃশ্যমান বাটন এ ক্লিক করে সাইটে অনুমোদিত

পছন্দের মানুষটাকে পাগল বলা জায়েজ আছে,
কিন্তু অপছন্দের লোকটাকে পাগল বলা যায় না;
তবুও কয়েক বার পাগল বলছো- তার মানে
একটু একটু পছন্দের বাতাস ভেসে গেছে সাদা
মেঘের দলে কিন্তু নীল মেঘ এখন ঝর্ণা ধরায়-
অপছন্দের

রাত্রিতে পেঁচার রাস্তা মাপার কিছু নিরীহ সুখ যেমন আছে;
তেমনি কিছু নিষ্পৃহ বেদনাও আছে
আগ্রাসী ধুলোবালিদের না দেখেই যেমন গিলে খাওয়া যায়
তেমনি কাকেদের মতোন চোখ বন্ধ করে পুকুরচুরিও করা যায়;
কেউ দেখে না, দেখতেও চায় না
যেমন মনে মনে আস্ত মেয়ের আপাদমস্তক গিলে
খেলেও কেউ দেখতে

নীল চোখের পাতায় সবুজ পাতার কাজল
একজোড়া কাঁকন পরা নিটোল হাত,
আলতা রাঙা নূপুর পরা দু’টি পা
চুলের খোঁপায় গোলাপ কৃষ্ণচূড়ার এলোমেলো থোকা,
শাদা হাতের অনামিকায় নীল স্টোনের আংটি ।
সে এক রাত্রির মত মেয়ে
মেয়েটি গভীর রাতে সমুদ্র থেকে ওঠে এসেছে :
ওকে সমুদ্র মেয়ে বলা যায়
ও সমুদ্র মেয়ে;
মাথার

বুকের ভেতর উঁচুঢিবি-তোমার আমার কবর
এই দেখো হৃদপিণ্ড-দ্রাক্ষাপ্রেমে সরোবর-
দুনিয়া তো আঁতুড়ঘর-কাঁটা বিছানো শিকারি
আড়াইতলা বুক আমার-এসো প্রিয়-ময়িসী নারী।

ধুয়েমুছে হাত রাখো
ঢেকে রাখো ফেইস
কমপক্ষে দুই মিটার
বজায় রাখুন স্পেইস। মহামারি করোনার
মানো গাইড লাইন
মনেরেখো ভঙ্গকরা
যাবেনা সে আইন।

ধর্ষণ ও রাজনীতি। রায়হান ও স্যারেরা। আলু মরিচ আর টিভির কথা। জেনা ব্যাভিচার এবং ধর্ষণ বিরোধী সমাবেশ করাটা আমার কাছে যথার্থ এবং ইউনিক মনে হয়। ব্যাভিচারে লিপ্ত হলে এক সময় ছেলের বিরুদ্ধে মামলা হয় এবং শুধু ছেলেটার বিচার হলে এটা জুলুম। ব্যাভিচারে লিপ্ত দুইজন এবং