মহাশক্তির আরাধনা দেবীর বন্দনা -১৪২৭
শ্রী শ্রী মহাষষ্ঠী পূজার কবিতা (দ্বিতীয় পর্ব)
তথ্যসংগ্রহ ও কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী দুর্গাপূজা মানেই সার্বজনীন উৎসব, দেবী দুর্গা আমাদের মাঝে মাতৃরূপে বিরাজ করেন, সবার মা। মা সন্তানের সুরক্ষাদায়িনী, সব অপশক্তি বিনাশিনী, মুক্তিদায়িনী,

আমার মুখ আমি দান করে যাব
সুপুরিগাছের জঙ্গলে
দোকানদার মারা গেলে দোকানে তার বউ
বেরিয়ে আসে, আর কালো ভিজে অফিসফেরত ছাতাদের ঘুরে দাঁড়ানোর বিষয়

এক নাফ নদীডা বঙ্গ সাগরে মিইশা গ্যাছে।
বার্মা রাজ্যের অনেকগুলান
মরা মানুষ ভাইসা আইছে।
মাইয়াডা সাগর দিয়া ভাসতে ভাসতে চইলা আইছে
কেউ জানে না কেমনে আইছে!
সবায় জানে ভাইসা আইছে।
পরথম তারে দ্যাখা গেছে উবুত হইয়া হুইয়া আছে।
জটল্লা বাইন্দা হগলতে দেখতে লাগচে।
একডা মাইয়া উবুত হইয়া হুইয়া

মোটামুটি সবকিছু চলে গেছে প্যাকেজে
প্যাকেজের আওতায় লেখকেও লেখে’যে।
প্যাকেজে ফিল্ম আছে, আছে টিভি নাটক
প্যাকেজেই মিলে যায় শ্রোতা আর পাঠক।
দলে আর লীগে ভরা প্যাকেজের নেতারা
প্যাকেজের বাইরে কী বাজে আজ সেতারা!
রাজনীতি দলাদলি প্যাকেজে যে চলছে
ভার্সিটি মেডিকেল প্যাকেজিংয়ে টলছে।
প্যাকেজের দুনিয়ায় প্যাকেজের মানুষ

এইতো, কারা রেখে গেছে নারকেল গাছির ওপরে
সমুদ্রিত আকাশ, উন্নত মুষল বনের
সাতটি ঋতুস্রাব দুগ্ধ দিগন্তরেখা;
হাড়ে হাড়ে জুড়ে যায় কুয়াশার ভেতরে
করোটিকা রোদ, চারদিকে কাঠচেরা আয়নার মুখ,
কনকনি পাতার টনটনে স্বর্গগমনে
শীতল হাওয়ার বুকে নাছোড় সওয়ার-
আমি কী আরও পাব ছায়াসূত্র, যাহারে খুঁজিতেছি!

যা আসে আসুক – যা যাবার যাক
এ জীবনে যা কিছু হবার তা হোক
অলক্ষ্যে জীবন-লক্ষ্য না হারাক।
দৃঢ় মনোবল লক্ষ্যে অটল
কচু পাতার পানির মতো
নয় তা টলমল। ধন যায় যাক – মান যায় যাক
এতো সময়ের খেলা
অলক্ষ্যে জীবন-লক্ষ্য না হারাক
ধন-মান বহুগুণে আসে ফিরে ফিরে
লক্ষ্যে যে অটল কে দমায় তারে! আরে!

শেখ মুজিবের বিরুদ্ধে নিজ পরিবারের দুর্নীতি ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগ। ১৯৭২ সালে মুজিব ক্ষমতায় যাওয়ার পর মুজিব পরিবারের প্রত্যেক সদস্য ঘুষ-দুর্নীতির চুরি ডাকাতি রাহাজানি ছিনতাই হত্যাযজ্ঞ চালাতে থাকে বেগম মুজিব বাড়িতে বসে ঘুষ নিয়ে সবার কাজ করে দেন লাইসেন্স পারমিট ডিলারশিপ প্রভৃতি কাজের জন্য বেগম

হায় হেমন্ত, কখন গা গড়ে গেলো
ইট পাথর শহর থেকে- এতটুকু
বুঝতে পারলাম না! হেমন্ত তুমি
নবান্নের মৌ মৌ করা মধুর ঘ্রাণ;
নাকে এসে করে যাও ফান- ফান!
তবুও শিউলি ফুটে ঐ গাঁয়ে উঠান। মায়ের হাতে পিঠা পুলির কি স্বাদ;
উড়ে আসে আমার আকাশ ছুঁয়ে-
বাতাসে পূর্ণ পূর্ণিমার

দানের ফটোগ্রাফির উল্কি আঁকা
পিঠটা খোলা রেখেছি
তুমি তাকিও অন্তত একবার
অনেক পিঠের উল্কি কাপড়ে ঢাকা, তার নীচে আবার লাইলিং।
বাহবা, তালি-খালি কিস্যু নেই! অতএব
আমার খোলা পিঠ নিলামে,
তুমি তাকাবে না, সোনা?

করোনা কালে সারাবিশ্ব যখন হচ্ছে ছারখার!
তখন এদেশে চলছে লুটপাট ধর্ষণ বলাৎকার!
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে থাকবে মানুষ গড়ার কারিকর,
সেই কারিকর হয়েছে শিকারী, করছে ধরপাকর!
এসব খবর যখন জাতীয় পত্রিকায় আসে,
তখন স্বাধীনতা বিরোধীরা মুচকি মুচকি হাসে!
ধর্ষণ বিরোধী আন্দোলনে সরকার যখন সোচ্চার,
তখনও চারদিকে চলছে ধর্ষণলীলা বলাৎকার!
তাইতো