যাত্রাপালার আসর- চতুর্থ পর্ব
তথ্যসংগ্রহ, সম্পাদনার কলমে- লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
নিজস্ব প্রতিনিধি, মেদিনীপুরঃ রাজ্যের অন্যান্য অংশের মতোই জঙ্গলমহল থেকেও উঠে যেতে বসেছে বাংলা সংস্কৃতির প্রাচীন ঐতিহ্যশালী যাত্রাপালার অনুষ্ঠানl
কলকাতার নামিদামী অপেরা গুলির পাশাপাশি স্থানীয়ভাবে দুর্গাপূজা কমিটিগুলি নিজস্ব উদ্যোগে এতদিন গ্রামীণ
তিড়িং বিড়িং খোকন নাচে,
হরেক তার বায়না।
দিতে হবে কিনে তাকে,
জাদুকরী আয়না।
ভেবে ভেবে মা যে তার,
হলো কুপোকাৎ।
বাবা বলে দেবো দেবো,
পোহাক আগে রাত।
রাত নিশিথে খোকন সোনা,
ঘুমে স্বপ্ন দেখে।
তেপান্তরের মাঠে এক
বক রাক্ষসী থাকে।
সকাল হতেই বায়না জুড়ে,
মা কিনে দাও
নেবো নাকি না নেবোনা ,
সব কিছুই তো ছেড়ে দিলাম
জমিজিরেত নাকের নোলক ভাতের হাড়ি
ঘরের মানুষ কোন কিছুর নেই দাবি আর ।
নিতে গেলেই জমি ফেটে দু’ভাগ যে হয়
ভাতের হাঁড়ি পুড়তে থাকে কাঠ উনুনে
নাকের নোলক ভাসতে থাকে
জল দীঘিতে স্নানের শেষে ।
আমার কি আর মনের