আসল দু দিন পরে নিবো সুদের হিসাব চাই,
পয়সা থাকলে সনদ কিংবা চাকরীর অভাব নাই।
বাপের টাকা খরচা করে হয়েছি ডাক্তার,
জ্যান্ত মানুষ ফেলব মেরে এসে কি যায় কার?
এই নে নাম্বার রাত্রি বেলা বিকাশ করে দিবি,
পরীক্ষার ঠিক আগের রাত্রে প্রশ্ন পেয়ে যাবি।
সরকারী চাকরী
কবিতা|
১৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪৯২ বার দেখা
| ১২০ শব্দ ১টি ছবি
আমাদের ছোটবেলায় কুদালিছড়া মোটামুটি জীবন্ত ছিল, ক্ষীণ একটা স্রোত ধারা প্রবাহিত হতে দেখা যেতো শৈশবে কুদালিছড়াকে কম অত্যাচার করি নি, লাফানো, ঝাঁপানো কাদা ছুড়াছুঁড়ি শৈশবে যত প্রকার বাঁদরামি করা যায় কুদালিছড়া বুকে প্রায় সবই করা হয়েছে বাসা থেকে এক মিনিটের দূরত্বে থাকার কারণে আমাদের
জীবন|
৭ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৩৬ বার দেখা
| ৩৬১ শব্দ
পৃথিবীর গভীর আলিঙ্গনে, পাহাড় দাড়িয়ে শীর উঁচু করা,
পরতে পরতে সাজানো যতনে নানা উপাদানে ভরা।
থাকে পানির প্রস্রবন ধরাকে করতে সিক্ত,
থাকে আগ্নেয়গীরি অগ্নুৎপাত লাভা করতে অরন্য রিক্ত।
থাকে গ্যাস পেট্রোল থাকে সোনা দানা,
থাকে কয়লা, হিরা, থাকে জেম, কত কিছু অজানা।
পাহাড়ের খবর দেয় মুষিক সুড়ঙ্গতে আনা গোনা,
পেরেকের রূপে
মনু মিয়ার সংসার দারুণ সুখের সংসার। মনু মিয়ার স্ত্রী কোনোদিন স্বামীর মুখের উপর কথা বলে না। স্বামীর ন্যায় অন্যায়ের প্রতিবাদ করে না। পাঁচটা বাড়িতে ছুটা কাজ করে। চার সন্তানের জননী ময়না বেগম বাড়িতে পরিশ্রম করে বাড়ির বাইরেও পরিশ্রম করে। তার স্বামী ফেরেস্তার মতো মানুষ।
এই সহস্রাব্দের শুরুর দিকে একদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্যার এ এফ রহমান হলের ৫২১ নম্বর রুমের বাসিন্দাদের মধ্যে নাক ডাকা নিয়ে বিশদ বিতর্ক উপস্থিত হইল।
না, আমাদের ঐ রুমের কারো নাক ডাকার বদ স্বভাব এই বিতর্কের বিষয়-বস্তু ছিল না। বরং সে তর্ক শুনলে যে কারো মনে
প্রতিবারের মতো এবার ঈদ সাবলীল বা খুব স্বাভাবিক হয়নি
একটু ব্যাতিক্রম তো ছিলই,
ঈদের আগের দিন শেষে সন্ধ্যায় মানুষ ঈদের চাঁদ
দেখায় ভীষণ উচ্ছ্বাসিত হয়ে ওঠে –
হবে না ? দীর্ঘ একমাস কঠোর সিয়াম সাধনার পর খুশির বার্তা নিয়ে ঈদ আসে,
ধর্মপ্রাণ মুসলিমদের ঘরে ঘরে
কত
কবিতা|
৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪০০ বার দেখা
| ২৬১ শব্দ ১টি ছবি
আমার অস্তিত্ব ভেঙ্গে ধূলো হয়
লাল পিঁপড়ের গাঁথা ইমারত-
দূর বন হতে ছুটে আসে-ধূসর নাগরিক
কাবুলিওয়ালা বাতাস-আপেল বাগান
ভাগ হয় কিশোরীর গর্ভ, এপাশ ওপাশ
আমি জন্ম পাই দোজখ বেহেস্ত!