ফ্যাশনে বর্ষার জুতা বৃষ্টি পছন্দ করে না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কারণ এই সময়ে গরম কমে গিয়ে চারপাশের পরিবেশে ঠাণ্ডা হয়। তবে বৃষ্টি ঠাণ্ডার অনুভূতি দিলেও পাশাপাশি সৃষ্টি করে কিছু সমস্যার। এর মধ্যে যে সমস্যা বেশি দেখা যায় তা হলো

স্বাধীন ভারত- গীতিকবিতা-১
– লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী স্বাধীন ভারত স্বাধীন ভারত

আপনি এতোটা ক্ষমা না করলেও পারতেন
যেমন ধরুন ক্ষমা করে না সাপ তার শিকারকে
কেমন হা করে গিলে খায় –
অথচ আপনি সিংহের মতোন হেলেদুলে
নির্লিপ্ত চোখে তাদের ক্ষমা করে দেন –
তারা মুখে বিষ নিয়ে ফোঁস ফোঁস করছিলো
সুযোগ পেতেই পেখম

স্বাধীনতা তুমি নিয়ন আলো
জমাট অন্ধকারে
তবু ফুটপাতে শুয়ে নগ্ন শিশু
দিন কাটে অনাহারে। স্বাধীনতা তুমি বৃদ্ধাবাসের
নিয়ন আলো, স্বপ্নবাড়ি
নিয়ম গড়ছে, ভাঙছে নিয়ম
জীবনের কারবারি। স্বাধীনতা তুমি কৃষকের
ঘাম ঝরানো শ্রম
তিনটে রঙের জয় পতাকায়
আহা! আনন্দ আশ্রম! স্বাধীনতা তুমি অমর প্রেম
ছন্দ ভরা গান
একসূত্রে বেঁধে রেখো
শতকোটি প্রাণ!
****

মুজিবের ঐ ভরাট কণ্ঠে সারা বাংলা মুখরিত
বিশাল সে জনসমুদ্র সেদিন হয়েছিল উদ্দীপ্ত;
তাঁর বজ্র কণ্ঠ রক্ত যখন দিয়েছি আরো দেব
এদেশকে মুক্ত করেই ছাড়বো …
অগ্নিস্ফুলিঙ্গ যেন ছড়িয়ে পড়লো বাতাসে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ও বাংলার আকাশে। এ বাংলার বুকে সে কি আকাশ

কতবার বলে যাব, ভালোবাসি ভালোবাসি
কতবার গারদের ওপারে দাঁড়িয়ে দিতে হবে প্রমাণ!
#
তিরিশের নীচে চাল অখাদ্য। ডালের চেহারাও ভুলতে বসেছি বিগত কয়েক যুগ। চিনির বদলে খাই সালফারের গুঁড়ো। পরনে থাকে চীনে তৈরী অবশ্যম্ভাবী চর্মরোগের বাহন সিন্থেটিক শস্তার কাপড়।
#
আজকাল আর দিনের হিসেব, রাতের হিসেব
নিউরনের মাঝের

মৃত্যুতেই সব শেষ হয়ে যায় না
চিত্ত যদি হয় অফুরান
আকাশ বাতাস সবই তো তোমার অবদান
হে জাতির পিতা তুমি
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ।
তুমিহীন এই বাংলা আজ ভুতুড়ে শ্মশান,
গভীর খাঁদে আটকে গেছে স্বদেশের ঢাকা
কোথাও কোন উদাস বিকেল নেই,
স্নিগ্ধ ভোর নেই
রাত্রির সৌন্দর্য বিলীন,
বৃষ্টিহীন

আজও শ্রাবনের আকাশ কাঁঁদে,
ঢাকে শোকের ছায়ায়।
তোমার স্মরণে কাঁদে বাংলা
আছো প্রাণের মায়ায়।
ভুলি নাই তোমাকে
ভুলবোনা কোনোদিন।
বাংলার আকাশে জ্বলবে
জ্বল জ্বলে চিরদিন।
যতদিন রবে পদ্মা মেঘনা গৌরী বহমান
ততোদিন রবে কীতি তোমার শেখ মুজিবুর রহমান।

স্বাধীনতা ঠিক কি?
ষোল বছরে মেয়ের বিয়ে উনিশে বাচ্চার মা
বই খাতা র পরিবর্তে বাসি কাজ
ভিজে কাপড়
নিয়মের রংবেরঙের মেট্রো
রুট ধরে চলা ফেরা করে
জীবনের চারপাশ
মেনে নেওয়া শুধু মেনে নেওয়া
সংসারে অশান্তি! বাচ্চা নাও ঠিক হয়ে যাবে

বুঝেও বুঝিনি অপেক্ষার প্রহর স্মৃতি হলে সব থেকে দামী হয়। সেই পথে আমরা হেঁটে চলেছি স্বপ্নলোকের গন্তব্যে। কিছু বিষয় থাকে যা সর্বদাই মানুষ ভালোলাগা থেকে মনে রাখে, ঠিক তেমনি একটি কাজ সবার সাথে শেয়ার করা গেলে মন এমনিতেই আনন্দে মেতে ওঠে। আমার আলোকচিত্রের তৃতীয়

একদিন ঘোর সন্ধ্যায়
একদল বাজ তাণ্ডব ঘটিয়ে সন্ধ্যায় সূর্য বিশ্রামে যায় বটে
ভোরে কে রুখে তাঁর গতি বাজের উল্লাস স্তিমিত হলে
নতুন আলোয় চারদিক আলোকিত হয় আলোকের এই ঝর্ণাধারা
প্রমাণিত সত্যের মতো সূর্যের কোন ক্ষয় নাই, অক্ষয়
জীবনের পথে সে হেঁটেছে অবিনশ্বর সময়ের পাড়ে তাঁকে
খুঁজতে হয় না, সে প্রকাশিত আপন মহিমায়,

ভারতসূর্য ডুবে গেল হায়!
চতুর্থ পর্ব। ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলন (১৮৫৭-১৯৪৭): একটি সংক্ষিপ্ত ইতিহাস ভারতবর্ষে ২০০ বছরের ইংরেজ শোষনের ইতিহাসঃ (প্রথম পর্ব) পূর্বে প্রকাশিত।
১০০ বছর ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী কর্তৃক শোষনঃ (দ্বিতীয় পর্ব) পূর্বে প্রকাশিত।
৯০ বছরের ব্রিটিশ ভারত ঔপনিবেশিক শোষনঃ

গাঁয়ের কবিতা মাটির গান কবিতা-৬
-লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী গাঁয়ের মাটিতে ফলে সোনার ফসল,
গাঁয়ের অজয় নদী বহে কল কল।
গাঁয়ের মানুষ সব

তুমি রিযিক দাতা,জীবন দাতা
মালিক সবারই,
তোমার নামে চলে বিশ্বনিখিল
করুণা তোমারই । দয়ার সাগর তুমি আকাশ নীলে
সীমাহীন কৃপায় ভরিয়ে দিলে।।
কুরআন সবার জীবন বিধান প্রেরিত বাণী
সেই আলোকে জীবন গড়ি। করছি শুধুই পাপ নিজের ভুলে
দাও নি তবুও তুমি দূরে ঠেলে।।
রেখেছো তুমি খুলে ক্ষমার দুয়ার চিরদিনই
নতহয়ে