শ্রী শ্রী ঠাকুরের জীবনী ও বানী (পঞ্চম পরিচ্ছেদ)
সংগ্রহ ও সম্পাদনা- লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
যুগ পুরুষোত্তম শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্র
শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের জীবনী
শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকুলচন্দ্র
জন্ম তাং: বাংলা ১২৯৫ সনের ৩০ ভাদ্র।(১৮৮৮ খ্রিষ্টাব্দ)
Sri Sri Thakur Anukulchandra, the
আমার পরিচয়
যে দিন থেকে ওর সঙে আমার পরিচয়
তার সকল কিছু পেন্সিলে আঁকলাম
কাঁচা সবুজ বন, হলুদ পাতার শাড়ি
উর্বর মাঠ-ভাত কাপড় ছাউনি ঘর
দাম্পত্যে হাঁটাচলা উঠান থেকে পুকুর ঘাট
এভাবে-বারংবার তাকে চুরি করি
যতবার সে পালায়, পালাতে চায়
একপাল শুভ্র হাঁস, পরিযায়ীর মতো
তার সৌন্দর্য, তার কাজুবাদাম গুণ
উঁচুনিচু দেহ সমতল এ্যাশট্রে
মেঝেয় পড়ে আছে স্খলিত যুক্ত বসন
ওরাও অস্থির
কে মিলিত হবে প্রথম পরিচিত ঘ্রাণে
শাওয়ারের নীচ থেকে শিশুদ্বয়
নিজ নিজ জামায় ঢুকে যেতে যেতে
স্মিত হাসে।
জামাকাপড়ে স্বস্তি ফিরে আসে
কেননা ওরাও নগ্নতা বেশীক্ষন সইতে পারেনা।
২
কিছু শব্দ নিঝুম পড়ে থাকে ব্যাঞ্জনাহীন
কবে কে গেয়েছিল প্রাণে,
কত কথা ছিল উচ্চারনে
কবিতা|
২২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৬১৮ বার দেখা
| ১৫৬ শব্দ ১টি ছবি
যতদিন যৌবন শরীর আমার
যতদিন যৌবন শরীর তোমার
যতদিন যৌবন শরীরে প্রেম
তারপর দেখা যাবে, কে কার হলেম;
পুরুষগুলো বড্ড ছোঁকছোঁকে
যেখানে সেখানে শরীর শুঁকে,
ঘরে মহাপুরুষ সেজে থাকে
বাইরে এর ওর হাঁড়িতে শুঁকে
এক নারীতে সন্তুষ্ট কজন?
শুধুমাত্র মনে মন লাগিয়েছে যে জন;
মেয়েগুলো বড্ড ছটফটে
সেজেগুঁজে যেখানে সেখানে ছোটে
যতদিন
বাবা তখন বাঁশের দরজার ঠেস দিয়ে আমেজ করে বিড়ি ধরিয়ে মাকে বলছে – বুঝলে গোপলার মা, এতক্ষণে মাথা থেকে যেন ভারটা নামল। সংসারের জোয়াল বলে কথা।
মা দাঁড়িয়ে ছিল। পাশে বসল। মুখে মিষ্টি হাসি। আমি একটু দূরে মাদুর পেতে হ্যারিকেনের সামনে অ্যালজেব্রা করছি। বাবার
জীবন|
৯ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩২২ বার দেখা
| ৭৪১ শব্দ
বেকার শব্দটির অর্থ অশান্তি, জ্বালা। বেকার মানুষদের অনেকে শয়তানের লাঠিও মনে করে থাকে। বেকার থাকলে শয়তান নাকি কাঁধে চেপে বসে। আসলেই সত্যি! বেকার মানুষ বেকারের সাথেই আড্ডা বেশি দিয়ে থাকে। সবার কাঁধেই যখন শয়তান, তখন শয়তানি কর্মের দিকেই খেয়াল বেশি।
আজকের এই আধুনিক তথ্য প্রযুক্তির যুগে হাত বাড়ালেই প্রচুর বন্ধু পাওয়া যায়। ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, ভাইবার, হোয়াটসঅ্যাপ এগুলোর মধ্যে ঢুকলেই হাজার হাজার বন্ধু পাওয়া যায়। এ সকল বন্ধুরা আসলে সবাই সুসময়ের এবং ক্ষণিকের বন্ধু। দুঃসময়ে সুখে দুঃখে সব সময় যাদের বা যাদেরকে কাছে পাওয়া