রেড সিগনাল
শহরের পাশে এক গ্রাম ছিল,
গ্রামের মেঠো পথের শেষে
রাস্তার সাথে এক দোতলা বাড়ি ছিল,
বাড়িটার নাম ছিল স্বপ্নপুরী —-!
দোতলার দক্ষিণে এক খোলা জানালা ছিল,
জানালায় এক মেয়ে রোজইই এসে দাঁড়াত
মেয়েটাকে আমার ভীষণ ভাল লেগেছিল,
মেয়েটা লাল পরীর মত দেখতে ছিল-
আমি রাস্তায় গিটার
কবিতা|
১৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪০৬ বার দেখা
| ১৩০ শব্দ ১টি ছবি
ঝরাপাতা বড় অবেলায় তোমার সাথে দেখা হলো। আজ বিকেলের ক্লান্তির পরশে তোমার বুকে বসে পরি, টু শব্দটি করনি, একবার ও আমাকে কিছু বলার সময় হলো না ? আমি বড়ই অভাগা তোমার রূপযৌবনে পাশে বসিনি বলে। সবুজ চিরকুট আমার বুকের
কবিতা|
১৫ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪০৯ বার দেখা
| ১২৩ শব্দ ১টি ছবি
দৃশ্যপট : ১
এ কোন বিশাল শূন্যতায় ডুবে যাচ্ছে মন ? নিজেকে বড্ড বেশি একা লাগে আজকাল। অধরার সাথে সেই কবে কথা হয়েছিলো, তা ঠিক মনে নেই। ভেতরটা কেমন যেন খালি, খালি লাগে। শরৎ এসে চলে যায় কাশফুল গুলো অভিমানে
লটকনে আছে যেসব উপাদান
ছোট্ট গোলগাল নিরীহ চেহারার ফলটির নাম লটকন। হলুদ রঙের এই টক-মিষ্টি স্বাদের ফলটি আমাদের দেশে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। লটকন ফলকে সরাসরি খাওয়া হয় বা জ্যাম তৈরি করেও খাওয়া যায়। লটকনের বেশ কয়েকটি নাম রয়েছে। যেমন- হাড়ফাটা,
জীবন|
৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৯৪ বার দেখা
| ২৮৭ শব্দ ১টি ছবি
আজ শুভ রথযাত্রা দিবস। রথযাত্রা হল হিন্দু সনাতন ধর্মের একটি ধর্মীয় উত্সব। রথযাত্রার দিন পুরীর জগন্নাথ মন্দির সহ দেশের সকল জগন্নাথ মন্দিরে জগন্নাথ, বলরাম ও সুদর্শন চক্র মূর্তি মন্দির বাহিরে সর্বসমক্ষে বাহির করা হয়। তারপর তিনটি সুসজ্জিত রথে (কোনো কোনো স্থলে একটি সুসজ্জিত সুবৃহৎ
কবিতা|
১১ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৫৩৬ বার দেখা
| ২৩১ শব্দ ১টি ছবি
স্যামসাং এস নাইন প্লাস দিয়ে তোলা ছবিগুলো । বিভিন্ন সময় তুলেছিলাম বৃষ্টির পর। আশাকরি ভালো লাগবে সবার।
১। ছবির গল্প,
এই ফুলটি কুঁড়িয়ে পাই বাসার গেইটে, প্রায়ই এখানে কাঠগোলাপ পড়ে থাকে। কারণ ছাদে একটা গাছ আছে। খুব অবহেলায় টিকে আছে আহা কত ফুল যে ধরে
বৃষ্টি কাব্য দ্বিতীয় খণ্ড
বৃষ্টি কবিতা-৯
-লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
জল ঝরে সারাদিন সারা রাত ধরে,
পথ ঘাট নদী মাঠ জলে আছে ভরে।
থেকে থেকে শোনা যায় মেঘের গর্জন,
রিম ঝিম সারা দিন প্রবল
কবিতা|
১৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৪৯ বার দেখা
| ৮১ শব্দ ১টি ছবি
মন আমার
একটু একটু করে বদলে যাচ্ছি রোজ,
এক পা এক পা করে,
গুটিয়ে নিচ্ছি নিজেকে।
তবু কিছু মন উড়ে যায় হাওয়ায়
বাকি মন পরে থাকে অবহেলায়।
একটু করে বদলে যাচ্ছি রোজ।
মন খারাপটা যখন তখন আসে,
আমি চাইনা, তবু কিন্তু আসে,
এক রত্তি এইটুকুন হয়ে,
আঁজলা পেতে নেয় চোখের
কবিতা|
২৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৬৮৬ বার দেখা
| ৬০ শব্দ ১টি ছবি
মদাঞ্জলী
১
বহুবছর পর বালক বারে ফিরেছে। একটা সময় এই বার ছিলো প্রতি দিনের গন্তব্য। কতশত বিবর্ণ বিকেল ডান কোনার টেবিলে নিদ্রাহীন রাতের কাছে খুন হয়েছে। গ্লাসের বাইরে জমে থাকা ঘামের প্রতি বিন্দুর একাকীত্ব গুনে গুনে কেটেছে সময়। চুমুকে চুমুকে জেগেছে বিষাদের ঘোর।
সব দরজা বন্ধ
বিদ্ধ বজ্রপাতের দিনগুলো
“জাগরণে যায় বিভাবরী। আঁখি হতে ঘুম নিল হরি কে নিল হরি”
কারেন্ট চলে গেল কি এই আবদ্ধ জলভূমে! এখন ছাদের ওপরে নিশ্চিন্তে ঘুমোয় বাতিল জ্যারিকেন। ছাদের বিমগুলোর নীচে যত্নে রাখা সমস্ত গাড়ি ও সরীসৃপ কঙ্কাল হচ্ছে একে একে।
জীবন|
২৭ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৬৬৪ বার দেখা
| ২৬০ শব্দ ১টি ছবি
সম্পর্কগুলো বাইরে থেকে খুব সুন্দর
স্বর্ণলতার মত
অথচ পরগাছার মত লতানো
আর জীবন গাছে লতায় পাতায় জড়ানো,
এখানে একটার পর একটা সম্পর্কের শাখা গজায়
সোনালুর মত
এরা আষ্টেপৃষ্ঠে পেঁচিয়ে ধরে জীবন গাছটাকে,
গাছটা কখনো ধুঁকে
এখন আমি ঘুমাতে পারিনা সত্যি আগের মতো ঘুম আসেনা
ঘুমোতে গেলে চোখে ভাসে বিভৎস আর্তনাদ আর কান্না
ওই অসহায়ের আর্তনাদ যে আমি কিছুতেই ভুলতে পারি না ।
এসমাজে এখন আর পথ চলা যায়না বিশ্বাস করুন সত্যি যায়না
পথে নামলে সারিসারি লাশ পায়ের নিচে পা ফেলা যায়না
এতো